রাজ্যে ৬ মাসের মধ্যে ক্ষমতায় আসছে বিজেপি! বিস্ফোরক অর্জুন সিং
নজরবন্দি ব্যুরো: ভোট পরবর্তী হিংসায় উত্তপ্ত গোটা রাজ্য। রাজনৈতিক মহলের একটা অংশের কথা অনুসারে, বর্তমানে নৈরাজ্য চলছে গোটা বাংলায়। বিভিন্ন মহল থেকে রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবিও তোলা হচ্ছে। বিশেষ করে বিজেপি, রাজ্যে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া।
সেকথা মাথায় রেখে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন মুকুল রায় ও দিলীপ ঘোষরা। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, "২০২১নয়, ২০১৯-এই তৃণমূল ফিনিশ হবে।"
জনসভা থেকে একাধিকবার বিজেপি নেতারা রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি তুলেছেন। সঙ্গে হুঁশিয়ারিও আছে, ৬ মাসের মধ্যে সরকার ফেলে দেব। সম্প্রতি মুকুল রায় বলেছিলেন, "আমার সঙ্গে ১৪০ জন বিধায়ক যোগাযোগ রাখছেন।" বিশ্লেষকদের মতে, যদি সত্যিই ১৪০ জন বিধায়ক গেরুয়া শিবিরে নাম লেখান তাহলে পরিবর্তনের পরিবর্তন হবে বঙ্গে। সেক্ষেত্রে নতুন করে ফের নির্বাচন হবে রাজ্যে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশ বলছেন, লোকসভার ধাক্কা এখনও কাটাতে পারেনি রাজ্যের শাসক দল। এখন গোটা রাজ্য জুড়ে শোনা যাচ্ছে কাটমানির নতুন গল্প। সেই-সঙ্গে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও খারাপের দিকে।
রোজ খুন-খারাপির রাজনীতি মানুষ নিতে চাইছে না। তাই, ৬ মাসের মধ্যে ভোট হলে মমতার পক্ষে কতটা ভোট পড়বে তা এখন বলা বেশ মুশকিল। সুযোগের অপেক্ষায় আছে বিজেপি। সরকার পরিবর্তনের হুঁশিয়ারি চলছে জোরকদমে। কাল হুঁশিয়ারি দিয়েছেন অর্জুন সিং। নদিয়ার গয়েশপুরে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে গেছিলেন ব্যারাকপুরের দাপুটে সাংসদ। সেখানে তিনি বলেন, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের স্বপ্ন এবার সার্থক হবে। পশ্চিমবঙ্গে ৬ মাস পরই ক্ষমতায় আসবে ভারতীয় জনতা পার্টি। এখন দেখার ৬ মাসের মধ্যে রাজ্যে রাজনৈতিক পালাবদল হয় কিনা। আর সেই দিকে তাকিয়ে গোটা রাজ্য।
সেকথা মাথায় রেখে ঘুঁটি সাজাচ্ছেন মুকুল রায় ও দিলীপ ঘোষরা। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, "২০২১নয়, ২০১৯-এই তৃণমূল ফিনিশ হবে।"
জনসভা থেকে একাধিকবার বিজেপি নেতারা রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি তুলেছেন। সঙ্গে হুঁশিয়ারিও আছে, ৬ মাসের মধ্যে সরকার ফেলে দেব। সম্প্রতি মুকুল রায় বলেছিলেন, "আমার সঙ্গে ১৪০ জন বিধায়ক যোগাযোগ রাখছেন।" বিশ্লেষকদের মতে, যদি সত্যিই ১৪০ জন বিধায়ক গেরুয়া শিবিরে নাম লেখান তাহলে পরিবর্তনের পরিবর্তন হবে বঙ্গে। সেক্ষেত্রে নতুন করে ফের নির্বাচন হবে রাজ্যে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশ বলছেন, লোকসভার ধাক্কা এখনও কাটাতে পারেনি রাজ্যের শাসক দল। এখন গোটা রাজ্য জুড়ে শোনা যাচ্ছে কাটমানির নতুন গল্প। সেই-সঙ্গে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও খারাপের দিকে।

No comments