প্রতিরোধ কাকে বলে দেখিয়ে দিলেন এই বাম বিধায়ক! কমরেডরা কিছু শিখলেন?
নজরবন্দি ব্যুরো: গত কাল বাড়তি মনোনয়নের দিনে সারা বাংলা জুড়ে চলেছে লাগামহীন সন্ত্রাস। সব এলাকাতেই শাসক দলের আক্রমণ। পুলিশ ছিল নীরব দর্শকের ভূমিকায়। বিরোধীদের এমনটাই অভিযোগ। রাজ্যের প্রায় প্রতিটি বিডিও অফিসে চলেছে তৃণমূলি তাণ্ডব। আক্রান্ত হতে হয়েছে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদেরও। বাম-বিজেপি সবার রক্তে পিচ্ছিল হয়েছে এই বাংলা।
এমন সন্ত্রাসের পরিবেশে অন্যরকম ছবি ধরা পড়ল উত্তর দিনাজপুরের চাকুলিয়া এলাকায়। প্রতিরোধ কাকে বলে, আবার দেখিয়ে দিলেন আলি ইমরান ওরফে ভিক্টর। লড়াকু এই বাম বিধায়ক বামেদের এখনকার কাগুজে ও সোশ্যাল মিডিয়াতে বিপ্লব ঘটায়-নি। কাজের কাজটা করেছেন।
যখন এই রাজ্যের বাঘা-বাঘা বাম নেতারা তৃণমূলের সন্ত্রাস মোকাবিলাতে ব্যর্থ, তখন প্রতিরোধ গড়ে নিজের দুর্গ সামলে দেখিয়েছেন এই বাম বিধায়ক।
এবারের নির্বাচনে তৃণমূলের টার্গেটে ছিল চাকুলিয়া। এত চেষ্টা করেও কিছুতেই বাগে আনা যায়নি এই তরুণ ফরওয়ার্ড ব্লক বিধায়ককে। যে যেমন ভাষা বোঝেন ঠিক তেমন ভাষাতে কথা বললেন এই তরুণ নেতা। বিধানসভার যুক্তি তর্কে যেমন সাবলীল, মাঠ ময়দানের লড়াইয়েও তেমনই সাবলীল। এবারও চাকুলিয়াকে বিরোধী-শূন্য করার চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিলেন শাসক দলের হেভি-ওয়েটরা।
কিন্তু চাকুলিয়ার গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদ— তিনটি স্তরের সব আসনেই প্রার্থী দিতে পেরেছে বামেরা।
শাসক দল যে সন্ত্রাস করেনি বা প্রশাসন দারুণ সক্রিয় ছিল, এমনটা কিন্তু নয়। হুমকির পাল্টা হুমকি ফিরিয়ে দিয়েছেন এই তরুণ বিধায়ক। শাসকদলের নেতাদের ও প্রশাসনের চোখে চোখ রেখে হুমকি ফেরত দেবার ক্ষমতা দেখিয়েছে এই নেতা।
প্রথম দিনই ব্লক অফিস ঘিরে ফেলেছিল তৃণমূলের গুণ্ডারা। যারাই ঢুকতে গেছেন, তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই রাতেই থানায় গেলেন ভিক্টর। ওসিকে জানিয়ে দিলেন, আজ যা হয়েছে, আপনারা দাঁড়িয়ে দেখেছেন। কাল কিন্তু এমনটা হবে না।
আপনারা চুপ থাকলেও আমরা চুপ থাকব না। কাল আমাদের সবাই মনোনয়ন দিতে যাবে। যদি কোনওরকম সমস্যা হয়, তাহলে ওই গুণ্ডাদের পরে আমরা দেখে নেব। প্রথমে থানায় এসে আপনাদের পিটিয়ে যাব। এই থানা আর থাকবে না। মনে রাখবেন, গুণ্ডারা একদিনের জন্য। কিন্তু আপনাদের এখানেই থাকতে হবে। কোনও পিসি, কোনও ভাইপো, কোনও দাদা বাঁচাতে পারবে না।এখানেও রাস্তায় উন্নয়ন দাঁড়িয়ে ছিল। তা সত্ত্বেও মনোনয়ন করতে অসুবিধা হয়নি বামেদের। তাহলে কেন বারবার সন্ত্রাসের প্রসঙ্গ তুলছেন বাম নেতারা?
