নির্বাচন মিটলেই হবু শিক্ষকদের সমস্যার সমাধান? কি জানাচ্ছে সূত্র? বিশেষ প্রতিবেদন।
নজরবন্দি ব্যুরো: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের বেহাল দশা। রাজ্যের একাধিক স্কুল শিক্ষকের অভাবে ধুঁকছে। সংবাদ মাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে রাজ্যের বহু স্কুলে বিশেষকরে গ্রামের স্কুল গুলিতে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষকের অভাবে চরম সমস্যার মধ্যে দাঁড়িয়ে। সব কিছু জেনেও চুপ রাজ্য সরকার।
এমনকি আদালত মালদা জেলার কয়েক-'শ' হবু শিক্ষকদের নিয়োগের নির্দেশ দিলেও তা মানেনি রাজ্য সরকার। প্রশ্ন উঠছে কেন শিক্ষক নিয়োগে এতটা অনীহা রাজ্যের? বার বার নিয়োগের দাবিতে রাস্তায় নামতে হয়েছে হবু পড়ুয়াদের। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
১১-১২-র চূড়ান্ত প্যানেল প্রকাশিত হয় গত বছর ডিসেম্বর মাসে। আর এই পঞ্চায়েত নির্বাচন পিছিয়ে যাবার ফলে ১১-১২-র প্যানেল অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে চলেছে, সূত্র এমনটাই বলছে। গ্রুপ-ডি ও গ্রুপ-সি তে পাশ করা পরীক্ষার্থীরা কবে নিয়োগ পত্র পাবে তা নিয়েও তৈরি হয়েছে নতুন জটিলতা। আর নবম-দশম ও আপারের সমস্যা আরও গভীরে। কবে সেই জট খুলবে কেউ জানেনা।
এক কথায় বললে রাজ্যের কয়েক হাজার হবু-শিক্ষকদের বেহাল দশা। কিন্তু এই সমস্যা কাটবে কবে? এই নিয়ে আমাদের প্রতিনিধি এক আধিকারিকের সাথে কথা বলেন। তিনি জানান," কবে এই সমস্যার সমাধান হবে তা কেউ জানেনা, আমরাও জানিনা। আমাদের যেমনটাই বলে আমরা তেমনটাই কাজ করি। এর বেশি আমাদের জানার কথা নয়। তবে অনেক চাকরী প্রার্থীরা মনে করছেন এই নির্বাচন মিটে গেলেই তাঁদের সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, সেই রকম ভাবার কোন কারণ নেই। সবকিছু এখন অনিশ্চয়তার মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে।"
এই বিষয়ে এক চাকরী প্রার্থী বলেন, " এরা পুরো একটা প্রজন্মকে শেষ করেই দিল। আর আমরা এখন এই নিয়ে কিছু ভাবছি না। যা ক্ষতি হবার তা আমাদের হয়ে গিয়েছে"।
এমনকি আদালত মালদা জেলার কয়েক-'শ' হবু শিক্ষকদের নিয়োগের নির্দেশ দিলেও তা মানেনি রাজ্য সরকার। প্রশ্ন উঠছে কেন শিক্ষক নিয়োগে এতটা অনীহা রাজ্যের? বার বার নিয়োগের দাবিতে রাস্তায় নামতে হয়েছে হবু পড়ুয়াদের। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
১১-১২-র চূড়ান্ত প্যানেল প্রকাশিত হয় গত বছর ডিসেম্বর মাসে। আর এই পঞ্চায়েত নির্বাচন পিছিয়ে যাবার ফলে ১১-১২-র প্যানেল অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে চলেছে, সূত্র এমনটাই বলছে। গ্রুপ-ডি ও গ্রুপ-সি তে পাশ করা পরীক্ষার্থীরা কবে নিয়োগ পত্র পাবে তা নিয়েও তৈরি হয়েছে নতুন জটিলতা। আর নবম-দশম ও আপারের সমস্যা আরও গভীরে। কবে সেই জট খুলবে কেউ জানেনা।
এক কথায় বললে রাজ্যের কয়েক হাজার হবু-শিক্ষকদের বেহাল দশা। কিন্তু এই সমস্যা কাটবে কবে? এই নিয়ে আমাদের প্রতিনিধি এক আধিকারিকের সাথে কথা বলেন। তিনি জানান," কবে এই সমস্যার সমাধান হবে তা কেউ জানেনা, আমরাও জানিনা। আমাদের যেমনটাই বলে আমরা তেমনটাই কাজ করি। এর বেশি আমাদের জানার কথা নয়। তবে অনেক চাকরী প্রার্থীরা মনে করছেন এই নির্বাচন মিটে গেলেই তাঁদের সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, সেই রকম ভাবার কোন কারণ নেই। সবকিছু এখন অনিশ্চয়তার মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে।"
এই বিষয়ে এক চাকরী প্রার্থী বলেন, " এরা পুরো একটা প্রজন্মকে শেষ করেই দিল। আর আমরা এখন এই নিয়ে কিছু ভাবছি না। যা ক্ষতি হবার তা আমাদের হয়ে গিয়েছে"।
কোন মন্তব্য নেই