জগন্নাথ দেবের দর্শনের জন্য আর পুরী না, দিঘা গেলেই হবে। সৌজন্যে দিদি।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ পুরীর আদলে এবার জগন্নাথ মন্দির তৈরি হচ্ছে দিঘাতেই। সমুদ্র শহর দিঘাকে গড়ে তোলা হবে ধর্মীয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে। দিঘায় আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু তাই নয়, সি প্লেন থেকে শুরু করে ইলেকট্রিক বাস, অত্যাধুনিক ট্যুরিস্ট স্পট হিসেবে দিঘাকে গড়ে তুলতে একগুচ্ছ পরিকল্পনার কথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।এ দিন কনভেনশন সেন্টার উদ্বোধনের পর বিকেলে জগন্নাথ ঘাটে যান মমতা।
পুরনো মন্দিরের সামনে গিয়ে এলাকাটি পরিদর্শন করেন। বলেন, ‘মন্দির গড়ার প্রাথমিক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যেই। রাজ্য সরকারের অর্থেই এই মন্দির গড়ে উঠবে। পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হবে দিঘা’।তিনি আরও জানান ‘আগামী ৭-৮ মাসের মধ্যে এখানে সাত কিলোমিটার মেরিনা বিচ তৈরি করা হবে। দিঘায় ইলেকট্রিক বাস চালানো হবে। তার জন্য পরিবহন মন্ত্রীকে আমি নির্দেশ দিয়েছি। দিঘায় পার্কিং প্লাজা দ্রুত তৈরি করা হবে’।
রাজ্যের পর্যটন স্হানের মধ্যে দীঘা এই মূহুর্তে যথেষ্ট জনপ্রিয় সৈকত শহর। আগের তুলনায় দীঘায় বর্তমানে প্রচুর পরিমানে মানুষ বেড়াতে আসেন।এর পাশাপাশি তাজপুর বন্দর নিয়ে আরও একবার কেন্দ্রের সঙ্গে সংঘাতের সুর মুখ্যমন্ত্রীর গলায়। জানালেন, আর অপেক্ষা নয়। রাজ্যই বন্দর বানাবে তাজপুরে। মমতা বলেন ‘৫ বছর নষ্ট হয়েছে। আর অপেক্ষা করতে পারব না। রাজ্য সরকার নিজেরা করবে। এতে কর্মসংস্থানও হবে’।
পুরনো মন্দিরের সামনে গিয়ে এলাকাটি পরিদর্শন করেন। বলেন, ‘মন্দির গড়ার প্রাথমিক পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে ইতিমধ্যেই। রাজ্য সরকারের অর্থেই এই মন্দির গড়ে উঠবে। পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় হবে দিঘা’।তিনি আরও জানান ‘আগামী ৭-৮ মাসের মধ্যে এখানে সাত কিলোমিটার মেরিনা বিচ তৈরি করা হবে। দিঘায় ইলেকট্রিক বাস চালানো হবে। তার জন্য পরিবহন মন্ত্রীকে আমি নির্দেশ দিয়েছি। দিঘায় পার্কিং প্লাজা দ্রুত তৈরি করা হবে’।
কোন মন্তব্য নেই