'ব্যক্তি স্বাধীনতা' ইস্যুতে জিনপিং প্রশাসনের কড়া সমালোচনা করল রাষ্ট্রসংঘ!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ 'মৌলিক অধিকার' ও 'ব্যক্তি স্বাধীনতা' লঙ্ঘনের অভিযোগ নিয়ে বেজিংয়ের উপর তোপ দাগল রাষ্ট্রসংঘ। চীন তাদের আগ্রাসী মনোভাবের কারনেই আন্তর্জাতিক মঞ্চে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। হংকংয়ে শি জিনপিং প্রশাসনের দমন নীতি নিয়ে সরব হয় 'United Nations High Commissioner for Human Rights'। শুক্রবার এই আন্তর্জাতিক সংস্থাটি কড়া ভাষায় বেজিংয়ের সমালোচনা করে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশনের সদস্যদের মতে, বেজিং রাসায়নিক হাতিয়ার ও অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করে চলেছে হংকংয়ের গণতন্ত্রকামীদের বিরুদ্ধে, যা মেনে নেওয়া যায়না।
গত মে মাসে হংকংয়ের জন্য নয়া জাতীয় নিরাপত্তা আইন আনার কথা ঘোষণা করেছিল চীন সরকার। এবং গত সপ্তাহে সেই আইনের নিয়ম প্রকাশ করে বেজিং। নতুন আইন অনুযায়ী, নতুন দপ্তর খোলা হবে হংকংয়ে। হংকংয়ের প্রশাসক ক্যারি ল্যাম নতুন বিচারকও নিয়োগ করবেন আইন লঙ্ঘনকারীদের বিচার করার জন্য। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর হংকংয়ে আইনসভার নির্বাচন। মনে করা হচ্ছে, নির্বাচনের আগেই নতুন আইন চালু হবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নয়া আইন লাঘু করে হংকংয়ের উপর চাপ বৃদ্ধি করতে চলেছে চীন, এই বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে একাধিক দেশ। কিন্তু চীনের দাবি, বিচ্ছিন্নতাবাদ, দেশদ্রোহ, সন্ত্রসাবাদ ও বিদেশি হস্তক্ষেপের হাত থেকে হংকংকে বাঁচানোর জন্যই এই আইন প্রণয়ন করছে তাঁরা।
Tag: Human Rights, Xi Jinping, China President
গত মে মাসে হংকংয়ের জন্য নয়া জাতীয় নিরাপত্তা আইন আনার কথা ঘোষণা করেছিল চীন সরকার। এবং গত সপ্তাহে সেই আইনের নিয়ম প্রকাশ করে বেজিং। নতুন আইন অনুযায়ী, নতুন দপ্তর খোলা হবে হংকংয়ে। হংকংয়ের প্রশাসক ক্যারি ল্যাম নতুন বিচারকও নিয়োগ করবেন আইন লঙ্ঘনকারীদের বিচার করার জন্য। আগামী ৬ সেপ্টেম্বর হংকংয়ে আইনসভার নির্বাচন। মনে করা হচ্ছে, নির্বাচনের আগেই নতুন আইন চালু হবে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নয়া আইন লাঘু করে হংকংয়ের উপর চাপ বৃদ্ধি করতে চলেছে চীন, এই বিষয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে একাধিক দেশ। কিন্তু চীনের দাবি, বিচ্ছিন্নতাবাদ, দেশদ্রোহ, সন্ত্রসাবাদ ও বিদেশি হস্তক্ষেপের হাত থেকে হংকংকে বাঁচানোর জন্যই এই আইন প্রণয়ন করছে তাঁরা।
Tag: Human Rights, Xi Jinping, China President
কোন মন্তব্য নেই