চিন থেকে কোটি কোটি টাকার অনুদান; দেশভক্তি-র আড়ালে দ্বিচারিতা মোদি সরকারের।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ এ যেন সর্ষের মধ্যেই ভূত! চিন থেকে কোটি কোটি টাকার অনুদান ঢুকেছে প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিল পিএমকেয়ার্সে! একদিনে যখন দেশ জুড়ে চিনা পন্য বয়কটের জন্যে চিৎকার চেঁচামেচি হচ্ছে, চিনের বিরুদ্ধে নাম না করে সুর চড়াচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী অন্যদিকে চিন থেকে ঢুকছে বিপুল টাকার অনুদান, ভারতবাসীর কল্যাণেই!
ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই নজিরবিহীন অবস্থায় পড়েছে মোদি সরকার। কার্যত দ্বিচারিতার অভিযোগ দেশবাসীর সাথে!
উল্লেখ্য নরেন্দ্র মোদি সর্বদলীয় বৈঠক থেকে শুরু করে আজ মন কি বাত পর্যন্ত এক বারের জন্যেও মুখে আনেননি চিনের নাম। ঘুরিয়ে চিনকে হুঙ্কার দিতে দেখা গেছে প্রধানমন্ত্রী কে। অন্যদিকে দেশের বিদেশ মন্ত্রীর কথা উড়িয়ে সর্বদলিয় বৈঠকের দিন প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়েছিলেন ভারতের সীমানা পেরিয়ে দেশে ঢোকেনি কেউ! সবাই ধরে নিয়েছে এই কেউ আসলে চিন। কিন্তু কিসের বাধ্যবাধকতায় চিনের নাম সরাসরি নিচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী? এই প্রশ্ন যখন ঘোরাফেরা করছে তখনই প্রকাশ্যে এল গোপন তথ্য।
একদিকে যখন রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে চিনের লক্ষাধিক টাকা নেওয়ার অভিযোগে কংগ্রেসকে শায়েস্তা করতে ব্যস্ত মোদি–শাহ–নাড্ডারা তখন অন্যদিকে চুপ নরেন্দ্র মোদির পিএম কেয়ার্স ফান্ডে চিন থেকে আসা কোটি কোটি টাকা নিয়ে!
কিন্তু কত টাকা এসেছে চিন থেকে? এখন পর্যন্ত যা খবর ১০ কোটি টাকার অনুদান ছাড়াও দেশজুড়ে বিভিন্ন হাসপাতালে লক্ষাধিক মাস্ক সুরক্ষা কিট দিয়েছে জায়োমি। পাশাপাশি বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে প্রায় ৫ কোটি টাকার অনুদান দিয়েছে তারা। টেলিকম সংস্থা হুয়েই দান করেছে ৭ কোটি টাকা। টিকটক দিয়েছে মোট ১০০ কোটি! যদিও প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিলে কত টাকা এখন পর্যন্ত তা জানান নি প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এই টাকা সম্পর্কে জানার অধিকার দেশবাসীর নেই! কেউ চাইলেও আরটিআই(তথ্য জানার অধিকার) করতে পারবেন না। মজার কথা হল করোনা ভাইরাসের তাণ্ডব থেকে দেশবাসীকে কে সুরক্ষিত করতে গড়া প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিলে কত টাকা উঠেছে তা জানারই অধিকার নেই দেশবাসীর!
ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই নজিরবিহীন অবস্থায় পড়েছে মোদি সরকার। কার্যত দ্বিচারিতার অভিযোগ দেশবাসীর সাথে!
উল্লেখ্য নরেন্দ্র মোদি সর্বদলীয় বৈঠক থেকে শুরু করে আজ মন কি বাত পর্যন্ত এক বারের জন্যেও মুখে আনেননি চিনের নাম। ঘুরিয়ে চিনকে হুঙ্কার দিতে দেখা গেছে প্রধানমন্ত্রী কে। অন্যদিকে দেশের বিদেশ মন্ত্রীর কথা উড়িয়ে সর্বদলিয় বৈঠকের দিন প্রধানমন্ত্রী সাফ জানিয়েছিলেন ভারতের সীমানা পেরিয়ে দেশে ঢোকেনি কেউ! সবাই ধরে নিয়েছে এই কেউ আসলে চিন। কিন্তু কিসের বাধ্যবাধকতায় চিনের নাম সরাসরি নিচ্ছেন না প্রধানমন্ত্রী? এই প্রশ্ন যখন ঘোরাফেরা করছে তখনই প্রকাশ্যে এল গোপন তথ্য।
একদিকে যখন রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনে চিনের লক্ষাধিক টাকা নেওয়ার অভিযোগে কংগ্রেসকে শায়েস্তা করতে ব্যস্ত মোদি–শাহ–নাড্ডারা তখন অন্যদিকে চুপ নরেন্দ্র মোদির পিএম কেয়ার্স ফান্ডে চিন থেকে আসা কোটি কোটি টাকা নিয়ে!
কিন্তু কত টাকা এসেছে চিন থেকে? এখন পর্যন্ত যা খবর ১০ কোটি টাকার অনুদান ছাড়াও দেশজুড়ে বিভিন্ন হাসপাতালে লক্ষাধিক মাস্ক সুরক্ষা কিট দিয়েছে জায়োমি। পাশাপাশি বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে প্রায় ৫ কোটি টাকার অনুদান দিয়েছে তারা। টেলিকম সংস্থা হুয়েই দান করেছে ৭ কোটি টাকা। টিকটক দিয়েছে মোট ১০০ কোটি! যদিও প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিলে কত টাকা এখন পর্যন্ত তা জানান নি প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এই টাকা সম্পর্কে জানার অধিকার দেশবাসীর নেই! কেউ চাইলেও আরটিআই(তথ্য জানার অধিকার) করতে পারবেন না। মজার কথা হল করোনা ভাইরাসের তাণ্ডব থেকে দেশবাসীকে কে সুরক্ষিত করতে গড়া প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিলে কত টাকা উঠেছে তা জানারই অধিকার নেই দেশবাসীর!

No comments