রাজ্যে প্রথম লকডাউন ভেঙেছেন মুখ্যমন্ত্রী! বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ
নজরবন্দি ব্যুরো: রাজ্যে করোনা সংক্রমণ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। আর এই কঠিন পরিস্থিতিতে শাসক ও বিরোধীদের মধ্যে রাজনৈতিক চাপানউতোর চলছে। এই রাজ্যের বিজেপি নেতারা ইতিমধ্যে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন সহ বেশকিছু অভিযোগ এনেছেন। আর এই নিয়ে জল-ঘোলা কম হয় নি রাজ্য রাজনীতিতে। অনেকেই বিজেপির এই অভিযোগের পরে প্রশ্ন তুলেছেন সঙ্কটের সময়ে রাজনীতি করছেন এই রাজ্যের বিজেপি নেতারা।
যদিও এই অভিযোগ মানতে না রাজ বঙ্গ বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ। দিলীপ বাবু পাল্টা প্রশ্ন তুলে বলেন যাঁরা নিজেরা রাজনীতি করছেন, অভিযোগ তাঁরাই তুলছেন। আমরা তো প্রধানমন্ত্রীর কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করছিলাম, লকডাউন ভেঙে নিজেরাও বেরচ্ছিলাম না, অন্যদেরও ঘরে থাকতে অনুরোধ করছিলাম। সবার আগে রাজ্যে লকডাউন ভেঙেছেন মুখ্যমন্ত্রী। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে শুরু করলেন, বাজারে বাজারে ঘুরতে শুরু করলেন। তাঁর দেখাদেখি অন্য তৃণমূল নেতারাও নেমে পড়লেন।
এর পরে তিনি অভিযোগের সুরে বলেন, আমাদের কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। অর্জুন সিংহকে রাস্তায় আটকে দেওয়া হচ্ছে, সব্যসাচী দত্তকে ত্রাণ বিলি করতে দেওয়া হচ্ছে না। জন বার্লা, জয়ন্ত রায়কে গৃহবন্দি করা হচ্ছে। সুকান্ত মজুমদারকে আটকে দেওয়া হয়েছে। আমাদের রাজ্যে এটা কী ধরনের রাজনীতি হচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ত্রাণ বিলি করছেন, ফিরহাদ হাকিম করছেন। আর বিজেপির কেউ রাস্তায় বেরতে পারবেন না। এগুলো নিয়ে কথা বলা যাবে না? এগুলো নিয়ে কথা বললেই আমরা রাজনীতি করছি। এর পরে তিনি তথ্য গোপন করা নিয়ে বলেন, তথ্য যদি গোপন না-ই করা হবে, তা হলে রাতের অন্ধকারে মৃতদেহের সৎকার করা হবে কেন? হুগলি থেকে আমার কাছে একটা ভিডিয়ো এসেছে, একটা মেয়ে কাঁদছে সেই ভিডিয়োতে। সে জানাচ্ছে, তাঁর মায়ের করোনা হয়েছিল, তাঁকে বাড়ি থেকে নিয়ে চলে গিয়েছিল প্রশাসন, আর গোটা পরিবারকে কোয়রান্টিনে রাখা হয়েছিল। তার পরে ওই মেয়েটির মা মারা গিয়েছেন। এই সব প্রশ্নের উত্তর দিতেই হবে সরকারকে।
যদিও এই অভিযোগ মানতে না রাজ বঙ্গ বিজেপির সভাপতি দিলীপ ঘোষ। দিলীপ বাবু পাল্টা প্রশ্ন তুলে বলেন যাঁরা নিজেরা রাজনীতি করছেন, অভিযোগ তাঁরাই তুলছেন। আমরা তো প্রধানমন্ত্রীর কথা অক্ষরে অক্ষরে পালন করছিলাম, লকডাউন ভেঙে নিজেরাও বেরচ্ছিলাম না, অন্যদেরও ঘরে থাকতে অনুরোধ করছিলাম। সবার আগে রাজ্যে লকডাউন ভেঙেছেন মুখ্যমন্ত্রী। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে শুরু করলেন, বাজারে বাজারে ঘুরতে শুরু করলেন। তাঁর দেখাদেখি অন্য তৃণমূল নেতারাও নেমে পড়লেন।
এর পরে তিনি অভিযোগের সুরে বলেন, আমাদের কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। অর্জুন সিংহকে রাস্তায় আটকে দেওয়া হচ্ছে, সব্যসাচী দত্তকে ত্রাণ বিলি করতে দেওয়া হচ্ছে না। জন বার্লা, জয়ন্ত রায়কে গৃহবন্দি করা হচ্ছে। সুকান্ত মজুমদারকে আটকে দেওয়া হয়েছে। আমাদের রাজ্যে এটা কী ধরনের রাজনীতি হচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ত্রাণ বিলি করছেন, ফিরহাদ হাকিম করছেন। আর বিজেপির কেউ রাস্তায় বেরতে পারবেন না। এগুলো নিয়ে কথা বলা যাবে না? এগুলো নিয়ে কথা বললেই আমরা রাজনীতি করছি। এর পরে তিনি তথ্য গোপন করা নিয়ে বলেন, তথ্য যদি গোপন না-ই করা হবে, তা হলে রাতের অন্ধকারে মৃতদেহের সৎকার করা হবে কেন? হুগলি থেকে আমার কাছে একটা ভিডিয়ো এসেছে, একটা মেয়ে কাঁদছে সেই ভিডিয়োতে। সে জানাচ্ছে, তাঁর মায়ের করোনা হয়েছিল, তাঁকে বাড়ি থেকে নিয়ে চলে গিয়েছিল প্রশাসন, আর গোটা পরিবারকে কোয়রান্টিনে রাখা হয়েছিল। তার পরে ওই মেয়েটির মা মারা গিয়েছেন। এই সব প্রশ্নের উত্তর দিতেই হবে সরকারকে।

No comments