নিয়োগের দাবিতে নয়া পদক্ষেপ উচ্চ প্রাথমিক চাকরিপ্রার্থীদের, ব্যাবস্থা নেবেন মুখ্যমন্ত্রী?
নজরবন্দি ব্যুরোঃ রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে জটিলতা অব্যহত রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। একাধিকবার বিভিন্ন ধরনের শিক্ষক পদপ্রার্থীরা নেমেছেন আন্দোলনে; আদালতে জমে রয়েছে একাধিক মামলা। বছরের পর বছর বিভিন্ন জটিলতার কারনে চাকরি না পেয়ে চরম হতাশ রাজ্যের হাজার হাজার শিক্ষক পদপ্রার্থী। কিন্তু হাল তারা ছাড়েননি,অব্যাহত রয়েছে আন্দোলন-প্রতিবাদ কর্মসূচী।
তাই এই চলতি করোনা ভাইরাস বিপর্যয়ের সামনে দাঁড়িয়ে লকডাউনের মধ্যেও রাজ্যের আপার প্রাইমারির চাকরিপ্রার্থীরা নিয়েছেন প্রতিবাদের অভুতপূর্ব পন্থা।
লকডাউনে বাড়িতে বসেই সরকারের কাছে নিজেদের দাবি পৌঁছে দেওয়ার অভূতপূর্ব উদ্যোগ নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ আপার প্রাইমারি চাকরিপ্রার্থী মঞ্চ! মঞ্চের পক্ষ থেকে রাজ্যের সমস্ত আপার প্রাইমারি চাকরিপ্রার্থীদের বলা হয়েছে, নিয়োগের দাবিতে বাড়িতে বসেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মুখে মাস্ক আর হাতে দাবিযুক্ত পোস্টার নিয়ে প্রতিবাদ জানাবে তাঁদের বঞ্চনার বিরুদ্ধে। মূলত দাবি রাখা হবে আপারের মামলা কে এক্সট্রিম আর্জেন্ট আখ্যা দিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুনানির আওতায় নিয়ে আসা এবং লকডাউন খোলার সাথে সাথে দ্রুত নিয়োগ।
চাকরিপ্রার্থীদের অভিযোগ, ২০১৪ সালে টেটের নোটিশ বের হয়, তারপর পরীক্ষার পথ পেরিয়ে ভেরিফিকেশন পর্যন্ত পৌঁছাতে সময় লাগে ২০১৯ সাল! পরে ওই বছরেই দ্বিতীয় ফেজ ভেরিফিকেশনের পর মামলা হয়, পরে ২০১৯ সালে পুজোর আগে মেরিট লিস্ট প্রকাশ হয় যা ভুলে ভরা! আবার মামলা হয় হাইকোর্টে সেই মামলাই চলছে এখনও; যার শুনানি লকডাউনের কারনে থমকে গেছে!
চাকরিপ্রার্থীরা মুখে মাস্ক এবং হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে আগামী পরশু অর্থাৎ ২৯শে এপ্রিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর কাছে দাবি জানাবেন তাঁদের দীর্ঘ দিনের প্রতীক্ষার অবসান ঘটানোর। প্রত্যেক উচ্চপ্রাথমিক চাকরিপ্রার্থী নিজেদের অবস্থানের ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তা ছড়িয়ে দেবেন ওই দিন।
তাই এই চলতি করোনা ভাইরাস বিপর্যয়ের সামনে দাঁড়িয়ে লকডাউনের মধ্যেও রাজ্যের আপার প্রাইমারির চাকরিপ্রার্থীরা নিয়েছেন প্রতিবাদের অভুতপূর্ব পন্থা।
লকডাউনে বাড়িতে বসেই সরকারের কাছে নিজেদের দাবি পৌঁছে দেওয়ার অভূতপূর্ব উদ্যোগ নিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ আপার প্রাইমারি চাকরিপ্রার্থী মঞ্চ! মঞ্চের পক্ষ থেকে রাজ্যের সমস্ত আপার প্রাইমারি চাকরিপ্রার্থীদের বলা হয়েছে, নিয়োগের দাবিতে বাড়িতে বসেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মুখে মাস্ক আর হাতে দাবিযুক্ত পোস্টার নিয়ে প্রতিবাদ জানাবে তাঁদের বঞ্চনার বিরুদ্ধে। মূলত দাবি রাখা হবে আপারের মামলা কে এক্সট্রিম আর্জেন্ট আখ্যা দিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে শুনানির আওতায় নিয়ে আসা এবং লকডাউন খোলার সাথে সাথে দ্রুত নিয়োগ।
চাকরিপ্রার্থীদের অভিযোগ, ২০১৪ সালে টেটের নোটিশ বের হয়, তারপর পরীক্ষার পথ পেরিয়ে ভেরিফিকেশন পর্যন্ত পৌঁছাতে সময় লাগে ২০১৯ সাল! পরে ওই বছরেই দ্বিতীয় ফেজ ভেরিফিকেশনের পর মামলা হয়, পরে ২০১৯ সালে পুজোর আগে মেরিট লিস্ট প্রকাশ হয় যা ভুলে ভরা! আবার মামলা হয় হাইকোর্টে সেই মামলাই চলছে এখনও; যার শুনানি লকডাউনের কারনে থমকে গেছে!
চাকরিপ্রার্থীরা মুখে মাস্ক এবং হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে আগামী পরশু অর্থাৎ ২৯শে এপ্রিল রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রীর কাছে দাবি জানাবেন তাঁদের দীর্ঘ দিনের প্রতীক্ষার অবসান ঘটানোর। প্রত্যেক উচ্চপ্রাথমিক চাকরিপ্রার্থী নিজেদের অবস্থানের ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে তা ছড়িয়ে দেবেন ওই দিন।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই