কেন খাবেন কলা? কি হয় কলা খেলে? পড়ুন বিশেষ প্রতিবেদন - গুণের ষোলো কলা।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ ডঃ পিটার এস গেলফান্ড মতানুসারে কলা পুষ্টিগুণে অনন্য। সারা বছরই পাওয়া যায়। কলাকে বিভিন্ন রোগের প্রাকৃতিক ওষুধ বলা হয়। একটি আপেলের সঙ্গে তুলনা করে দেখা যায়, কলায় আপেলের চেয়ে চার গুণ বেশি আমিষ, দুই গুণ শর্করা, তিন গুণ ফসফরাস, পাঁচ গুণ ভিটামিন-এ, তিন গুণ আয়রন, দুই গুণ ভিটামিন-সি ও অন্যান্য খনিজ উপাদান রয়েছে। কলার মধ্যে অন্য ফলের তুলনায় জলীয় অংশ কম। তাই ক্যালরিও পাওয়া যায় বেশি।
গুণের ষোলো কলা
কী আছে কলায়
কলায় আছে প্রচুর পটাসিয়াম, ভিটামিন-বি ও সি এবং খাদ্য আঁশ।
৬-৭ ইঞ্চি ছোট কলায় ক্যালরি আছে ৯০,
৭-৮ ইঞ্চি মাঝারি কলায় ক্যালরি আছে ১০৫।
৮-৯ ইঞ্চি বড় কলায় ক্যালরি আছে ১২১,
৯ ইঞ্চির চেয়ে বড় কলায় ক্যালরি আছে ১৩৫।
যা নেই
কলায় চর্বি, কোলেস্টেরল বা সোডিয়াম নেই।
কিভাবে খাবেন
কাঁচকলা তরকারি হিসেবে রেঁধে কিংবা ভর্তা করে খাওয়া যায়। পাকা কলা এমনিতে খাওয়া ছাড়া দুধভাতে খাওয়া যায়। ফলের সালাদেও কলা ব্যবহার করা যায়। কাস্টার্ড, চকোলেট, আইসক্রিমেও পাকা কলা ব্যবহার করা হয়।
উপকারিতা
হনিয়মিত কলা খেলে বিষণ্ন বোধ হয় না।
● কলায় ভিটামিন বি-৬ থাকে, যা রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করে ও মন ভালো রাখে। নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায়।
● কলায় যথেষ্ট ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এবং পাকস্থলী ভালো থাকে।
● গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যা এবং বুক জ্বালাপোড়ায় পাকা কলা প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড হিসেবে কাজ করে।
● অতিরিক্ত ওজন কমাতেও কলা সাহায্য করে। এ ছাড়া কলায় পর্যাপ্ত শক্তিবর্ধনকারী সুগার রয়েছে, যা একই সঙ্গে ক্ষুধা দূর করে।
● গেঁটে বাত ও বাতের চিকিৎসায় বিশেষ উপকারী।
● কলায় প্রচুর পরিমাণে লুটিন, জিয়াজ্যানথিন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দেহের ক্ষতিকর উপাদান ধ্বংস করে বার্ধক্যকে পিছিয়ে দেয়।
● বাড়ন্ত শিশু ও অ্যাথলেট বা খেলোয়াড়, নৃত্যশিল্পী বা শারীরিক পরিশ্রম যাঁরা বেশি করেন, তাঁদের জন্য কলা উপকারী। কারণ কলা দ্রুত এনার্জি ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
● ভিটামিন-বি ও সিতে ভরপুর কলা। ভিটামিন-বি স্নায়ু দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা, কোমরের ব্যথা কমায়। কাঁচকলা প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সহায়তা করে।
● কলায় থাকা কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ রক্তের জরুরি অংশ আরবিসির পরিমাণ বাড়ায়।
● গর্ভবতী, মাতৃদুগ্ধদানকালীন বা সন্তান নিতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য ফলিক এসিড ভীষণ জরুরি, যা কলায় আছে।
● কলার ভিটামিন-সি ত্বক এবং চুল উজ্জ্বল ও মসৃণ করে। এ ছাড়া বড় কোনো অপারেশন বা কোনো কারণে প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে কাঁচকলার স্যুপ বা কাঁচকলার পাতলা ঝোল রোগীদের উপকারী পথ্য।
● কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
গুণের ষোলো কলা
কী আছে কলায়
কলায় আছে প্রচুর পটাসিয়াম, ভিটামিন-বি ও সি এবং খাদ্য আঁশ।
৬-৭ ইঞ্চি ছোট কলায় ক্যালরি আছে ৯০,
৭-৮ ইঞ্চি মাঝারি কলায় ক্যালরি আছে ১০৫।
৮-৯ ইঞ্চি বড় কলায় ক্যালরি আছে ১২১,
৯ ইঞ্চির চেয়ে বড় কলায় ক্যালরি আছে ১৩৫।
যা নেই
কলায় চর্বি, কোলেস্টেরল বা সোডিয়াম নেই।
কিভাবে খাবেন
কাঁচকলা তরকারি হিসেবে রেঁধে কিংবা ভর্তা করে খাওয়া যায়। পাকা কলা এমনিতে খাওয়া ছাড়া দুধভাতে খাওয়া যায়। ফলের সালাদেও কলা ব্যবহার করা যায়। কাস্টার্ড, চকোলেট, আইসক্রিমেও পাকা কলা ব্যবহার করা হয়।
উপকারিতা
হনিয়মিত কলা খেলে বিষণ্ন বোধ হয় না।
● কলায় ভিটামিন বি-৬ থাকে, যা রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করে ও মন ভালো রাখে। নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায়।
● কলায় যথেষ্ট ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এবং পাকস্থলী ভালো থাকে।
● গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যা এবং বুক জ্বালাপোড়ায় পাকা কলা প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড হিসেবে কাজ করে।
● অতিরিক্ত ওজন কমাতেও কলা সাহায্য করে। এ ছাড়া কলায় পর্যাপ্ত শক্তিবর্ধনকারী সুগার রয়েছে, যা একই সঙ্গে ক্ষুধা দূর করে।
● গেঁটে বাত ও বাতের চিকিৎসায় বিশেষ উপকারী।
● কলায় প্রচুর পরিমাণে লুটিন, জিয়াজ্যানথিন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দেহের ক্ষতিকর উপাদান ধ্বংস করে বার্ধক্যকে পিছিয়ে দেয়।
● বাড়ন্ত শিশু ও অ্যাথলেট বা খেলোয়াড়, নৃত্যশিল্পী বা শারীরিক পরিশ্রম যাঁরা বেশি করেন, তাঁদের জন্য কলা উপকারী। কারণ কলা দ্রুত এনার্জি ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
● ভিটামিন-বি ও সিতে ভরপুর কলা। ভিটামিন-বি স্নায়ু দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা, কোমরের ব্যথা কমায়। কাঁচকলা প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সহায়তা করে।
● কলায় থাকা কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ রক্তের জরুরি অংশ আরবিসির পরিমাণ বাড়ায়।
● গর্ভবতী, মাতৃদুগ্ধদানকালীন বা সন্তান নিতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য ফলিক এসিড ভীষণ জরুরি, যা কলায় আছে।
● কলার ভিটামিন-সি ত্বক এবং চুল উজ্জ্বল ও মসৃণ করে। এ ছাড়া বড় কোনো অপারেশন বা কোনো কারণে প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে কাঁচকলার স্যুপ বা কাঁচকলার পাতলা ঝোল রোগীদের উপকারী পথ্য।
● কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই