এবার স্কুল শিক্ষক ও শিক্ষা-কর্মীদের বাগে আনতে নতুন ফন্দি রাজ্য সরকারের, ক্ষোভ শিক্ষকদের মধ্যে।
নজরবন্দি ব্যুরো: রাজ্যের স্কুল শিক্ষকদের আচরণবিধি লাগু হবার পরেই, শিক্ষক ও শিক্ষা-কর্মীদের সম্পত্তির পুরো হিসাব প্রকাশের নির্দেশ পাঠাতে শুরু করলেন ডিআইরা। যাবতীয় তথ্য ৩০ এপ্রিলের মধ্যে জমা দিতে হবে। এই তাড়াহুড়োর কারণ হিসেবে পঞ্চায়েত ভোটের আগে শিক্ষকদের চাপে রাখার কৌশল হিসাবে ধরছে রাজ্যের শিক্ষা-মহলের একটা বড় অংশ।
বিজ্ঞপ্তিতে ৮ই মার্চের তারিখ উল্লেখ থাকলেও তা প্রকাশিত হয়েছে ২২ মার্চ। তাই চলতি বছর এ ব্যাপারটা থেকে শিক্ষক ও শিক্ষক-কর্মীদের ছাড় দেওয়া হবে, এমনই খবর ছিল। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাট পূরণ করে ১ লা জানুয়ারির পর্যন্ত সমস্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির বিবরণ চাওয়া হয়েছে। শুধু নিজের জমি বাড়িই নয়, নিকট আত্মীয়দের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির বিবরণ দিতেও বাধ্য থাকবেন শিক্ষকরা।
এই নিয়ে রাজ্যের শিক্ষকদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।
রাজ্যের শিক্ষক সংগঠনের এক প্রতিনিধির কথায়, “রাজ্যে এখন হিটলারি শাসন চলছে। ডিএ নিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভ অনেকদিনের। ডিএ আদায়ের জন্য রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের আদালতের শরণাপন্ন হতে হয়েছে। আর সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন , রাজ্য সরকারী কর্মচারীদের বাগে আনতে এমন সব তুঘলকি সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রাজ্য সরকার”।
তবে এই নিয়ে রাজ্যের শাসক দলের এক নেতার কথায়, "এভাবে রাজ্যের স্কুল শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশনের মাধ্যমে সম্পত্তি তৈরির প্রবণতাতে কিছুটা রাস টানা যাবে"।
বিজ্ঞপ্তিতে ৮ই মার্চের তারিখ উল্লেখ থাকলেও তা প্রকাশিত হয়েছে ২২ মার্চ। তাই চলতি বছর এ ব্যাপারটা থেকে শিক্ষক ও শিক্ষক-কর্মীদের ছাড় দেওয়া হবে, এমনই খবর ছিল। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাট পূরণ করে ১ লা জানুয়ারির পর্যন্ত সমস্ত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির বিবরণ চাওয়া হয়েছে। শুধু নিজের জমি বাড়িই নয়, নিকট আত্মীয়দের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির বিবরণ দিতেও বাধ্য থাকবেন শিক্ষকরা।
এই নিয়ে রাজ্যের শিক্ষকদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।
রাজ্যের শিক্ষক সংগঠনের এক প্রতিনিধির কথায়, “রাজ্যে এখন হিটলারি শাসন চলছে। ডিএ নিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভ অনেকদিনের। ডিএ আদায়ের জন্য রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের আদালতের শরণাপন্ন হতে হয়েছে। আর সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন , রাজ্য সরকারী কর্মচারীদের বাগে আনতে এমন সব তুঘলকি সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রাজ্য সরকার”।
তবে এই নিয়ে রাজ্যের শাসক দলের এক নেতার কথায়, "এভাবে রাজ্যের স্কুল শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশনের মাধ্যমে সম্পত্তি তৈরির প্রবণতাতে কিছুটা রাস টানা যাবে"।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই