রাজ্যকে স্বস্তি দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়াতে আর হস্তক্ষেপ নয় বলে জানাল আদালত!
নজরবন্দি ব্যুরো: কংগ্রেস এবং বিজেপির দায়ের করা মামলা খারিজ করল কলকাতা হাইকোর্ট।
নির্বাচনী সংক্রান্ত বিষয়ে আর কোনওরকম হস্তক্ষেপ করবেনা আদালত। এই কথা এদিন স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সুব্রত তালুকদার। নির্দেশ ছাড়াই এই মামলার নিষ্পত্তি করল আদালত। তাই পঞ্চায়েত ভোট-যুদ্ধে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার সময় সংঘর্ষের অভিযোগ নিয়ে মামলা দায়ের করেছিল বিজেপি। আর সেই সমস্যার সমাধান হল না। হাইকোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, এবার আর মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না ।
প্রসঙ্গত, আদালতের নির্দেশে গত কাল চার ঘণ্টার জন্য মনোনয়ন জমা নেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
সেই চার ঘণ্টাকে নিজেদের দখলে রাখতে সকাল থেকে শুরু হয়ে গেল ‘অপারেশন’। গোটা রাজ্য জুড়ে চলল তৃণমূলের লাগামহীন সন্ত্রাসের ছবি। অধিকাংশ এলাকায় বিডিও অফিসের ২ কিলোমিটার আগেই আটকে দেওয়া হল বিরোধীদের।
জেলায়-জেলায় পড়ল বোমা, চলল গুলি। পুলিশ কোথাও সম্পূর্ণ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করল। এমনটাই অভিযোগ বিরোধীদের। গুলিবিদ্ধ হয়ে অন্তত ২ জনের মৃত্যু হল এবং ১ জন বাম সমর্থককে আগুন লাগিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে।
এখন পর্যন্ত প্রায় ২৮ % আসনে প্রার্থী দিতে ব্যর্থ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। বামফ্রন্ট, বিজেপি ও কংগ্রেস-সহ সব বিরোধী দল তীব্র হিংসা এবং সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেছিল শাসক দলের বিরুদ্ধে। আদালত পর্যন্ত গড়িয়ে গিয়েছিল মামলা।
হাইকোর্টে জোর ধাক্কা খায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন ও রাজ্য সরকার।
আবার জমা নিতে হবে মনোনয়ন, নতুন করে প্রকাশ করতে হবে ভোট-গ্রহণের নির্ঘণ্ট, জানিয়ে দেয় হাইকোর্ট।
এত কিছু করার পরেও কোনও রকম ভাবে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরানো গেল না নির্বাচন প্রক্রিয়া। বাংলায় নির্বাচন ঘিরে যে রকম লাগামহীন সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে এ বার, তাতে বিস্মিত গোটা রাজনৈতিক মহল। রাজ্য নির্বাচন কমিশন তাতেও বিচলিত বলে মনে হল না। গত কাল মাত্র চার ঘণ্টা সময় দেওয়া হল মনোনয়ন জমা দেওয়ার জন্য। সেই চার ঘণ্টার জন্য রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারল না কমিশন। সারা রাজ্য জুড়ে পুলিশ দুষ্কৃতিদের সাহায্য করেছে বলে অভিযোগ তুলছে বিরোধীরা।
নির্বাচনী সংক্রান্ত বিষয়ে আর কোনওরকম হস্তক্ষেপ করবেনা আদালত। এই কথা এদিন স্পষ্ট জানিয়ে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সুব্রত তালুকদার। নির্দেশ ছাড়াই এই মামলার নিষ্পত্তি করল আদালত। তাই পঞ্চায়েত ভোট-যুদ্ধে মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার সময় সংঘর্ষের অভিযোগ নিয়ে মামলা দায়ের করেছিল বিজেপি। আর সেই সমস্যার সমাধান হল না। হাইকোর্ট জানিয়ে দিয়েছে, এবার আর মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা আর বাড়ানো হবে না ।
প্রসঙ্গত, আদালতের নির্দেশে গত কাল চার ঘণ্টার জন্য মনোনয়ন জমা নেওয়ার ব্যবস্থা করেছিল রাজ্য নির্বাচন কমিশন।
সেই চার ঘণ্টাকে নিজেদের দখলে রাখতে সকাল থেকে শুরু হয়ে গেল ‘অপারেশন’। গোটা রাজ্য জুড়ে চলল তৃণমূলের লাগামহীন সন্ত্রাসের ছবি। অধিকাংশ এলাকায় বিডিও অফিসের ২ কিলোমিটার আগেই আটকে দেওয়া হল বিরোধীদের।
জেলায়-জেলায় পড়ল বোমা, চলল গুলি। পুলিশ কোথাও সম্পূর্ণ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করল। এমনটাই অভিযোগ বিরোধীদের। গুলিবিদ্ধ হয়ে অন্তত ২ জনের মৃত্যু হল এবং ১ জন বাম সমর্থককে আগুন লাগিয়ে মারার অভিযোগ ওঠে।
এখন পর্যন্ত প্রায় ২৮ % আসনে প্রার্থী দিতে ব্যর্থ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। বামফ্রন্ট, বিজেপি ও কংগ্রেস-সহ সব বিরোধী দল তীব্র হিংসা এবং সন্ত্রাসের অভিযোগ তুলেছিল শাসক দলের বিরুদ্ধে। আদালত পর্যন্ত গড়িয়ে গিয়েছিল মামলা।
হাইকোর্টে জোর ধাক্কা খায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন ও রাজ্য সরকার।
আবার জমা নিতে হবে মনোনয়ন, নতুন করে প্রকাশ করতে হবে ভোট-গ্রহণের নির্ঘণ্ট, জানিয়ে দেয় হাইকোর্ট।
এত কিছু করার পরেও কোনও রকম ভাবে স্বাভাবিক ছন্দে ফেরানো গেল না নির্বাচন প্রক্রিয়া। বাংলায় নির্বাচন ঘিরে যে রকম লাগামহীন সন্ত্রাসের অভিযোগ উঠেছে এ বার, তাতে বিস্মিত গোটা রাজনৈতিক মহল। রাজ্য নির্বাচন কমিশন তাতেও বিচলিত বলে মনে হল না। গত কাল মাত্র চার ঘণ্টা সময় দেওয়া হল মনোনয়ন জমা দেওয়ার জন্য। সেই চার ঘণ্টার জন্য রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারল না কমিশন। সারা রাজ্য জুড়ে পুলিশ দুষ্কৃতিদের সাহায্য করেছে বলে অভিযোগ তুলছে বিরোধীরা।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই