সরকারি কর্মীদের আরও একটি ভাতায় পড়তে পারে কোপ! পড়ুন
নজরবন্দি ব্যুরো: গোটা দেশে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। যদিও এই ভাইরাসের সংক্রমণ আটকাতে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু এই লকডাউনের ফলে দেশের অর্থনীতিতে বড় রকমের ধাক্কা আসতে চলেছে বলে আগেই সতর্ক করেছিল বিশেষজ্ঞরা।
সম্প্রতি কেন্দ্র ঘোষণা করেছিল, দেড় বছরের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ বন্ধ করা হচ্ছে। করোনাভাইরাস ও তার জেরে লকডাউন পরিস্থিতিতে অর্থনীতিকে সামাল দিতে কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদী সরকার।
এ বার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের আরও একটি ভাতা ছেঁটে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র। তা হল ট্রান্সপোর্ট অ্যালাওয়েন্স বা টিএ। যদিও এই টিএ ছাঁটাইয়ের বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। তবে অর্থমন্ত্রকের সূত্রে জানা গিয়েছে, টিএ যদি স্থগিত করে কেন্দ্র, তা হলে একমাসে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কোটি খরচ কমান সম্ভব হবে। তাই সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রের কর্মচারী ও প্রশিক্ষণ বিভাগের এক আধিকারিকের বক্তব্য, কেন্দ্রের পরবর্তী নিশানায় ট্রান্সপোর্ট অ্যালাওয়েন্স থাকতে পারে। বাড়ি থেকে অফিস ও অফিস থেকে বাড়ি যাওয়ার খরচ বাবদ কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের টিএ দেওয়া হয়ে থাকে। লকডাউনের জেরে গত ২৫ মার্চ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীরা যাচ্ছেন না। সে ক্ষেত্রে অফিস যাওয়ার খরচ বাবদ টিএ কেন দেওয়া হবে, তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে।
সম্প্রতি কেন্দ্র ঘোষণা করেছিল, দেড় বছরের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ বন্ধ করা হচ্ছে। করোনাভাইরাস ও তার জেরে লকডাউন পরিস্থিতিতে অর্থনীতিকে সামাল দিতে কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে মোদী সরকার।
এ বার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের আরও একটি ভাতা ছেঁটে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে কেন্দ্র। তা হল ট্রান্সপোর্ট অ্যালাওয়েন্স বা টিএ। যদিও এই টিএ ছাঁটাইয়ের বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক। তবে অর্থমন্ত্রকের সূত্রে জানা গিয়েছে, টিএ যদি স্থগিত করে কেন্দ্র, তা হলে একমাসে প্রায় ৩ হাজার ৫০০ কোটি খরচ কমান সম্ভব হবে। তাই সে ক্ষেত্রে কেন্দ্রের কর্মচারী ও প্রশিক্ষণ বিভাগের এক আধিকারিকের বক্তব্য, কেন্দ্রের পরবর্তী নিশানায় ট্রান্সপোর্ট অ্যালাওয়েন্স থাকতে পারে। বাড়ি থেকে অফিস ও অফিস থেকে বাড়ি যাওয়ার খরচ বাবদ কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের টিএ দেওয়া হয়ে থাকে। লকডাউনের জেরে গত ২৫ মার্চ থেকে কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীরা যাচ্ছেন না। সে ক্ষেত্রে অফিস যাওয়ার খরচ বাবদ টিএ কেন দেওয়া হবে, তা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই