কার্ডিওলজিকাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়ার বিশেষ উদ্যোগ!
নজরবন্দি ব্যুরো: কার্ডিওলজিকাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া বা সি এস আই ও এস টি ই এম আই এর যৌথ উদ্যোগে ৩১শে মে থেকে ২রা জুন পর্যন্ত আয়োজন করা হয়েছিল তিনদিন ব্যাপী একটি সম্মেলনের, যার দ্বিতীয় দিনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন এই সম্মেলনের অর্গানাইজিং সেক্রেটারি ও হার্ট বিশেষজ্ঞ ড: ধীমান কাহালি। প্রধানত হার্ট এ্যাটাক, তার বিভিন্ন দিক ও তার সচেতনতা নিয়ে আলোচনা ও নিরাময়ের জন্য এই সম্মেলন। এইদিন তিনি জানান, ইউরোপীয় দেশ গুলির তুলনায় ভারতবর্ষে হার্ট এ্যাটাক হলে চিকিৎসার তৎপরতা অনেক কম।
এই বিষয়েই প্রধানত কাজ করছে এই সংস্থা। পাশাপাশি মানুষের মধ্যেও যাতে হার্ট এ্যাটাক সংক্রান্ত সচেতনতা বৃদ্ধি পায় সেটাও তাদের লক্ষ্য।
ডঃ কাহালি জানান, হার্ট এ্যাটাক হলে তার এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে তার চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন। যেখানে আমাদের দেশে বিভিন্ন কারণে সেটা সম্ভব হয় না। তাবে হাব এবং স্পোক মডেল -এর মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। এই মডেলের মাধ্যমে খুব দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা সম্ভব হয়। তবে এই মডেলটি পূর্ণরূপে কার্যকর করার জন্য কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। তাই ইতিমধ্যেই তাঁরা এই বিষয়ে কথা বলা আরম্ভ করে দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
ডঃ কাহালি জন সাধারণের উদ্দেশ্যে আরও বলেন যে, যদি বুকে এমন কোনও ব্যাথা অনুভব করেন যা খুব অস্বাভাবিক বা আগে কখনও অনুভব করেননি বলে মনে হয় তাহলে তা গ্যাসের ব্যাথা বলে এড়িয়ে না গিয়ে তৎপরতার সাথে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিৎ।
এবং তার যথার্থ রোগ নির্ণয় করা উচিৎ। এই সচেতনতার অভাবেই হার্ট এ্যাটাকে মৃত্যুর হার এই দেশে সবচেয়ে বেশি।
এই উদ্যোগ যে একদম অনন্য এবং সাধুবাদ জানানোর দাবি রাখে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই সব রকম প্রতিকূলতা কাটিয়ে কার্ডিওলজিকাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া বা সি এস আই ও এস টি ই এম আই এর এই উদ্যোগের সফলতা এখন শুধুই সময়ের অপেক্ষা।
ডঃ কাহালি জানান, হার্ট এ্যাটাক হলে তার এক থেকে দেড় ঘণ্টার মধ্যে তার চিকিৎসা শুরু করা প্রয়োজন। যেখানে আমাদের দেশে বিভিন্ন কারণে সেটা সম্ভব হয় না। তাবে হাব এবং স্পোক মডেল -এর মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। এই মডেলের মাধ্যমে খুব দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা সম্ভব হয়। তবে এই মডেলটি পূর্ণরূপে কার্যকর করার জন্য কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগের সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। তাই ইতিমধ্যেই তাঁরা এই বিষয়ে কথা বলা আরম্ভ করে দিয়েছেন বলেও জানান তিনি।
ডঃ কাহালি জন সাধারণের উদ্দেশ্যে আরও বলেন যে, যদি বুকে এমন কোনও ব্যাথা অনুভব করেন যা খুব অস্বাভাবিক বা আগে কখনও অনুভব করেননি বলে মনে হয় তাহলে তা গ্যাসের ব্যাথা বলে এড়িয়ে না গিয়ে তৎপরতার সাথে ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিৎ।
এবং তার যথার্থ রোগ নির্ণয় করা উচিৎ। এই সচেতনতার অভাবেই হার্ট এ্যাটাকে মৃত্যুর হার এই দেশে সবচেয়ে বেশি।
এই উদ্যোগ যে একদম অনন্য এবং সাধুবাদ জানানোর দাবি রাখে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তাই সব রকম প্রতিকূলতা কাটিয়ে কার্ডিওলজিকাল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া বা সি এস আই ও এস টি ই এম আই এর এই উদ্যোগের সফলতা এখন শুধুই সময়ের অপেক্ষা।

No comments