Header Ads

তথাকথিত সাইনবোর্ড হওয়া রাজ্য কংগ্রেসের অন্য ছবি ধরা পড়লো মেদিনীপুরের জেলা কর্মিসভায়।উচ্ছসিত জেলা নেতৃত্ব।

নজরবন্দি ব্যুরো: রাজনৈতিক পন্ডিতরা মনে করেন সারা দেশে কংগ্রেসের প্রভাব প্রতিপত্তি বাড়লেও পশ্চিমবঙ্গে কংগ্রেস প্রায় সাইনবোর্ডে পরিণত হয়েছে।
সম্প্রতি বদলেছে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।কিন্তু গোটা রাজ্য জুড়ে কংগ্রেস কর্মী সমর্থকদের অস্তিত্ব প্রায় বিলীন মনে করেন তারা।তথাকথিত এই সাইনবোর্ড পরিণত হওয়া রাজ্য কংগ্রেসের মেদিনীপুর এর এক কর্মীসভায় দেখা গেল এক উল্টো চিত্র।মেদিনীপুর জেলা কংগ্রেসের কর্মিসভা ছিল।জেলার নেতারা ভেবেছিলেন সব মিলিয়ে ১০০০-১২০০ কর্মী আসবেন।সেই মতো তাদের খাবারের বন্দোবস্ত করা হয়েছিল।কিন্তু বেলা গড়ার সাথে সাথে জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে কাতারে কাতারে কংগ্রেস কর্মীরা সভাই আসতে থাকেন।

তাতে যেমন নেতাদের আনন্দ হচ্ছিল তার সঙ্গে উদ্বেগ ও বাড়ছিল।জেলার কার্যকরী সভাপতিকে উদ্বেগের কারণ জিজ্ঞেস করায় তিনি বলেন 'এত কর্মী আসবে বুঝতে পারিনি।'ফলে তাদের খাওয়া দাওয়া র ব্যাবস্থা করার জন্য বাড়তি চাল ডিম আনিয়ে আবার রান্নার ব্যাবস্থা করতে হলো জেলা নেতৃত্বকে।শুধু মেদিনীপুর কেন কংগ্রেসের জেলা কর্মিসভায় রাজ্যের কোনো জেলাতেই এত কর্মীসমাগম অনেকদিন দেখা যায়নি বলেই মনে করেন রাজনৈতিক মহল।সম্প্রতি জেলা সভাপতি হয়েছেন সৌমেন খান আর এটাই তার নেতৃত্বে প্রথম সাংগঠনিক সভা।এই সভায় এদিন উপস্থিত ছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস নেতা ওমপ্রকাশ মিশ্র।

পশ্চিম মেদিনীপুরের কংগ্রেসের সংগঠন খুব একটা খারাপ ছিল না কিন্তু মানস ভূঁইয়া তৃণমূলে যোগ দেয়ার পর কংগ্রেসের ছবিটা পাল্টে যায়।তাই জেলা নেতৃত্বের সংশয় ছিল কর্মীদের ভিড় নিয়ে।অবশেষে ভীড় দেখে উচ্ছসিত জেলার নেতা শম্ভুনাথ চট্টোপাধ্যায় বলেন 'কংগ্রেস ছিল,আছে,থাকবে।এদিনের সভার ভিড় ই তার প্রমান'।শুধু শম্ভুবাবু নন সভাপতি সৌমেন খান থেকে সব জেলা নেতৃত্বই উচ্ছসিত এই ভিড় দেখে



ছবিঃ আনন্দবাজারের সৌজন্যে
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.