নির্বাচনের মধ্যে শিক্ষক বিদ্রোহে উত্তাল রাজপথ, বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি।
নজরবন্দি ব্যুরো: নির্বাচনের মধ্যে আবার শিক্ষক বিদ্রোহ। যোগ্যতা অনুযায়ী বেতন বৃদ্ধি ও গণবদলি রুখতে রাজ্যের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা উস্তি ইউনাইটেড প্রাইমারি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের।
শুক্রবার বেশকিছু দাবিদাওয়া নিয়ে কলকাতার রাজপথে বিশাল মিছিল করে এই অ্যাসোসিয়েশন। শিক্ষকদের সমস্যা মেটাতে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাওয়া হয়। যতদিন না পর্যন্ত শিক্ষকদের দাবি মানছে সরকার, ততদিন রাস্তায় নেমে আন্দোলনের পাশাপাশি আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এই আন্দোলনের আয়োজকরা।
আজ, শুক্রবার এই মিছিলের পা মেলান বহু শিক্ষক। এই মিছিল শুরু হয় শিয়ালদা থেকে এবং শেষ হয় ধর্মতলায় এসে। চাকরি ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষার সুফল পেতে ফের পরীক্ষায় বসা শিক্ষকরা পদে পদে বঞ্চিত হচ্ছেন। কারণ গ্রাজুয়েট শিক্ষকরা ফের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট সম্পূর্ণ করে নতুনভাবে চাকরির আবেদন করলেও তাঁরা গ্রাজুয়েট হিসেবেই গন্য হবেন। একইভাবে ফের ভাল ফলাফল করে শিক্ষক পদের উচ্চ স্থান অধিকার করতে চান অনেকেই। এসব ক্ষেত্রে দেখা যায় কর্মরত শিক্ষকরা বাড়ির কাছাকাছি স্কুল পাবার ইচ্ছেয় ফের পরীক্ষায় বসেন। সফল হয়ে নতুন চাকরিতে যোগ দেন। তাই ১৮ বছরের অভিজ্ঞতার বিষয়টি নথিভুক্ত হয় না, স্বাভাবিকভাবেই দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থাকলেও তাঁদের প্রবেশনারি পিরিয়ড সার্ভ করতে হয়। লিভের ক্ষেত্রেও অনেক ঝামেলা সামলাতে হয় তাদের।
লম্বা ছুটি নেবার ক্ষেত্রেও সমস্যা থাকে। এমনকি, বেতনও অনেক কমে যায়। এমনকি মাসিক ক্ষতি পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় তিন থেকে ২০ হাজার টাকার মতো। বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানানো হলেও সরকার কোনও ব্যবস্থা নেয় নি। আন্দোলনকারীদের একটাই দাবি, তাদের দাবি মানতে হবে সরকারকে। আর তা না হলে আরও বড় আন্দোলনের পথে এগোবে তারা।
সংঠনের রাজ্য সম্পাদিকা পৃথা বিশ্বাস জানিয়েছেন " এই সংগঠন ও আন্দোলনকে প্রতিহত করতেই জেলায় জেলায় বেছে বেছে আমাদের সংগঠনের সদস্যদের অনৈতিক ভাবে দূরবর্তী জেলায় বদলির চিঠি ধরানো হচ্ছে,এভাবে বদলির ভয় দেখিয়ে আন্দোলন আটকানো যাবে না,আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।"
শুক্রবার বেশকিছু দাবিদাওয়া নিয়ে কলকাতার রাজপথে বিশাল মিছিল করে এই অ্যাসোসিয়েশন। শিক্ষকদের সমস্যা মেটাতে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ চাওয়া হয়। যতদিন না পর্যন্ত শিক্ষকদের দাবি মানছে সরকার, ততদিন রাস্তায় নেমে আন্দোলনের পাশাপাশি আইনি লড়াই চালিয়ে যাওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন এই আন্দোলনের আয়োজকরা।
আজ, শুক্রবার এই মিছিলের পা মেলান বহু শিক্ষক। এই মিছিল শুরু হয় শিয়ালদা থেকে এবং শেষ হয় ধর্মতলায় এসে। চাকরি ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষার সুফল পেতে ফের পরীক্ষায় বসা শিক্ষকরা পদে পদে বঞ্চিত হচ্ছেন। কারণ গ্রাজুয়েট শিক্ষকরা ফের পোস্ট গ্র্যাজুয়েট সম্পূর্ণ করে নতুনভাবে চাকরির আবেদন করলেও তাঁরা গ্রাজুয়েট হিসেবেই গন্য হবেন। একইভাবে ফের ভাল ফলাফল করে শিক্ষক পদের উচ্চ স্থান অধিকার করতে চান অনেকেই। এসব ক্ষেত্রে দেখা যায় কর্মরত শিক্ষকরা বাড়ির কাছাকাছি স্কুল পাবার ইচ্ছেয় ফের পরীক্ষায় বসেন। সফল হয়ে নতুন চাকরিতে যোগ দেন। তাই ১৮ বছরের অভিজ্ঞতার বিষয়টি নথিভুক্ত হয় না, স্বাভাবিকভাবেই দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থাকলেও তাঁদের প্রবেশনারি পিরিয়ড সার্ভ করতে হয়। লিভের ক্ষেত্রেও অনেক ঝামেলা সামলাতে হয় তাদের।
সংঠনের রাজ্য সম্পাদিকা পৃথা বিশ্বাস জানিয়েছেন " এই সংগঠন ও আন্দোলনকে প্রতিহত করতেই জেলায় জেলায় বেছে বেছে আমাদের সংগঠনের সদস্যদের অনৈতিক ভাবে দূরবর্তী জেলায় বদলির চিঠি ধরানো হচ্ছে,এভাবে বদলির ভয় দেখিয়ে আন্দোলন আটকানো যাবে না,আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।"

No comments