বনধের দিনে স্কুলে আসেননি কেন? চরম হেনস্থায় প্রান নিয়ে টানাটানি শিক্ষকের!!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ কংগ্রেস ও বামেদের ডাকা ধর্মঘটকে সমর্থন করেনি তৃণমূল কংগ্রেস। একারন ধর্মঘট বিরোধিতার প্রশ্নে অটল তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি জানিয়ে ছিলেন, ধর্মঘটের দিন সরকারি কর্মীদের অর্ধদিবস ছুটিও মঞ্জুর হবে না। উপযুক্ত কারণ ছাড়া যদি কেউ অনুপস্থিত হন, তাহলে তার বেতন কাটা যাবে। পড়বে চাকরি জীবনে একদিন ছেদ।
কথামত সেদিন সরকারি কর্মচারী থেকে স্কুল শিক্ষক সর্বত্র নিজ নিজ দফতর, বা স্কুলে হাজির হওয়ার চেষ্টা করেন। যতটা না কর্মসংস্কৃতির পক্ষে তাঁর থেকে ঢের বেশি ভয়ে!!
যাই হোক বন্ধ হয়েছে দেশজুড়ে, শাসকের তীব্র বিরোধিতা উপেক্ষা করে আংশিক বনহ হয়েছে এরাজ্যেও। আর তারই প্রভাব পড়ল এক শিক্ষকের উপর।
হুগলীর শিক্ষক বিশ্বনাথ দে গত ১০ই সেপ্টেম্বর, বন্ধের দিন যে কোন কারণেই হোক স্কুলে যেতে পারেননি। তারপর যেদিন স্কুলে উপস্থিত হন সেদিন থেকেই তাঁর উপর মানসিক নির্যাতন চালানো হয় বলে অভিযোগ। বিশ্বনাথ বাবুর দুই তৃণমূল পন্থী সহশিক্ষক বন্ধের দিন তাঁর না আসার কারন জানতে চেয়ে চিৎকার করতে থাকেন। তাঁকে বসিয়ে জানতে চাওয়া হয় তিনি কি বন্ধ সমর্থন করেন? বন্ধের দিন কেন আসেন নি? অনেক অনুনয় বিনয়ের পরেও ক্ষান্ত হননি তৃণমূল পন্থী দুই সহ শিক্ষক। বরং বাড়তে থাকে চিৎকার, চ্যাঁচামেচি। মানসিক নির্যাতনের বোঝা বইতে না পেরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন হুগলী ব্রাঞ্চ স্কুলের শিক্ষক বিশ্বনাথ দে।
তাঁকে প্রথমে চুঁচুড়ার ইমামবাড়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে, রেফার করা হয় কলকাতায়। আপাতত কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি তিনি। অপারেশন করতে হবে তাঁর।
শিক্ষকের স্ত্রী ঐ দুই সহ-শিক্ষকের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। আর স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছেও লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে জানা গেছে।
কথামত সেদিন সরকারি কর্মচারী থেকে স্কুল শিক্ষক সর্বত্র নিজ নিজ দফতর, বা স্কুলে হাজির হওয়ার চেষ্টা করেন। যতটা না কর্মসংস্কৃতির পক্ষে তাঁর থেকে ঢের বেশি ভয়ে!!
যাই হোক বন্ধ হয়েছে দেশজুড়ে, শাসকের তীব্র বিরোধিতা উপেক্ষা করে আংশিক বনহ হয়েছে এরাজ্যেও। আর তারই প্রভাব পড়ল এক শিক্ষকের উপর।
হুগলীর শিক্ষক বিশ্বনাথ দে গত ১০ই সেপ্টেম্বর, বন্ধের দিন যে কোন কারণেই হোক স্কুলে যেতে পারেননি। তারপর যেদিন স্কুলে উপস্থিত হন সেদিন থেকেই তাঁর উপর মানসিক নির্যাতন চালানো হয় বলে অভিযোগ। বিশ্বনাথ বাবুর দুই তৃণমূল পন্থী সহশিক্ষক বন্ধের দিন তাঁর না আসার কারন জানতে চেয়ে চিৎকার করতে থাকেন। তাঁকে বসিয়ে জানতে চাওয়া হয় তিনি কি বন্ধ সমর্থন করেন? বন্ধের দিন কেন আসেন নি? অনেক অনুনয় বিনয়ের পরেও ক্ষান্ত হননি তৃণমূল পন্থী দুই সহ শিক্ষক। বরং বাড়তে থাকে চিৎকার, চ্যাঁচামেচি। মানসিক নির্যাতনের বোঝা বইতে না পেরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন হুগলী ব্রাঞ্চ স্কুলের শিক্ষক বিশ্বনাথ দে।
তাঁকে প্রথমে চুঁচুড়ার ইমামবাড়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে, রেফার করা হয় কলকাতায়। আপাতত কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি তিনি। অপারেশন করতে হবে তাঁর।
শিক্ষকের স্ত্রী ঐ দুই সহ-শিক্ষকের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। আর স্কুলের প্রধান শিক্ষকের কাছেও লিখিত অভিযোগ করেছেন বলে জানা গেছে।

No comments