জবকার্ডের টাকা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ, কাঠগড়ায় তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েত
নজরবন্দি ব্যুরো: শাসক দল পরিচালিত পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ। এবার ১০০ দিনের কাজের টাকা তছরুপের অভিযোগ উঠল তৃণমূল পরিচালিত পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, যারা ১০০ দিনের কাজ করেছেন তাঁদের অ্যাকাউন্টে টাক না পাঠিয়ে সেই টাকা পাঠান হচ্ছে অন্যদের অ্যাকাউন্টে। এবিষয়ে তপন ব্লকের বিডিও-র কাছে লিখিত অভিযোগ জমা করেছে বিজেপি। যদিও বিষয়টি কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের অন্তর্গত আউটিনা গ্রাম পঞ্চায়েত। পঞ্চায়েতের ১২টি আসনের মধ্যে ১১টি তৃণমূলের দখলে ও ১টি বামফ্রন্টের দখলে। অভিযোগ, ২০১৮ সালে ১০০ দিনের কাজ করার পরও এই পঞ্চায়েতের জবকার্ডধারী বহু মানুষ টাকা বুঝে পাননি। অথচ যারা কাজ শুরুর অনেকদিন আগে মারা গেছে তাদের নামে কাজ দেখিয়ে অ্যাকাউন্টে পাঠান হচ্ছে টাকা।
বিষয়টির সত্যতা যাচাই করতে অনলাইন থেকে টাকা প্রাপকের নামের তালিকা বের করে স্থানীয় বিজেপি নেতারা। তা দেখে অবাক বিজেপি নেতৃত্ব। তথ্য অনুযায়ী, যাদের অ্যাকাউন্টে ১০০ দিনের কাজের টাকা ঢুকেছে তাদের মধ্যে অনেকের জব কার্ড নেই।
ওই তালিকায় রয়েছেন মৃত ব্যক্তি থেকে শুরু করে স্কুল ছাত্রী, হাতুড়ে চিকিৎসক, দিল্লি নিবাসীও । ২০১৮ সালের কাজের হিসেব অনুযায়ী একেক জনের অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে ১২ হাজার ২২৪ টাকা। বিষয়টি নজরে আসতেই পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে সরব হয়েছে বিজেপি।
যদিও এই বিষয়ে কোনওরকম অভিযোগ আসেনি বলে জানান পঞ্চায়েত প্রধান পরমানন্দ বিশ্বাস। যদিও পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন বিডিও সুশান্ত মাইতি।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন ব্লকের অন্তর্গত আউটিনা গ্রাম পঞ্চায়েত। পঞ্চায়েতের ১২টি আসনের মধ্যে ১১টি তৃণমূলের দখলে ও ১টি বামফ্রন্টের দখলে। অভিযোগ, ২০১৮ সালে ১০০ দিনের কাজ করার পরও এই পঞ্চায়েতের জবকার্ডধারী বহু মানুষ টাকা বুঝে পাননি। অথচ যারা কাজ শুরুর অনেকদিন আগে মারা গেছে তাদের নামে কাজ দেখিয়ে অ্যাকাউন্টে পাঠান হচ্ছে টাকা।
বিষয়টির সত্যতা যাচাই করতে অনলাইন থেকে টাকা প্রাপকের নামের তালিকা বের করে স্থানীয় বিজেপি নেতারা। তা দেখে অবাক বিজেপি নেতৃত্ব। তথ্য অনুযায়ী, যাদের অ্যাকাউন্টে ১০০ দিনের কাজের টাকা ঢুকেছে তাদের মধ্যে অনেকের জব কার্ড নেই।
যদিও এই বিষয়ে কোনওরকম অভিযোগ আসেনি বলে জানান পঞ্চায়েত প্রধান পরমানন্দ বিশ্বাস। যদিও পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন বিডিও সুশান্ত মাইতি।

No comments