করোনা সংক্রমণের মধ্যে গরমের ছুটির পর খুলছে স্কুল!
নজরবন্দি ব্যুরো: গোটা রাজ্যে বাড়ছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৮৪ জন। সংখ্যাটা সব মিলিয়ে দাঁড়িয়েছে এখন পর্যন্ত মোট ২ হাজার ৪৬১ জন। ২ হাজার ৪৬১ জন আক্রান্তের মধ্যে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৪০৭ জন। পাশাপাশি রাজ্য সরকার জানিয়েছে গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু হয়ে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়ে রাজ্যে মোট ১৫৩ জনের মৃত্যু হয়েছে(শুধু করোনায়)।
এইরকম সময়ে গরমের ছুটির পর স্কুল খুলতে চলেছে। এমন খবর পাওয়া গিয়েছে রাজ্য শিক্ষা দপ্তর সূত্রে। তাই স্কুলগুলিকে দিশা দিতে ইতিমধ্যে রূপরেখা তৈরি করছে তারা। আধিকারিকরা কিছু কিছু বিষয় প্রাথমিকভাবে ঠিক করেও ফেলেছেন। এরিসাথে বিভিন্ন মহল থেকে পরামর্শও চাওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। স্কুলের ১ কোটি ৪০ লক্ষ পড়ুয়াকে সামলানো যে সহজ হবে না, তা মানছেন দপ্তরের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিরা।
ঠিক হয়েছে, স্কুল খোলার পর করোনা জীবাণু ও সংক্রমণ, সামাজিক দূরত্ব ইত্যাদি নিয়ে শিক্ষকদের ভালো করে সচেতন করবে দপ্তর। অভিভাবকদেরও তা করা হতে পারে বলে খবর। কী করতে হবে, আর কী নয়— লিফলেট ছাপিয়ে তা স্কুলে ঝোলানো হবে। রোজ স্কুলে যাতে শিক্ষক এবং পড়ুয়াদের থার্মাল গান দিয়ে স্ক্রিনিং করা হয়, তার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এছাড়া স্কুলে স্যানিটাইজার এবং সাবান তো রাখতেই হবে। সামাজিক দূরত্ব রেখে মিড ডে মিল খাওয়া, বা সেটা পরিবেশনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম চালু করা হবে বলে জানা গিয়েছে। স্কুলে মাস্ক ব্যবহার করা নিয়েও প্রাথমিকভাবে আলোচনা হয়েছে।
উল্লেখ্যা, এই লকডাউনের কারণে বন্ধ গোটা দেশের স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়। আর এর ফলে সিলেবাস শেষ করা নিয়ে চিন্তায় পড়ুয়া এবং অভিভাবকেরা। সম্প্রতি স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মধ্যমে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়ালের বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে উঠে আসা মন্তব্য নিয়ে জল্পনা শুরু হয় গোটা দেশে। বৃহস্পতিবার স্কুলের শিক্ষকরা স্কুল খোলার বিষয়ে প্রশ্ন করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। সেই প্রশ্নের উত্তর দিতেই স্কুলে একদিনে একসঙ্গে ৩০ শতাংশ পড়ুয়াদের নিয়ে ক্লাস হতে পারে এমন সম্ভাবনার কথা জানান মন্ত্রী। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, "এনসিইআরটি কিভাবে স্কুল চালু করা হবে তার জন্য একটি গাইডলাইন তৈরি করছে। ইতিমধ্যেই কয়েক দফা প্রস্তাব এসেছে। সেই প্রস্তাবগুলি নিয়েও আলোচনা চলছে।"
এইরকম সময়ে গরমের ছুটির পর স্কুল খুলতে চলেছে। এমন খবর পাওয়া গিয়েছে রাজ্য শিক্ষা দপ্তর সূত্রে। তাই স্কুলগুলিকে দিশা দিতে ইতিমধ্যে রূপরেখা তৈরি করছে তারা। আধিকারিকরা কিছু কিছু বিষয় প্রাথমিকভাবে ঠিক করেও ফেলেছেন। এরিসাথে বিভিন্ন মহল থেকে পরামর্শও চাওয়া হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। স্কুলের ১ কোটি ৪০ লক্ষ পড়ুয়াকে সামলানো যে সহজ হবে না, তা মানছেন দপ্তরের শীর্ষ কর্তাব্যক্তিরা।
ঠিক হয়েছে, স্কুল খোলার পর করোনা জীবাণু ও সংক্রমণ, সামাজিক দূরত্ব ইত্যাদি নিয়ে শিক্ষকদের ভালো করে সচেতন করবে দপ্তর। অভিভাবকদেরও তা করা হতে পারে বলে খবর। কী করতে হবে, আর কী নয়— লিফলেট ছাপিয়ে তা স্কুলে ঝোলানো হবে। রোজ স্কুলে যাতে শিক্ষক এবং পড়ুয়াদের থার্মাল গান দিয়ে স্ক্রিনিং করা হয়, তার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এছাড়া স্কুলে স্যানিটাইজার এবং সাবান তো রাখতেই হবে। সামাজিক দূরত্ব রেখে মিড ডে মিল খাওয়া, বা সেটা পরিবেশনের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম চালু করা হবে বলে জানা গিয়েছে। স্কুলে মাস্ক ব্যবহার করা নিয়েও প্রাথমিকভাবে আলোচনা হয়েছে।
উল্লেখ্যা, এই লকডাউনের কারণে বন্ধ গোটা দেশের স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়। আর এর ফলে সিলেবাস শেষ করা নিয়ে চিন্তায় পড়ুয়া এবং অভিভাবকেরা। সম্প্রতি স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মধ্যমে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়ালের বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে উঠে আসা মন্তব্য নিয়ে জল্পনা শুরু হয় গোটা দেশে। বৃহস্পতিবার স্কুলের শিক্ষকরা স্কুল খোলার বিষয়ে প্রশ্ন করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। সেই প্রশ্নের উত্তর দিতেই স্কুলে একদিনে একসঙ্গে ৩০ শতাংশ পড়ুয়াদের নিয়ে ক্লাস হতে পারে এমন সম্ভাবনার কথা জানান মন্ত্রী। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, "এনসিইআরটি কিভাবে স্কুল চালু করা হবে তার জন্য একটি গাইডলাইন তৈরি করছে। ইতিমধ্যেই কয়েক দফা প্রস্তাব এসেছে। সেই প্রস্তাবগুলি নিয়েও আলোচনা চলছে।"
কোন মন্তব্য নেই