স্থায়ী-করণের দাবিতে শিক্ষামন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ রাজ্যের কম্পিউটার শিক্ষকদের!
নজরবন্দি ব্যুরো: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের পাশাপাশি কম্পিউটার শিক্ষকদের বেতন ও চাকরির স্থায়ী-করণের দাবি সহ একাধিক অভিযোগ আছে। এর দাবিতে একাধিকবার রাস্তায় নামতে দেখা গিয়েছে রাজ্যের কম্পিউটার শিক্ষকদের।
২০০১ সাল থেকে রাজ্য সরকার ও WEBEL এর যৌথ উদ্যোগে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত কম্পিউটার শিক্ষা চালু হয় রাজ্যের ৫০০ স্কুলে কম্পিউটার লিটারসি ও ট্রেনিং পোগ্রাম( CLTP) এর মাধ্যমে। যদিও ২০০৬ এর পর থেকে আরও ৮ টি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে কম্পিউটার শিক্ষা দানের সিদ্ধান্ত নেয়। যদিও এই কম্পানি গুলি বিশেষ কয়েকটি বিদ্যালয় ছাড়া কোথাও দেখা মেলেনি। এই প্রকল্পের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বেতন হত স্কুলের পড়ুয়াদের কাছ থেকে নেওয়া নির্ধারিত ৩৫ টাকা বেতনের উপর নির্ভর করে। অভিযোগ সরকারের উদাসীনতার মধ্যে প্রায় বিনা বেতনে স্কুল গুলিতে এই প্রকল্পের কাজ সফল ভাবে চালিয়ে আসছে শিক্ষকরা। এই ব্যাপারে শিক্ষা দফতরের একাধিক নির্দেশ নামা থাকার পরেও কম্পিউটার শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের অনৈতিক ভাবে স্কুল থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে এবং বর্তমানে হচ্ছে।
২০১১ সালে নতুন সরকার আসার পরে বহু বার সরকার ও ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের কাছে দরবার করেও কিছু প্রতিশ্রুতি ছাড়া আর কিছুই মেলেনি বলে অভিযোগ। ২০১৩ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা আইসিটি প্রজেক্টের মাধ্যমে কম্পিউটার শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন বিদ্যালয়ে। এমনকি শিক্ষাদানের পাশাপাশি বিভিন্ন রকম করণিকের কাজ ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাঠ্যক্রমে শিক্ষাদান ও পরীক্ষা গ্রহণ ও উত্তরপত্র মূল্যায়ন করে আসছে , তাদের অস্তিত্ব আজ চরম সংকটে।
এই সমস্ত শিক্ষকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করবেন বলে আশ্বাস দিয়ে ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। এমনকি শিক্ষামন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যাতে এই সব শিক্ষকদের কর্মচ্যুত না হতে হয় সেই কথা মাথায় রেখে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এই সমস্ত শিক্ষকদের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবেন।
শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছিলেন নতুন পদ সৃষ্টি হলে এই সমস্ত শিক্ষকরা অগ্রাধিকার পাবেন। এবার রাজ্যে কম্পিউটার শিক্ষা বাধ্যতা মূলক করতে চলেছে সরকার। কিন্তু এই কম্পিউটার কারা পড়াবেন সেই নিয়ে সরকার কিছুই স্পষ্ট করে নি।
তাই এবার তাদের দাবি তাদের চাকরির নিশ্চয়তা দিতে হবে সরকারকে। এর পাশাপাশি কম্পিউটার শিক্ষক হিসাবে সরকার কাদেরকে নিতে চলেছে তা স্পষ্ট করতে হবে। এবং নতুন ভাবে কম্পিউটার শিক্ষক নিলে তাদেরকে আগে নিয়োগ করতে হবে।
২০০১ সাল থেকে রাজ্য সরকার ও WEBEL এর যৌথ উদ্যোগে ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত কম্পিউটার শিক্ষা চালু হয় রাজ্যের ৫০০ স্কুলে কম্পিউটার লিটারসি ও ট্রেনিং পোগ্রাম( CLTP) এর মাধ্যমে। যদিও ২০০৬ এর পর থেকে আরও ৮ টি বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে কম্পিউটার শিক্ষা দানের সিদ্ধান্ত নেয়। যদিও এই কম্পানি গুলি বিশেষ কয়েকটি বিদ্যালয় ছাড়া কোথাও দেখা মেলেনি। এই প্রকল্পের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বেতন হত স্কুলের পড়ুয়াদের কাছ থেকে নেওয়া নির্ধারিত ৩৫ টাকা বেতনের উপর নির্ভর করে। অভিযোগ সরকারের উদাসীনতার মধ্যে প্রায় বিনা বেতনে স্কুল গুলিতে এই প্রকল্পের কাজ সফল ভাবে চালিয়ে আসছে শিক্ষকরা। এই ব্যাপারে শিক্ষা দফতরের একাধিক নির্দেশ নামা থাকার পরেও কম্পিউটার শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের অনৈতিক ভাবে স্কুল থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে এবং বর্তমানে হচ্ছে।
২০১১ সালে নতুন সরকার আসার পরে বহু বার সরকার ও ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রীদের কাছে দরবার করেও কিছু প্রতিশ্রুতি ছাড়া আর কিছুই মেলেনি বলে অভিযোগ। ২০১৩ সাল থেকে কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা আইসিটি প্রজেক্টের মাধ্যমে কম্পিউটার শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন বিদ্যালয়ে। এমনকি শিক্ষাদানের পাশাপাশি বিভিন্ন রকম করণিকের কাজ ও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাঠ্যক্রমে শিক্ষাদান ও পরীক্ষা গ্রহণ ও উত্তরপত্র মূল্যায়ন করে আসছে , তাদের অস্তিত্ব আজ চরম সংকটে।
এই সমস্ত শিক্ষকদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করবেন বলে আশ্বাস দিয়ে ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। এমনকি শিক্ষামন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যাতে এই সব শিক্ষকদের কর্মচ্যুত না হতে হয় সেই কথা মাথায় রেখে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এই সমস্ত শিক্ষকদের সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবেন।
তাই এবার তাদের দাবি তাদের চাকরির নিশ্চয়তা দিতে হবে সরকারকে। এর পাশাপাশি কম্পিউটার শিক্ষক হিসাবে সরকার কাদেরকে নিতে চলেছে তা স্পষ্ট করতে হবে। এবং নতুন ভাবে কম্পিউটার শিক্ষক নিলে তাদেরকে আগে নিয়োগ করতে হবে।

No comments