চিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু করল ট্রাম্প প্রশাসন!
নজরবন্দি ব্যুরো: পৃথিবীর শক্তিশালী দেশের তালিকার প্রথম দিকে নাম থাকবে আমেরিকার। কিন্তু বিশ্বজুড়ে দাদাগিরি করার ক্ষেত্রে শেষ দু-দশক ধরে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে চিন। তাই সেই বাধা দূর করতে এবং চিনের কমিউনিস্ট সরকারকে শায়েস্তা করতে যুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু করে দিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। তবে প্রত্যক্ষভাবে নয়, পরোক্ষভাবে চিনের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
ভারত সহ দক্ষিণ এশিয়ার যে সব দেশের সঙ্গে চিনের সম্পর্ক খারাপ হচ্ছে সেই সব দুর্বল শক্তির দেশগুলিকে সেনা দিয়ে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। আর সেই কারণেই ইউরোপে মোতায়েন ৬০ হাজারের মতো মার্কিন সেনার বেশিরভাগকেই দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রাম্প সরকার। বৃহস্পতিবার কোনও রাখঢাক না রেখেই এ কথা জানিয়ে দিয়েছেন মার্কিন বিদেশমন্ত্রী মাইক পম্পেও।
এক সম্মেলনে এদিন অংশ নিয়ে মার্কিন বিদেশ মন্ত্রী বলেন, 'ভারত সহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে চিনের দাদাগিরির কারণেই ইউরোপের দেশগুলি থেকে মার্কিন সেনার সংখ্যা কমানো হচ্ছে।' সম্প্রতি জার্মানিতে মোতায়েন মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। কেন আচমকা সেনা সংখ্যা কমানো হলো, তা মার্কিন বিদেশ মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। তারি জবাবে তিনি বলেন, 'মার্কিন সেনা বেশিদিন এখানে থাকবে না। তাদের অন্যত্র সরানো হচ্ছে।'
ভারত সহ দক্ষিণ এশিয়ার যে সব দেশের সঙ্গে চিনের সম্পর্ক খারাপ হচ্ছে সেই সব দুর্বল শক্তির দেশগুলিকে সেনা দিয়ে সাহায্য করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মার্কিন প্রশাসন। আর সেই কারণেই ইউরোপে মোতায়েন ৬০ হাজারের মতো মার্কিন সেনার বেশিরভাগকেই দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রাম্প সরকার। বৃহস্পতিবার কোনও রাখঢাক না রেখেই এ কথা জানিয়ে দিয়েছেন মার্কিন বিদেশমন্ত্রী মাইক পম্পেও।
এক সম্মেলনে এদিন অংশ নিয়ে মার্কিন বিদেশ মন্ত্রী বলেন, 'ভারত সহ দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে চিনের দাদাগিরির কারণেই ইউরোপের দেশগুলি থেকে মার্কিন সেনার সংখ্যা কমানো হচ্ছে।' সম্প্রতি জার্মানিতে মোতায়েন মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ট্রাম্প প্রশাসন। কেন আচমকা সেনা সংখ্যা কমানো হলো, তা মার্কিন বিদেশ মন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল। তারি জবাবে তিনি বলেন, 'মার্কিন সেনা বেশিদিন এখানে থাকবে না। তাদের অন্যত্র সরানো হচ্ছে।'
কোন মন্তব্য নেই