তাঁদের ভাত মেরে ১৬২ কোটি প্রতারণা, বেতন বয়কট কম্পিউটার শিক্ষকদের! #Exclusive
নজরবন্দি ব্যুরোঃ ৬ বছর ধরে ক্রমাগত কম্পিউটার শিক্ষকদের প্রতিবাদ করার পরও এক ইঞ্চিও নড়েনি রাজ্য শিক্ষা দফতর ও তার ঠিকাদারি কোম্পানি Infrastructure Leasing & Financial Services Limited এবং Extramarks Education india Private Limited. অভিযোগ, গত ২রা এপ্রিল ২০১৯ এ মিন্টো পার্কের শান্তি পূর্ণ আন্দোলনকে ভঙ্গ করার জন্য পুলিশ দিয়ে মার খাওয়ানো, গ্রেফতার এবং কোর্ট কেস করা হয়েছে আন্দোলনকারী দের উপরে, রেহাই পাননি মহিলা শিক্ষিকা রাও। সরকারের খাপছাড়া এবং উপযুক্ত নিয়মের এভাবে প্রায় কোটি কোটি টাকা চুরি করেছে এই ঠিকাদারি কোম্পানি বলে অভিযোগ কম্পিউটার শিক্ষকদের। তাদের দাবি, শিক্ষা দপ্তর সব কিছু জেনেও 'বিশেষ কিছুর লোভে' চুপ আছে, এবং ঠিকাদারি কোম্পানির মদত দিচ্ছে যা সরকারি মেমোরান্ডামে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে। G.O. No. ২০- SE(P&B)/ICT-০২/২০১৭ Dated ৯th January ২০১৯. ৬৫০০ স্কুল, প্রতি স্কুল পিছু ৩,৪৯,৩৫৬/- টাকা অ্যালটমেন্ট করা হয়েছে।
শিক্ষকদের অভিযোগ, সরকারি খাপছাড়া নিয়ম এবং বাধ্যতামূলক নিয়মের এভাবে ঠিকাদারী কোম্পানি এবং কিছু রাজ্য শিক্ষা দফতর কর্মী মিলে ১৬২+ কোটি টাকা লুট করছে। আর কম্পিউটার শিক্ষকদের প্রতি মাসে ৪৭০০ টাকা বেতনের ভিক্ষা দিচ্ছে। ১২ মাসে ৫৬৪০০ টাকা! ৬৫০০ স্কুল শিক্ষক = ৩৬ কোটি টাকা। সেই ৩৬ কোটি টাকার "ভিক্ষের বেতন" বয়কট করেছেন রাজ্যের ৬৫০০ জন কম্পিউটার শিক্ষক May ২০১৯ থেকে সেই ৪৭০০ টাকা বেতন নিচ্ছে না। যতক্ষণ না রাজ্য সরকার কোনো বৈধ নিয়ম এবং ন্যায্য বেতন প্রদান করবেন, ততক্ষণ ৪৭০০ টাকা "ভিক্ষার বেতন" বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৬৫০০ কম্পিউটার শিক্ষক, তাদের বক্তব্য, "এই ৩৬ কোটি টাকা ঠিকাদারি কোম্পানির মিথ্যে উন্নয়নে ব্যবহার হোক।"
কারণ কম্পিউটার শিক্ষকরা প্রতি সপ্তাহে ২৪+ ক্লাশ ক্লাস নেয়। কন্যাশ্রী, শিক্ষাশ্রী, সবুজ সাথী, এবং বাংলার শিক্ষা (DCF) সব কাজেই কম্পিউটার শিক্ষকদের ব্যাবহার করা হয়। তাও রাজ্য সরকার চুপ! তাই এমন 'ভিক্ষের বেতন' না নেওয়াই ভালো বলে জানিয়েছেন তারা।
পাশাপাশি আজ মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, বিকাশ ভবন, WEBEL, IL&FS Education and Technology Services Ltd. (IETS), Extramarks Education, লেবার কমিশনে লিখতো অভিযোগ এবং বেতন বয়কটের আবেদন জানিয়েছেন এই শিক্ষকরা। তাঁদের স্লোগান
৬৫০০ কম্পিউটার শিক্ষক দিয়েছে,
নিজের ৪৯৫০ টাকা বেতন বয়কটের ডাক।
১৬৫ কোটি টাকা লুট করা কোম্পানি,
আর শিক্ষা দপ্তর কর্মী নিপাত যাক।
শিক্ষকদের অভিযোগ, সরকারি খাপছাড়া নিয়ম এবং বাধ্যতামূলক নিয়মের এভাবে ঠিকাদারী কোম্পানি এবং কিছু রাজ্য শিক্ষা দফতর কর্মী মিলে ১৬২+ কোটি টাকা লুট করছে। আর কম্পিউটার শিক্ষকদের প্রতি মাসে ৪৭০০ টাকা বেতনের ভিক্ষা দিচ্ছে। ১২ মাসে ৫৬৪০০ টাকা! ৬৫০০ স্কুল শিক্ষক = ৩৬ কোটি টাকা। সেই ৩৬ কোটি টাকার "ভিক্ষের বেতন" বয়কট করেছেন রাজ্যের ৬৫০০ জন কম্পিউটার শিক্ষক May ২০১৯ থেকে সেই ৪৭০০ টাকা বেতন নিচ্ছে না। যতক্ষণ না রাজ্য সরকার কোনো বৈধ নিয়ম এবং ন্যায্য বেতন প্রদান করবেন, ততক্ষণ ৪৭০০ টাকা "ভিক্ষার বেতন" বয়কট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৬৫০০ কম্পিউটার শিক্ষক, তাদের বক্তব্য, "এই ৩৬ কোটি টাকা ঠিকাদারি কোম্পানির মিথ্যে উন্নয়নে ব্যবহার হোক।"
কারণ কম্পিউটার শিক্ষকরা প্রতি সপ্তাহে ২৪+ ক্লাশ ক্লাস নেয়। কন্যাশ্রী, শিক্ষাশ্রী, সবুজ সাথী, এবং বাংলার শিক্ষা (DCF) সব কাজেই কম্পিউটার শিক্ষকদের ব্যাবহার করা হয়। তাও রাজ্য সরকার চুপ! তাই এমন 'ভিক্ষের বেতন' না নেওয়াই ভালো বলে জানিয়েছেন তারা।
পাশাপাশি আজ মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী, বিকাশ ভবন, WEBEL, IL&FS Education and Technology Services Ltd. (IETS), Extramarks Education, লেবার কমিশনে লিখতো অভিযোগ এবং বেতন বয়কটের আবেদন জানিয়েছেন এই শিক্ষকরা। তাঁদের স্লোগান
৬৫০০ কম্পিউটার শিক্ষক দিয়েছে,
নিজের ৪৯৫০ টাকা বেতন বয়কটের ডাক।
১৬৫ কোটি টাকা লুট করা কোম্পানি,
আর শিক্ষা দপ্তর কর্মী নিপাত যাক।



No comments