২১ শের মঞ্চে সরকারি কর্মীদের পে-কমিশন বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর। শিকে ছিঁড়বে পুজোর আগেই?
নজরবন্দি ব্যুরো: লোকসভা নির্বাচনে ধাক্কা খাবার পরে আজ একুশে জুলাই ছিল তৃণমূলের প্রথম বড় জনসভা। ২১শে জুলাইয়ের প্রস্তুতি আর প্রচারে মূল যে জিনিসটি লক্ষ্য করা গিয়েছিল তা হল ইভিএম সরিয়ে ব্যালট ফেরানো-র আন্দোলনের সূচনা। তিনি জানিয়ে দেন রাজ্যে পঞ্চায়ের ও পুরসভার ভোট হবে ব্যালটে।
আশঙ্কা ছিল তেমন ভিড় হবেনা, কিন্তু সেই আশঙ্কা ভুল প্রমাণ করে কাতারে কাতারে মানুষ এসেছে সভাস্থলে। আগের মতই আবেগ - উদ্দীপনা লক্ষ করা গেছে কর্মীদের মধ্যে। এই সভা নিশ্চিত ভাবেই বাড়তি অক্সিজেন দিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে।
আজ ১২টা ৪৫ মিনিট নাগাত মঞ্চে ওঠেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একাধিক ইস্যু নিয়ে বলতে বলতে তাঁর কথায় উঠে আসে সরকারি কর্মচারীদের প্রসঙ্গ। উল্লেখ্য, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের ৪২টি আসনের ৪১টিতে সরকারি কর্মীদের ভোট অর্থাৎ পোস্টাল ব্যালটে হেরে গেছে তৃণমূল। কর্মচারিদের এভাবে শাসকের প্রতি আস্থা হারানোর পেছনে খুঁজে পাওয়া গেছে একাধিক কারন যার মধ্যে অন্যতম মহার্ঘ্য ভাতা এবং পে কমিশন। অনেকদিন ধরে ঝুলে রয়েছে ষষ্ঠ পে কমিশনের রিপোর্ট।সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় বেতন পান কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীরা। এখনও পঞ্চমেই আটকে রাজ্য। কেন্দ্র ও রাজ্যের কর্মচারীদের ডিএ-এর ফারাক এখন ৫৬%। ষষ্ঠ পে কমিশনের রিপোর্ট জমা পড়ার পর তা গৃহীত হলে ও বাস্তবায়িত হলে এই ফারাক কিছুটা কমবে বলেই মনে করছে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা।
আজ একুশের মঞ্চে ভাষন দিতে গিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইঙ্গিত দেন নতুন বেতন কমিশনের। তিনি জানিয়েদেন পে কমিশনের রিপোর্ট পেলেই সঙ্গে সঙ্গে তা কার্যকর করতে উদ্যোগ নেওয়া হবে। রাজ্য সরকার সাধ্যমত চেষ্টা করবে কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধির।
প্রসঙ্গত, বছর শেষের আগেই ষষ্ঠ পে কমিশন চালুর ব্যাপারে কিছুদিন আগেও ইঙ্গিত মিলেছিল মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, সময়ের তিন মাস আগেই রিপোর্ট চেয়েছি। হাতে পেলেই চলতি বছর থেকেই নয়া বেতন কাঠামোয় বেতন পেতে পারেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা।
আজ ১২টা ৪৫ মিনিট নাগাত মঞ্চে ওঠেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একাধিক ইস্যু নিয়ে বলতে বলতে তাঁর কথায় উঠে আসে সরকারি কর্মচারীদের প্রসঙ্গ। উল্লেখ্য, সম্প্রতি ঘটে যাওয়া লোকসভা নির্বাচনে রাজ্যের ৪২টি আসনের ৪১টিতে সরকারি কর্মীদের ভোট অর্থাৎ পোস্টাল ব্যালটে হেরে গেছে তৃণমূল। কর্মচারিদের এভাবে শাসকের প্রতি আস্থা হারানোর পেছনে খুঁজে পাওয়া গেছে একাধিক কারন যার মধ্যে অন্যতম মহার্ঘ্য ভাতা এবং পে কমিশন। অনেকদিন ধরে ঝুলে রয়েছে ষষ্ঠ পে কমিশনের রিপোর্ট।সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় বেতন পান কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীরা। এখনও পঞ্চমেই আটকে রাজ্য। কেন্দ্র ও রাজ্যের কর্মচারীদের ডিএ-এর ফারাক এখন ৫৬%। ষষ্ঠ পে কমিশনের রিপোর্ট জমা পড়ার পর তা গৃহীত হলে ও বাস্তবায়িত হলে এই ফারাক কিছুটা কমবে বলেই মনে করছে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা।
প্রসঙ্গত, বছর শেষের আগেই ষষ্ঠ পে কমিশন চালুর ব্যাপারে কিছুদিন আগেও ইঙ্গিত মিলেছিল মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যে। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, সময়ের তিন মাস আগেই রিপোর্ট চেয়েছি। হাতে পেলেই চলতি বছর থেকেই নয়া বেতন কাঠামোয় বেতন পেতে পারেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা।

No comments