বি টেক পাশ করে ভিক্ষে করছেন ওরা! ফিরে তাকান মুখ্যমন্ত্রী!
নজরবন্দি ব্যুরো: যথাযথ ভাবে পড়াশুনো করে বি টেক পাশ করেছেন। অথচ কোর্স শেষ হওয়ার পর জানতে পারলেন, তাদের ডিগ্রি অবৈধ। এখন তাদের ঠাঁই রাস্তায়। জীবন চলে ভিক্ষে করে।
কোনো গল্প নয়। মালদার গনি খান ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজির ছাত্রছাত্রীদের বাস্তব পরিস্থিতি এটা। ২০১৬ সালে বি টেক পাশ করেন তারা। কিন্তু তারপরেই জানতে পারেন যে কলেজ টির স্বীকৃতি নেই। ফলে তাদের ডিগ্রি মূল্যহীন হয়ে পড়েছে। ২০১০ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের উদ্যোগে তৈরি হওয়া কলেজ টির বৈধ স্বীকৃতি কেন নেই সেটা সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। দীর্ঘদিন ধরে স্বীকৃতির জন্য লড়াই করেও কোনো লাভ হয়নি। কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা বুদ্ধিজীবী, কেউই এগিয়ে আসেনি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের লড়াইয়ে সাথে দিতে।
বর্তমানে তাদের ঠাঁই হয়েছে কলকাতার রাস্তায়। আজও তারা স্বীকৃতি আদায়ের লড়াই লড়ে যাচ্ছেন। দিন গুজরান হয় পাশের এলাকা থেকে ভিক্ষে করে এনে। তাদের দাবি, এই কোর্সটি তারা যথাযথ ভাবে শেষ করে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। অথচ তাদের ডিগ্রি অবৈধ। এর প্রতিকার হোক দ্রুত। প্রসঙ্গত, বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিয়েছেন আজ।
কোনো গল্প নয়। মালদার গনি খান ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এবং টেকনোলজির ছাত্রছাত্রীদের বাস্তব পরিস্থিতি এটা। ২০১৬ সালে বি টেক পাশ করেন তারা। কিন্তু তারপরেই জানতে পারেন যে কলেজ টির স্বীকৃতি নেই। ফলে তাদের ডিগ্রি মূল্যহীন হয়ে পড়েছে। ২০১০ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের উদ্যোগে তৈরি হওয়া কলেজ টির বৈধ স্বীকৃতি কেন নেই সেটা সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। দীর্ঘদিন ধরে স্বীকৃতির জন্য লড়াই করেও কোনো লাভ হয়নি। কোনো রাজনৈতিক দল কিংবা বুদ্ধিজীবী, কেউই এগিয়ে আসেনি তাদের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের লড়াইয়ে সাথে দিতে।
বর্তমানে তাদের ঠাঁই হয়েছে কলকাতার রাস্তায়। আজও তারা স্বীকৃতি আদায়ের লড়াই লড়ে যাচ্ছেন। দিন গুজরান হয় পাশের এলাকা থেকে ভিক্ষে করে এনে। তাদের দাবি, এই কোর্সটি তারা যথাযথ ভাবে শেষ করে ডিগ্রি অর্জন করেছেন। অথচ তাদের ডিগ্রি অবৈধ। এর প্রতিকার হোক দ্রুত। প্রসঙ্গত, বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী এই বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপ চেয়ে চিঠি দিয়েছেন আজ।
No comments