BGTA-র আন্দোলনে বড় জয় শিক্ষকদের, TGT স্কেলের পক্ষে রেকমেন্ডেশন ফিনান্স কে! #SuperExclusive
নজরবন্দি ব্যুরোঃ বড় জয়ের দোরগড়ায় শিক্ষকরা। বৃহত্তর গ্রাজুয়েট টিচার্স আসোসিয়েশনের (BGTA) পক্ষ থেকে কোলকাতা হাইকোর্টে টিজিটি (TGT Scale) বেতন ক্রমের দাবিতে করা মামলার শুনানি চলাকালীন গত সোমবার আদালতে কেন্দ্রের Additional Solicitor General এবং Ministry of HRD এর তরফের আইনজীবীরা দীর্ঘ সওয়াল -জবাব এর পরে টিজিটি স্কেল এর দাবিকে সমর্থন করেছিলেন।
এবার বিজিটিএ এর করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে, হাইকোর্টের চাপে একপ্রকার বাধ্য হয়ে পে কমিশন এ গ্র্যাজুয়েট টিচার্স দের যে হেয়ারিং হল আজ। বিজিটিএ -র তরফের মোট আট জন প্রতিনিধির কাছে কার্যত ধরাশায়ী হয়ে পে কমিশন গ্র্যাজুয়েট টিচার্স দের দীর্ঘ দিনের বঞ্চনার কথা মানতে বাধ্য হলো। দীর্ঘ যুক্তি, পাল্টা যুক্তির পরে সংগঠন এর সদস্যরা গ্র্যাজুয়েট দের "পাস " নামক যে 'অপমানকর তকমা' আছে,তা মোচনের দাবী জানালে কমিশন সহমত পোষণ করে। সংগঠন এর রাজ্য সহ সভাপতি সতিশ চন্দ্র মাহাতো বলেন,কমিশন টিজিটি স্কেল এর ব্যাপারটি বারেবারে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও, আমরা এমন চেপে ধরি যে ওনারা শেষ পর্যন্ত বাধ্য হন এই প্রসঙ্গে আসতে।
আলচনা চলাকালীন আমাদের সমস্ত কাগজপত্র ও প্রামান্য নথি দেখে কথা দেন এই ব্যাপারে যথাযথ ব্যাবস্থা নেবেন দ্রুততার সঙ্গে।" বিজিটিএ রাজ্য কমিটির গুরুত্বপূর্ণ সদস্য নীলাদ্রি শেখর সমাদ্দার বলেন,"CAS মামলা নিয়ে কমিশন কথা দিয়েছে, যাতে এই সুযোগ সরকারি স্কুল এর শিক্ষক দের ন্যায়,সরকার পোষিত স্কুল এর শিক্ষকদেরও দেওয়া হয়,তার জন্য কমিশন যথোপযুক্ত ব্যাবস্থা গ্রহন করবে।" বিজিটিএ এর রাজ্য সম্পাদক সৌরেন ভট্টাচার্য বলেন,"পে কমিশন তার পুরো 'টিম' নিয়ে উপস্থিত থেকে আমাদের সমস্ত দাবী কে নস্যাৎ করার জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি রাখলেও, আমাদের রেডি করা সমস্ত তথ্য, কেন্দ্রীয় আইন, বিভিন্ন রাজ্যের টিজিটি স্কেল সম্পর্কিত রায় এর কপি একের পর এক পেশ করায়, বেশ অস্বস্তিতে পড়ে ও অবশেষে এই দাবির "মেরিট " বিচার করে তারা আমাদের স্বপক্ষে ন্যায্য রেকমেন্ডশন, ফিনান্স কে পাঠাবেন কথা দেন।"
আনন্দের বহিঃপ্রকাশের পাশাপাশি চোয়াল দৃঢ় করে সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক জানিয়েদেন,"আমরা মিষ্টি আশ্বাসে দু দশক ধরে বঞ্চিত হয়েছি,তাই যতক্ষন পর্যন্ত না ফিনান্স থেকে আমাদের ব্যাপারে কোন সদর্থক বার্তা আসছে,আমরা এই লড়াই সর্বতভাবে চালিয়ে যাবো।"
অন্যদিকে এই একই ইস্যুতে গতকাল শঙ্কর সিং এর মধ্যস্ততায় শিক্ষামন্ত্রী-র সাথে প্রায় ২০ মিনিট বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী। সেখানে বিজিটিএ প্রতিনিধিরা তাঁকে টিজিটি স্কেলে বেতনের স্বপক্ষে নথি পেশ করেন।বিজিটিএ সূত্রের খবর, হতাশ বিধ্বস্ত শিক্ষা মন্ত্রী বলেন,
কি করি বলুন তো? এদিকে আপনারা ১০-১৫টা মামলা করে বসে আছেন, অন্যদিকে এসএসকে এমএসকে রা বাড়ির সামনে বিক্ষোভ করছে, আর একদিকে পিআরটি অনশন করছে! বিজিটিএ সূত্র জানাচ্ছে পার্থ বাবু ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন এমনিতেই টাকা নেই তার ওপর এত দাবি, তবুও সরকার চেষ্টা করছে মানবিকতার সঙ্গে। তিনি হতাশার সাথে জানান আপনারা আবার আমাদের ভোটও দেননি!!!
এবার বিজিটিএ এর করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে, হাইকোর্টের চাপে একপ্রকার বাধ্য হয়ে পে কমিশন এ গ্র্যাজুয়েট টিচার্স দের যে হেয়ারিং হল আজ। বিজিটিএ -র তরফের মোট আট জন প্রতিনিধির কাছে কার্যত ধরাশায়ী হয়ে পে কমিশন গ্র্যাজুয়েট টিচার্স দের দীর্ঘ দিনের বঞ্চনার কথা মানতে বাধ্য হলো। দীর্ঘ যুক্তি, পাল্টা যুক্তির পরে সংগঠন এর সদস্যরা গ্র্যাজুয়েট দের "পাস " নামক যে 'অপমানকর তকমা' আছে,তা মোচনের দাবী জানালে কমিশন সহমত পোষণ করে। সংগঠন এর রাজ্য সহ সভাপতি সতিশ চন্দ্র মাহাতো বলেন,কমিশন টিজিটি স্কেল এর ব্যাপারটি বারেবারে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলেও, আমরা এমন চেপে ধরি যে ওনারা শেষ পর্যন্ত বাধ্য হন এই প্রসঙ্গে আসতে।
Loading...
অন্যদিকে এই একই ইস্যুতে গতকাল শঙ্কর সিং এর মধ্যস্ততায় শিক্ষামন্ত্রী-র সাথে প্রায় ২০ মিনিট বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী। সেখানে বিজিটিএ প্রতিনিধিরা তাঁকে টিজিটি স্কেলে বেতনের স্বপক্ষে নথি পেশ করেন।বিজিটিএ সূত্রের খবর, হতাশ বিধ্বস্ত শিক্ষা মন্ত্রী বলেন,
No comments