কর্মচারীদের বেতনে আসছে বড় ধাক্কা; অর্ডিন্যান্সে সই রাজ্যপালের
নজরবন্দি ব্যুরো: বিরোধীদের আর্জি সেভাবে কাজে এল না। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাটা নিয়ে রাজ্য সরকারের আনা বিলকে এদিন সই করলেন কেরালার রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান। যার ফলে এই নিয়ে আইনি আর কোনও বাধা রইল না পিনারাই বিজয়ন সরকারের সামনে।
সম্প্রতি করোনা মোকাবিলায় সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাটার সিদ্ধান্ত নেয় কেরালা সরকার। এবার সেই নির্দেশিকার উপর দু-মাসের স্থগিতাদেশ দেয় কেরালা হাইকোর্ট।
কেরালা সরকারের এই বেতন কাটার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মচারী আদালতে মামলা দায়ের করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি বেচু কুরিয়ান থমাস একটি অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশিকা জারি করেন। সেই নির্দেশিকাতে কেরালা সরকারের সিদ্ধান্তের উপর দু-মাসের স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল।
এই পরিস্থিতিতে আইনি জটিলতা এড়াতে অর্ডিন্যান্স জারি করে কেরালা সরকার। সেটি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠান হয়েছিল রাজ্যপালের কাছে। এর মধ্যে রাজ্যের অর্ডিন্যান্সের সম্মতি না দেওয়ার জন্য রাজভবনে গিয়ে দরবার করে এসেছিল বিরোধী দল কংগ্রেস এবং বিজেপি। আদালতে ধাক্কা খাওয়ার পরে সরকারি কর্মচারীদের উপরে বদলা নিতে এই অর্ডিন্যান্স আনা হয়েছে বলে দাবি করে তারা। কিন্তু বিরোধীদের এই বক্তব্য অগ্রাহ্য করে অর্ডিন্যান্সে স্বাক্ষর করেছেন রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান। চূড়ান্ত আর্থিক সংকটের মধ্যে দাঁড়িয়ে এই পদক্ষেপে সরকারি কোষাগারে ২,০০০ কোটি টাকা সঞ্চয় হবে বলে আশা করছে কেরল সরকার।
সম্প্রতি করোনা মোকাবিলায় সরকারি কর্মচারীদের বেতন কাটার সিদ্ধান্ত নেয় কেরালা সরকার। এবার সেই নির্দেশিকার উপর দু-মাসের স্থগিতাদেশ দেয় কেরালা হাইকোর্ট।
কেরালা সরকারের এই বেতন কাটার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বেশ কয়েকজন সরকারি কর্মচারী আদালতে মামলা দায়ের করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি বেচু কুরিয়ান থমাস একটি অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশিকা জারি করেন। সেই নির্দেশিকাতে কেরালা সরকারের সিদ্ধান্তের উপর দু-মাসের স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই