বাংলাদেশে আটকে পড়া ১৬০জন ভারতীয় কে নিয়ে রাজ্যে ফিরছে বিশেষ বিমান।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ লকডাউন এর জেরে বিদেশের বহু দেশে আটকে পড়েছিলেন ভারতীয় নাগরিকরা। বন্দে ভারত প্রকল্পের মাধ্যমে কেন্দ্র সরকার তাদেরকে দেশে ফেরানোর কাজ শুরু করেছে। এবার সেই প্রকল্পেরই আওতায় বাংলাদেশে আটকে থাকা ১৬০ জন পশ্চিমবাংলার বাসিন্দাদের বিমানে করে ফেরাচ্ছে কেন্দ্র। সূত্রের খবর ১৬০ জন যাত্রীকে নিয়ে বাংলাদেশ থেকে বিমানটি সোমবার দমদম বিমানবন্দরে অবতরণ করবে। আপাতত বাংলাদেশ থেকে নাগরিকদের ফেরানো হচ্ছে।
পরে ধাপে ধাপে পশ্চিমবাংলার যেসব বাসিন্দারা অন্যান্য দেশে আটকে রয়েছেন তাঁদেরকেও ফেরাবে কেন্দ্র। ইতিমধ্যেই নিরাপত্তাজনিত সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে দমদম বিমানবন্দরে। বাংলাদেশ থেকে ওই যাত্রীরা দমদমে নামলেই তাঁদের সেখান থেকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হবে। ইতিমধ্যেই ওই যাত্রীদের ১৪ দিনের জন্য কোন কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে রাখা হবে তার তালিকাও তৈরি করা হয়েছে। বিমানবন্দরে নামার পরই তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পাঠানো হবে বলে খবর। জানা গিয়েছে ওই যাত্রীদের মধ্যে অনেকে বেসরকারি হোটেলে থাকতে চেয়েছেন। ইতিমধ্যেই সেই হোটেলগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। কেউ কেউ সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ও থাকতে চাইছেন। তাঁদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তিনটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার রাখা হচ্ছে। বেসরকারি হোটেল গুলোতে নিরাপত্তাজনিত সব ব্যবস্থা দ্রুত গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন বিদেশ আটকে থাকা বাংলার বাসিন্দাদের ফেরাচ্ছে না কেন্দ্র।
পাল্টা কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার এখনও পর্যন্ত বিদেশ থেকে ফেরা মানুষজনের জন্য কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের লিস্ট পাঠায়নি। কিন্তু কেন্দ্রের এই অভিযোগের পরই নবান্ন থেকে সব জানিয়ে দেয়া হয় যে লিস্ট অনেক আগেই পাঠানো হয়েছে। এরপরই দুপক্ষের আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বিদেশ থেকে বাংলার বাসিন্দাদের ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবার বন্দে ভারত প্রকল্পের মাধ্যমে ১৬০ জন ভারতীয় নাগরিককে ফিরিয়ে আনা হল।
পরে ধাপে ধাপে পশ্চিমবাংলার যেসব বাসিন্দারা অন্যান্য দেশে আটকে রয়েছেন তাঁদেরকেও ফেরাবে কেন্দ্র। ইতিমধ্যেই নিরাপত্তাজনিত সব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে দমদম বিমানবন্দরে। বাংলাদেশ থেকে ওই যাত্রীরা দমদমে নামলেই তাঁদের সেখান থেকে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হবে। ইতিমধ্যেই ওই যাত্রীদের ১৪ দিনের জন্য কোন কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে রাখা হবে তার তালিকাও তৈরি করা হয়েছে। বিমানবন্দরে নামার পরই তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে পাঠানো হবে বলে খবর। জানা গিয়েছে ওই যাত্রীদের মধ্যে অনেকে বেসরকারি হোটেলে থাকতে চেয়েছেন। ইতিমধ্যেই সেই হোটেলগুলোকে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। কেউ কেউ সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ও থাকতে চাইছেন। তাঁদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তিনটি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার রাখা হচ্ছে। বেসরকারি হোটেল গুলোতে নিরাপত্তাজনিত সব ব্যবস্থা দ্রুত গ্রহণ করতে বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন বিদেশ আটকে থাকা বাংলার বাসিন্দাদের ফেরাচ্ছে না কেন্দ্র।
পাল্টা কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার এখনও পর্যন্ত বিদেশ থেকে ফেরা মানুষজনের জন্য কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের লিস্ট পাঠায়নি। কিন্তু কেন্দ্রের এই অভিযোগের পরই নবান্ন থেকে সব জানিয়ে দেয়া হয় যে লিস্ট অনেক আগেই পাঠানো হয়েছে। এরপরই দুপক্ষের আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে বিদেশ থেকে বাংলার বাসিন্দাদের ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এবার বন্দে ভারত প্রকল্পের মাধ্যমে ১৬০ জন ভারতীয় নাগরিককে ফিরিয়ে আনা হল।
কোন মন্তব্য নেই