উত্তপ্ত হুগলির গুড়াপ, পুলিশের গুলিতে আহত বিজেপি সমর্থক।
নজরবন্দি ব্যুরো: নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে অশান্তির ঘটনা ঘটেছে। কোথাও আবার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে পুলিশকে গুলি পর্যন্ত চালাতে হয়েছে।
এবার পুলিশের গুলিতে বিজেপি কর্মীর আহত হওয়ার ঘটনায় আজ সকাল থেকে উত্তপ্ত হুগলির গুড়াপ।
অভিযুক্ত পুলিশ অফিসার ও তৃণমূল কর্মীদের গ্রেফতারের দাবিতে ধনেখালি ফিডার রোড-সহ বিভিন্ন এলাকায় পথ অবরোধ করে করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। রাস্তার মাঝে টায়ার জ্বালিয়ে চলছে বিক্ষোভ। ভাঙচুর করা হয় পুলিশের গাড়ি। থানা লক্ষ্য করে চলছে ইট-পাথর বৃষ্টি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাদানে গ্যাসের সেল ফাটাচ্ছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাথানগড়িয়ার আসপাড়ায় জয় শ্রী রাম বলা নিয়ে তৃণমূল-বিজেপি ঝামেলা বাঁধে।
সংঘর্ষে গুরুতর জখম হন এক বিজেপি কর্মী। অভিযোগ, রাজনৈতিক সংঘর্ষের তদন্তে গিয়ে এক বিজেপি সমর্থকের মারধর করে পুলিশ।
এরপরই গ্রামে ঢুকলে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয়। কেন একজন নিরপরাধকে মারা হল, সেই প্রশ্ন তোলেন গ্রামবাসীরা। পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীদের ধস্তাধস্তি চলে। অভিযোগ, সেসময়ই গুলি চালায় পুলিশ। গুলি লাগে জয়চাঁদ মালিক নামে এক বিজেপির সমর্থকের বুকে।
জানা গিয়েছে, গুলি চালানোর কথা মেনে নিয়েছে পুলিশ। পুলিশের দাবি, গণ্ডগোলের সময় পিস্তল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন বিক্ষোভকারীরা। তখনই অসাবধানতায় গুলি চলে। তবে এই যুক্তি মানতে নারাজ গ্রামের লোকজন।
এবার পুলিশের গুলিতে বিজেপি কর্মীর আহত হওয়ার ঘটনায় আজ সকাল থেকে উত্তপ্ত হুগলির গুড়াপ।
অভিযুক্ত পুলিশ অফিসার ও তৃণমূল কর্মীদের গ্রেফতারের দাবিতে ধনেখালি ফিডার রোড-সহ বিভিন্ন এলাকায় পথ অবরোধ করে করেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। রাস্তার মাঝে টায়ার জ্বালিয়ে চলছে বিক্ষোভ। ভাঙচুর করা হয় পুলিশের গাড়ি। থানা লক্ষ্য করে চলছে ইট-পাথর বৃষ্টি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাদানে গ্যাসের সেল ফাটাচ্ছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বাথানগড়িয়ার আসপাড়ায় জয় শ্রী রাম বলা নিয়ে তৃণমূল-বিজেপি ঝামেলা বাঁধে।
এরপরই গ্রামে ঢুকলে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয়। কেন একজন নিরপরাধকে মারা হল, সেই প্রশ্ন তোলেন গ্রামবাসীরা। পুলিশের সঙ্গে গ্রামবাসীদের ধস্তাধস্তি চলে। অভিযোগ, সেসময়ই গুলি চালায় পুলিশ। গুলি লাগে জয়চাঁদ মালিক নামে এক বিজেপির সমর্থকের বুকে।
জানা গিয়েছে, গুলি চালানোর কথা মেনে নিয়েছে পুলিশ। পুলিশের দাবি, গণ্ডগোলের সময় পিস্তল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন বিক্ষোভকারীরা। তখনই অসাবধানতায় গুলি চলে। তবে এই যুক্তি মানতে নারাজ গ্রামের লোকজন।

No comments