কোনও গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়েছিল সুশান্তকে? বিস্ফোরক প্রশ্ন অভিনেতা শেখর সুমনের।
নজরবন্দি ব্যুরো: গত কয়েক মাসে ৫০ বার সিম বদলেছিলেন সুশান্ত সিং রাজপুত। কেন? তাহলে কি সত্যি সত্যিই কোনও হুমকির মুখে পড়তে হয়েছিল কিংবা কোনও গভীর ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়েছিল অভিনেতাকে? বিস্ফোরক প্রশ্ন তুলেছেন অভিনেতা শেখর সুমন। যিনি কিনা সুশান্তের প্রয়াণের পর থেকেই সিবিআই তদন্তের দাবি করে চলেছেন।কার হুমকির মুখে পড়ে সুশান্তকে এতবার সিম কার্ড বদলাতে হয়েছিল? প্রশ্ন শেখর সুমনের। উল্লেখ, পাটনায় সুশান্তের বাড়িতে যাওয়ার পর তিনি এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজনও করেছিলেন। সেখানেই অভিনেতার মৃত্যু ঘিরে বহু প্রশ্ন তোলেন শেখর। কোনও সুইসাইড নোট না পাওয়া থেকে শুরু করে মৃত্যুর পর সুশান্তের গলার দাগ সংক্রান্ত একাধিক প্রশ্ন তোলেন।
কেন মৃত্যুর কয়েক মাস আগে থেকে ৫০ বার সিম কার্ড বদল করতে হয়েছিল সুশান্তকে? সেই প্রশ্নও তুলেছেন।শেখর সুমন উল্লেখ করেছেন যে কেউ সিম কার্ড তখনই এভাবে বদলায় যখন সে কাউকে এড়িয়ে চলতে চায় কিংবা তাঁকে কোনও হুমকির সম্মুখীন হতে হয়।শেখর সুমনের বক্তব্য,ওর বাড়িতে কোনও সুইসাইড নোটও ছিল না। সুইসাইড নোট থাকলে এটা হত ওপেন অ্যান্ড শাট কেস। সেখানেই কেস শেষ হয়ে যেত। সুইসাইড নোট না থাকায় বিভিন্ন প্রশ্ন উঠে আসছে। যে ছেলেটা রাতে পার্টি করল, সকালে উঠে প্লে-স্টেশনে গেম খেলছিল। যে এক গ্লাস জুস চায়, এসে বসে, তার আচমকা এমন কী মনে হল যে হঠাৎ করে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিল! আর কুর্তা ব্যবহার করে ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়লে দাগ আরও চওড়া হওয়ার কথা। তবে ওই দাগ দেখে দড়ির ফাঁস বলেই মনে হয়।অন্যদিকে উইকিপিডিয়া পেজে সুশান্তের মৃত্যুর আপডেট নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। সুশান্ত সিং রাজপুতের আত্মহত্যা করার আগেই উইকিপিডিয়া পেজের হিস্ট্রিতে তাঁর আত্মহত্যার বিষয়টি আপডেট করে তৈরি রাখা ছিল। অনেকেই এমন দাবি তুলেছেন একটি স্ক্রিনশট দিয়ে।
হিস্ট্রি অনুযায়ী ৮টা ৫৯ নাগাদ এই তথ্যটি আপডেট করা হয়েছে। আর সুশান্ত ১০টার সময়ও জুস খেয়েছেন। তাহলে ‘গলদ’টা কোথায়? উঠছে প্রশ্ন। এই বিষয়টি ভালো করে খতিয়ে দেখতে সাইবার সেলের সাহায্য নিচ্ছে মুম্বই পুলিশ। সাইবার সেলের দেওয়া তথ্য যা পাওয়া যাচ্ছে তাতে উইকিপিডিয়া ইউটিসি টাইম অনুযায়ী চলে, যা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যেখানে প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার হেরফের থাকে৷
কেন মৃত্যুর কয়েক মাস আগে থেকে ৫০ বার সিম কার্ড বদল করতে হয়েছিল সুশান্তকে? সেই প্রশ্নও তুলেছেন।শেখর সুমন উল্লেখ করেছেন যে কেউ সিম কার্ড তখনই এভাবে বদলায় যখন সে কাউকে এড়িয়ে চলতে চায় কিংবা তাঁকে কোনও হুমকির সম্মুখীন হতে হয়।শেখর সুমনের বক্তব্য,ওর বাড়িতে কোনও সুইসাইড নোটও ছিল না। সুইসাইড নোট থাকলে এটা হত ওপেন অ্যান্ড শাট কেস। সেখানেই কেস শেষ হয়ে যেত। সুইসাইড নোট না থাকায় বিভিন্ন প্রশ্ন উঠে আসছে। যে ছেলেটা রাতে পার্টি করল, সকালে উঠে প্লে-স্টেশনে গেম খেলছিল। যে এক গ্লাস জুস চায়, এসে বসে, তার আচমকা এমন কী মনে হল যে হঠাৎ করে আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়ে নিল! আর কুর্তা ব্যবহার করে ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়লে দাগ আরও চওড়া হওয়ার কথা। তবে ওই দাগ দেখে দড়ির ফাঁস বলেই মনে হয়।অন্যদিকে উইকিপিডিয়া পেজে সুশান্তের মৃত্যুর আপডেট নিয়েও অনেকে প্রশ্ন তুলেছেন। সুশান্ত সিং রাজপুতের আত্মহত্যা করার আগেই উইকিপিডিয়া পেজের হিস্ট্রিতে তাঁর আত্মহত্যার বিষয়টি আপডেট করে তৈরি রাখা ছিল। অনেকেই এমন দাবি তুলেছেন একটি স্ক্রিনশট দিয়ে।
হিস্ট্রি অনুযায়ী ৮টা ৫৯ নাগাদ এই তথ্যটি আপডেট করা হয়েছে। আর সুশান্ত ১০টার সময়ও জুস খেয়েছেন। তাহলে ‘গলদ’টা কোথায়? উঠছে প্রশ্ন। এই বিষয়টি ভালো করে খতিয়ে দেখতে সাইবার সেলের সাহায্য নিচ্ছে মুম্বই পুলিশ। সাইবার সেলের দেওয়া তথ্য যা পাওয়া যাচ্ছে তাতে উইকিপিডিয়া ইউটিসি টাইম অনুযায়ী চলে, যা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে যেখানে প্রায় সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার হেরফের থাকে৷
Loading...
কোন মন্তব্য নেই