৩ দিনেই কাটমানি ফেরতের সহস্রাধিক আবেদন! নবান্ন যেন মানি ব্যাক পলিশির অফিস।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ সোমবার তোলাবাজি বা কাটমানির টাকা ফেরানোর নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেই নির্দেশের পর রাজ্য জুড়ে তোলাবাজির টাকা উদ্ধার করতে উদ্যোগ নিয়েছে তৃণমূলের এক পক্ষ অন্য পক্ষের বিরুদ্ধে! গতকাল নিজের বাড়িতে ঘেরাও হন তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্য এবং তৃণমূলের স্থানীয় বুথ সভাপতি।
বিরোধী দলের লোকের নন, দলীয় পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়ি ঘেরাও করলেন তৃণমূল সমর্থকরাই। অন্যদিকে দুবরাজপুরের রসুলপুরের কিছু মানুষ ১০০ দিনের প্রকল্পে তছরুপ করা টাকা ফেরত দেওয়ার দাবিতে দুবরাজপুরে পঞ্চায়েত প্রধান এবং সদস্যের বাড়ি ঘেরাও করেন তারা।কিন্তু উত্তেজনা একটা সময় এমন চরম অবস্থায় পৌঁছয় যে, পঞ্চায়েত প্রধান ও সদস্যের সাগরেদরা ছররা গুলি চালায় বলে অভিযোগ। গ্রামবাসীদের ভয় দেখাতে বোমাও ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। তাতেই এক মহিলা-সহ ৫ জন জখম হন। তাঁদেরকে সিউড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। মুখ্যমন্ত্রীর তোলাবাজির টাকা ফেরানোর নির্দেশের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে সুজন চক্রবর্তী জানিয়েছেন, রাজ্যের সব থেকে বড় তোলাবাজ হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর প্রশ্ন, কাটমানির টাকা ফেরত দেওয়ার জন্যে কি নবান্নে আলাদা কাউন্টার খোলা হবে?
প্রসঙ্গত, এই 'কাউন্টার' যে একেবারে খোলা হয়নি তা নয়, সরকারি প্রকল্পের সাহায্য পেতে যারা কাটমানি চাইবেন তাঁদের নামে অভিযোগ নেওয়ার জন্যে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে খোলা হয়েছে অভিযোগ সেল। এই অভিযোগ সেলে সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জমা পড়েছে প্রায় সাড়ে বারশো আবেদন বা অভিযোগ!! বেশিরভাগ অভিযোগ জমা পড়েছে ই-মেইলে।
মুখ্যমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, অভিযোগ পেলে দল দেখবে না প্রশাসন। অভিযোগ প্রমাণ হলে নেওয়া হবে কড়া ব্যাবস্থা! এখন প্রশ্ন ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় হয়ে যাবেনা তো? তাকিয়ে রাজ্যবাসী।
বিরোধী দলের লোকের নন, দলীয় পঞ্চায়েত সদস্যের বাড়ি ঘেরাও করলেন তৃণমূল সমর্থকরাই। অন্যদিকে দুবরাজপুরের রসুলপুরের কিছু মানুষ ১০০ দিনের প্রকল্পে তছরুপ করা টাকা ফেরত দেওয়ার দাবিতে দুবরাজপুরে পঞ্চায়েত প্রধান এবং সদস্যের বাড়ি ঘেরাও করেন তারা।কিন্তু উত্তেজনা একটা সময় এমন চরম অবস্থায় পৌঁছয় যে, পঞ্চায়েত প্রধান ও সদস্যের সাগরেদরা ছররা গুলি চালায় বলে অভিযোগ। গ্রামবাসীদের ভয় দেখাতে বোমাও ছোড়া হয় বলে অভিযোগ। তাতেই এক মহিলা-সহ ৫ জন জখম হন। তাঁদেরকে সিউড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। মুখ্যমন্ত্রীর তোলাবাজির টাকা ফেরানোর নির্দেশের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে সুজন চক্রবর্তী জানিয়েছেন, রাজ্যের সব থেকে বড় তোলাবাজ হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর প্রশ্ন, কাটমানির টাকা ফেরত দেওয়ার জন্যে কি নবান্নে আলাদা কাউন্টার খোলা হবে?
মুখ্যমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, অভিযোগ পেলে দল দেখবে না প্রশাসন। অভিযোগ প্রমাণ হলে নেওয়া হবে কড়া ব্যাবস্থা! এখন প্রশ্ন ঠগ বাছতে গাঁ উজাড় হয়ে যাবেনা তো? তাকিয়ে রাজ্যবাসী।
কোন মন্তব্য নেই