ইতিমধ্যে কাজ হারিয়েছেন দেশের ১৪ কোটি মানুষ; চাঞ্চল্যকর তথ্য
নজরবন্দি ব্যুরো: গোটা দেশজুড়ে দ্বিতীয় পর্যায়ে লকডাউন চলছে। কিন্তু তার পরেও বাড়ছে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের সংখ্যা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ভারতে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২৩ হাজার ২৩৯ জন। যার মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৮০ জন। মৃত্যু হয়েছে ৭২৫ জনের। চিকিৎসাধীন আছে ১৭ হাজার ৪৩৪ জন।
চলতে থাকা লকডাউনের মধ্যেই ইতিমধ্যে দেশে কাজ হারিয়েছেন প্রায় ১৪ কোটি মানুষ। সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকনমি বা CMIE-এর সম্প্রতি সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য।
লকডাউনের জেরে দেশের অর্থনীতিতে বড় রকমের ধাক্কা আসতে চলেছে। এটা আগাম জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা। দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের টাকা ফুরচ্ছে। ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চিত চাকরিজীবীরাও। এরই মধ্যে সমীক্ষাতে উঠে এসেছে, এপ্রিলের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে বেকারত্বের হার ছুঁয়েছে প্রায় ২৬.২ শতাংশ।
আরও ভয়ঙ্কর তথ্য হল, ফেব্রুয়ারিতে কর্মসংস্থান ৪০ শতাংশ থেকে এক ধাক্কায় এপ্রিলে নেমে হয়েছে ২৬ শতাংশের কাছে। লকডাউন ঘোষণার পরই চাকরি ছাঁটাই ও বেতন না কাটার আবেদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু, তার পরেও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কাজ হারানোর খবর পাওয়া গিয়েছে। আরও খারাপ অবস্থা গ্রামের। গ্রামে বেকারত্ব বেড়ে হয়েছে ২৬.৭ শতাংশ। তবে শহরাঞ্চলে কাজ হারানোর হার গ্রামের তুলনায় কিছুটা কম, প্রায় ২৫.১ শতাংশ। ওই সমীক্ষাতে জানিয়েছে, নোট-বাতিলের পর এবারই প্রথম দেশে বেকারত্বের হার সীমা ছাড়াল। ভবিষ্যৎ আরও কঠিন সময় আসছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
চলতে থাকা লকডাউনের মধ্যেই ইতিমধ্যে দেশে কাজ হারিয়েছেন প্রায় ১৪ কোটি মানুষ। সেন্টার ফর মনিটরিং ইন্ডিয়ান ইকনমি বা CMIE-এর সম্প্রতি সমীক্ষায় উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য।
লকডাউনের জেরে দেশের অর্থনীতিতে বড় রকমের ধাক্কা আসতে চলেছে। এটা আগাম জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা। দিন আনা দিন খাওয়া মানুষের টাকা ফুরচ্ছে। ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চিত চাকরিজীবীরাও। এরই মধ্যে সমীক্ষাতে উঠে এসেছে, এপ্রিলের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে বেকারত্বের হার ছুঁয়েছে প্রায় ২৬.২ শতাংশ।
আরও ভয়ঙ্কর তথ্য হল, ফেব্রুয়ারিতে কর্মসংস্থান ৪০ শতাংশ থেকে এক ধাক্কায় এপ্রিলে নেমে হয়েছে ২৬ শতাংশের কাছে। লকডাউন ঘোষণার পরই চাকরি ছাঁটাই ও বেতন না কাটার আবেদন জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু, তার পরেও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কাজ হারানোর খবর পাওয়া গিয়েছে। আরও খারাপ অবস্থা গ্রামের। গ্রামে বেকারত্ব বেড়ে হয়েছে ২৬.৭ শতাংশ। তবে শহরাঞ্চলে কাজ হারানোর হার গ্রামের তুলনায় কিছুটা কম, প্রায় ২৫.১ শতাংশ। ওই সমীক্ষাতে জানিয়েছে, নোট-বাতিলের পর এবারই প্রথম দেশে বেকারত্বের হার সীমা ছাড়াল। ভবিষ্যৎ আরও কঠিন সময় আসছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
কোন মন্তব্য নেই