অনাস্থা নিয়ে আইনি লড়াইয়ের মধ্যেই মেয়র পদ থেকে ইস্তফা সব্যসাচীর!
নজরবন্দি ব্যুরো: সব বিতর্কের অবসান। অনাস্থা নিয়ে আইনি লড়াইয়ের মধ্যেই মেয়রের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সব্যসাচী দত্ত। বেলা চারটের সময়ে সাংবাদিক বৈঠক করে নিজের ইস্তফার কথা জানিয়ে দেন সব্যসাচী।
তবে কাউন্সিলর পদ থেকে এখনই ইস্তফা দিচ্ছেন না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন তিনি। তিনি বলেন, জনগণের সমর্থনে তিনি কাউন্সিলর হয়েছেন, তাই এখনই এই পদ থেকে ইস্তফা দিতে না রাজ। পুরসভার চেয়ারপার্সন, কমিশনার ও কাউন্সিলরদের কাছে ইস্তফা-পত্র পাঠিয়েছেন বলে এদিন জানান সব্যসাচী দত্ত।
তিনি বলেন, "সরকারি কর্মী ইউনিয়নের বিক্ষোভে যোগ দিয়েছিলাম। বিদ্যুত্ভবনে বিক্ষোভের জেরে বিতর্ক তৈরি হয়। তারপরেই একটি চিঠি পাই। আমার মনে হয় চিঠি আইনসঙ্গত নয়, তাই আদালতের দ্বারস্থ হই। হাইকোর্ট আমাদের আর্জিকে মান্যতা দেয়। আদালতে আমার নৈতিক জয় হয়।" মেয়রের কথা অনুসারে, বিদ্যুত্ভবনের কর্মী ইউনিয়নের বিক্ষোভে যোগ দিয়ে মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। তারপর থেকেই তাঁকে নিয়ে এই ঝামেলা বাঁধে।
বিধাননগরের মেয়র পদ থেকে সব্যসাচী দত্তকে সরাতে চায় রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। সেই মতো, গত ৯ জুলাই অনাস্থা নোটিশ জারি করেন পুর কমিশনার। যাকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ১২ জুলাই হাইকোর্টে মামলা করেন সব্যসাচী দত্ত। সেই মামলাতেই বুধবার রায় দিলেন বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়।
পদত্যাগপত্র চেয়ারপার্সনকে পাঠিয়ে দেবার পর তাঁর পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে কিছু বলেন নি মেয়র। এর সঙ্গে তিনি জানিয়েও দেন বিজেপির কোনও নেতার সঙ্গে এই বিষয়ে তাঁর কথা হয় নি। কমিশনারকে ডেকে ইতিমধ্যে পুরসভার গাড়ি ফেরত দিয়ে দিয়েছেন সব্যসাচী।
তবে কাউন্সিলর পদ থেকে এখনই ইস্তফা দিচ্ছেন না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেন তিনি। তিনি বলেন, জনগণের সমর্থনে তিনি কাউন্সিলর হয়েছেন, তাই এখনই এই পদ থেকে ইস্তফা দিতে না রাজ। পুরসভার চেয়ারপার্সন, কমিশনার ও কাউন্সিলরদের কাছে ইস্তফা-পত্র পাঠিয়েছেন বলে এদিন জানান সব্যসাচী দত্ত।
তিনি বলেন, "সরকারি কর্মী ইউনিয়নের বিক্ষোভে যোগ দিয়েছিলাম। বিদ্যুত্ভবনে বিক্ষোভের জেরে বিতর্ক তৈরি হয়। তারপরেই একটি চিঠি পাই। আমার মনে হয় চিঠি আইনসঙ্গত নয়, তাই আদালতের দ্বারস্থ হই। হাইকোর্ট আমাদের আর্জিকে মান্যতা দেয়। আদালতে আমার নৈতিক জয় হয়।" মেয়রের কথা অনুসারে, বিদ্যুত্ভবনের কর্মী ইউনিয়নের বিক্ষোভে যোগ দিয়ে মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। তারপর থেকেই তাঁকে নিয়ে এই ঝামেলা বাঁধে।
পদত্যাগপত্র চেয়ারপার্সনকে পাঠিয়ে দেবার পর তাঁর পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে কিছু বলেন নি মেয়র। এর সঙ্গে তিনি জানিয়েও দেন বিজেপির কোনও নেতার সঙ্গে এই বিষয়ে তাঁর কথা হয় নি। কমিশনারকে ডেকে ইতিমধ্যে পুরসভার গাড়ি ফেরত দিয়ে দিয়েছেন সব্যসাচী।

No comments