এক বাম সমর্থকের কথায় “শুধুই সন্ত্রাসের জন্য মনোনয়ন করা যায়নি এটা ঠিক নয়। আসলে আমাদের সংগঠন আর আগের জায়গায় নেই। নেতারা সুবিধাবাদী। তাই আজ আমাদের ভোট কেটে এই রাজ্যে বাড়ছে বিজেপি”।
এমন সন্ত্রাসের পরিবেশে অন্যরকম ছবি ধরা পড়ল উত্তর দিনাজপুরের চাকুলিয়া এলাকায়। প্রতিরোধ কাকে বলে, আবার দেখিয়ে দিলেন আলি ইমরান ওরফে ভিক্টর। লড়াকু এই বাম বিধায়ক বামেদের এখনকার কাগুজে ও সোশ্যাল মিডিয়াতে বিপ্লব ঘটায়-নি। কাজের কাজটা করেছেন।
যখন এই রাজ্যের বাঘা-বাঘা বাম নেতারা তৃণমূলের সন্ত্রাস মোকাবিলাতে ব্যর্থ, তখন প্রতিরোধ গড়ে নিজের দুর্গ সামলে দেখিয়েছেন এই বাম বিধায়ক।
এবারের নির্বাচনে তৃণমূলের টার্গেটে ছিল চাকুলিয়া। এত চেষ্টা করেও কিছুতেই বাগে আনা যায়নি এই তরুণ ফরওয়ার্ড ব্লক বিধায়ককে। যে যেমন ভাষা বোঝেন ঠিক তেমন ভাষাতে কথা বললেন এই তরুণ নেতা। বিধানসভার যুক্তি তর্কে যেমন সাবলীল, মাঠ ময়দানের লড়াইয়েও তেমনই সাবলীল। এবারও চাকুলিয়াকে বিরোধী-শূন্য করার চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়েছিলেন শাসক দলের হেভি-ওয়েটরা।
কিন্তু চাকুলিয়ার গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি, জেলা পরিষদ— তিনটি স্তরের সব আসনেই প্রার্থী দিতে পেরেছে বামেরা।
শাসক দল যে সন্ত্রাস করেনি বা প্রশাসন দারুণ সক্রিয় ছিল, এমনটা কিন্তু নয়। হুমকির পাল্টা হুমকি ফিরিয়ে দিয়েছেন এই তরুণ বিধায়ক। শাসকদলের নেতাদের ও প্রশাসনের চোখে চোখ রেখে হুমকি ফেরত দেবার ক্ষমতা দেখিয়েছে এই নেতা।
প্রথম দিনই ব্লক অফিস ঘিরে ফেলেছিল তৃণমূলের গুণ্ডারা। যারাই ঢুকতে গেছেন, তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সেই রাতেই থানায় গেলেন ভিক্টর। ওসিকে জানিয়ে দিলেন, আজ যা হয়েছে, আপনারা দাঁড়িয়ে দেখেছেন। কাল কিন্তু এমনটা হবে না।
আপনারা চুপ থাকলেও আমরা চুপ থাকব না। কাল আমাদের সবাই মনোনয়ন দিতে যাবে। যদি কোনওরকম সমস্যা হয়, তাহলে ওই গুণ্ডাদের পরে আমরা দেখে নেব। প্রথমে থানায় এসে আপনাদের পিটিয়ে যাব। এই থানা আর থাকবে না। মনে রাখবেন, গুণ্ডারা একদিনের জন্য। কিন্তু আপনাদের এখানেই থাকতে হবে। কোনও পিসি, কোনও ভাইপো, কোনও দাদা বাঁচাতে পারবে না।এখানেও রাস্তায় উন্নয়ন দাঁড়িয়ে ছিল। তা সত্ত্বেও মনোনয়ন করতে অসুবিধা হয়নি বামেদের। তাহলে কেন বারবার সন্ত্রাসের প্রসঙ্গ তুলছেন বাম নেতারা?
এক বাম সমর্থকের কথায় “শুধুই সন্ত্রাসের জন্য মনোনয়ন করা যায়নি এটা ঠিক নয়। আসলে আমাদের সংগঠন আর আগের জায়গায় নেই। নেতারা সুবিধাবাদী। তাই আজ আমাদের ভোট কেটে এই রাজ্যে বাড়ছে বিজেপি”।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই