Header Ads

ত্রিপুরাতে ডিএ-র সুরাহা হলে এই রাজ্যে নয় কেন? ২২ কি এই সমস্যার সমাধান হতে চলেছে?

নজরবন্দি ব্যুরো: ২৫ বছরের বাম শাসনের অবসান ঘটিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পরই কথা মতন ত্রিপুরায় বেতন বৃদ্ধি হতে চলেছে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের।
নির্বাচনী প্রচারের সময় কেন্দ্রীয় কর্মীদের মতো বর্ধিত হারে বেতন দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
মুখ্যমন্ত্রী পদে বসার পরই বিপ্লবকুমার দেব জানিয়েছিলেন, এই রাজ্যের সরকারি কর্মীদের বেতন বাড়াতে একটি কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, সেই কমিটি গঠনের উদ্দেশ্যে বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চলেছে রাজ্য সরকার। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এপ্রিল মাস থেকে সপ্তম পে কমিশনের বর্ধিত হারে বেতন পেতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারীরা।

কেন্দ্রীয় সরকারের বেতনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই বেতন বাড়ানো হবে রাজ্য সরকারি কর্মীদের। অর্থাৎ সপ্তম পে কমিশন লাগু হলে সেই হারেই বেতন পাবেন ত্রিপুরার রাজ্য সরকারি কর্মীরা।
আর এর পর প্রশ্ন ওঠে যখন পড়সি রাজ্যের কর্মচারীরা ডিএ পায়, তখন এই রাজ্যের সরকারী কর্মচারীদের ডিএ-র দাবিতে আদালতে দ্বারস্থ হতে হয়। আবার আদালতে এই সরকার দাবিও করে ডিএ রাজ্য সরকারের দয়ার দান। তবে আদালতে সেই তথ্য টেকেনি।

একদিকে যখন ত্রিপুরারে নতুন সরকার এসে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের হারে ডিএ-র ব্যবস্থা করল, তখন এই রাজ্যে তার উল্টো ছবি। কেন এমন দ্বিচারিতা? দেশ এক!সংবিধানও এক! তার পরেও কেন এই দ্বিচারিতা!প্রশ্ন কর্মচারীদের।

প্রসঙ্গত, বকেয়া ডিএ এবং ষষ্ঠ বেতন কমিশনের দাবিতে আগামী ২২ মার্চ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছে তৃণমূল ঘনিষ্ঠ রাজ্য সরকারি কর্মচারী সংগঠন।
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.