এবার হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হল তৃণমূল নেত্রী মৌসম বেনজির নুরকে।
নজরবন্দি ব্যুরো: করোনায় আতঙ্কিত গোটা বিশ্ব। এ রাজ্যের আক্রান্তের হারে ব্যতিক্রম নয়। এই পরিস্থিতিতে এবার করোনা আক্রান্ত নেত্রীর সংস্পর্শে আসায় হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হল তৃণমূল নেত্রী মৌসম বেনজির নুরকে। স্বাস্থ্যদপ্তরের নির্দেশেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে তৃণমূল।কিছুদিন ধরেই মালদহ জেলা তৃণমূলের প্রাক্তন সভাধিপতি তথা তথা তৃণমূল কংগ্রেসের আদিবাসী সংগঠনের নেত্রীর শরীরে করোনার একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়। এরপরই তাঁর নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। রিপোর্ট হাতে এলে জানা যায়, তিনি আক্রান্ত। নিয়ম মেনে তাঁর স্বামীরও কোভিড-১৯ টেস্ট করা হয়। সেই রিপোর্টও আসে পজিটিভ। এতেই সংক্রমণের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। কারণ, গত ২৭ জুন আক্রান্ত ওই তৃণমূল নেত্রী একটি দলীয় বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। যেখানে উপস্থিত ছিলেন শতাধিক কর্মী। ছিলেন মৌসম বেনজির নুরও।
বৈঠকের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই সেখানে উপস্থিত যারা আক্রান্ত তৃণমূল নেত্র্রীর সংস্পর্শে এসেছিলেন তাঁদের চিহ্নিত করে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেয় স্বাস্থ্যদপ্তর। সেই কারণেই আপাতত হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন মৌসম বেনজির নুরও।রাজ্যে হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। শেষ কয়েকদিনে প্রতিদিনই ৬০০-এর বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। স্বাস্থ্যদপ্তরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়েছে ৬১১ জনের শরীরে। ফলে একলাফে রাজ্যে সংক্রমিতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৯ হাজারের গণ্ডি। মোট আক্রান্ত ১৯ হাজার ১৭০ জন। তার মধ্যে শুধু কলকাতাতেই একদিনে ২৩৮ জনের শরীরে ভাইরাসের হদিশ মিলেছে। এ শহরেই এখনও পর্যন্ত সংক্রমিত ৬,২২২ জন। উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নতুন করে অ্যাকটিভ কেসের উর্ধ্বমুখী গ্রাফও। বর্তমানে রাজ্যের অ্যাকটিভ কেস বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯৫৯-তে।
বৈঠকের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই সেখানে উপস্থিত যারা আক্রান্ত তৃণমূল নেত্র্রীর সংস্পর্শে এসেছিলেন তাঁদের চিহ্নিত করে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকার নির্দেশ দেয় স্বাস্থ্যদপ্তর। সেই কারণেই আপাতত হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন মৌসম বেনজির নুরও।রাজ্যে হু হু করে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। শেষ কয়েকদিনে প্রতিদিনই ৬০০-এর বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন। স্বাস্থ্যদপ্তরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়েছে ৬১১ জনের শরীরে। ফলে একলাফে রাজ্যে সংক্রমিতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৯ হাজারের গণ্ডি। মোট আক্রান্ত ১৯ হাজার ১৭০ জন। তার মধ্যে শুধু কলকাতাতেই একদিনে ২৩৮ জনের শরীরে ভাইরাসের হদিশ মিলেছে। এ শহরেই এখনও পর্যন্ত সংক্রমিত ৬,২২২ জন। উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নতুন করে অ্যাকটিভ কেসের উর্ধ্বমুখী গ্রাফও। বর্তমানে রাজ্যের অ্যাকটিভ কেস বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৯৫৯-তে।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই