বাজি-পটকা ফাটিয়ে এমন কিছু ভুল করেননি সাধারণ মানুষ: দিলীপ ঘোষ
নজরবন্দি ব্যুরো: করোনা ভাইরাসের আতঙ্ক ক্রমশ বাড়ছে। এইরকম আতঙ্কের মধ্যে গত রবিবার করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে দেশের মানুষের একজোট হয়ে লড়াইয়ের ডাক দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ওই মহামারীর কারণে দেশের উপর ঘনিয়ে আসা কালো অন্ধকারকে কাটাতে রাত ৯টার সময় ৯ মিনিটের জন্যে ঘরের সব আলো নিভিয়ে প্রদীপ, মোমবাতি জ্বালানোর আবেদন জানিয়ে ছিলেন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর ওই আহ্বানে সাড়া দিয়ে দেশের একটা বড় অংশের মানুষ সেদিন ওইভাবেই ৯ মিনিট কৃত্রিম আলো জ্বালান। তবে কিছু মানুষ অতি উৎসাহী হয়ে চলতি লকডাউন উপেক্ষা করে বাজি-পটকাও ফাটাতে শুরু করেন। আবার কেউ কেউ ওড়ান ফানুস। এই নিয়েই যখন রাজ্য তথা দেশ জুড়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছে, ঠিক সেই সময় একেবারে উল্টো সুর শোনা গেল বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের কণ্ঠে।
দিলীপ ঘোষের মতে, যদি ওই দিন কেউ পটকা বা বাজি ফাটিয়েই থাকেন তাতে এমন কিছু খারাপ কাজ করেনি তারা। পোড় খাওয়া ওই বিজেপি নেতা মনে করেন, বরং ওই কাণ্ডকারখানার ফলে মানুষের মধ্যে যে হতাশা তৈরি হয়েছে, তা কিছুটা কেটে গিয়েছে।
দিলীপ ঘোষ বলেন, "এতদিন ধরে মানুষ হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন, সেখানে যদি একটু আনন্দ করেন তাঁরা তাহলে তাতে বিরোধীদের এত সমালোচনা করার কি আছে? ওদের তো সুখও নেই, দুঃখও নেই। ওইভাবে বাজি পোড়ানোতে অনেক সাধারণ মানুষেরই হতাশা কেটে গেছে"।
দিলীপ ঘোষের মতে, যদি ওই দিন কেউ পটকা বা বাজি ফাটিয়েই থাকেন তাতে এমন কিছু খারাপ কাজ করেনি তারা। পোড় খাওয়া ওই বিজেপি নেতা মনে করেন, বরং ওই কাণ্ডকারখানার ফলে মানুষের মধ্যে যে হতাশা তৈরি হয়েছে, তা কিছুটা কেটে গিয়েছে।
দিলীপ ঘোষ বলেন, "এতদিন ধরে মানুষ হতাশায় দিন কাটাচ্ছেন, সেখানে যদি একটু আনন্দ করেন তাঁরা তাহলে তাতে বিরোধীদের এত সমালোচনা করার কি আছে? ওদের তো সুখও নেই, দুঃখও নেই। ওইভাবে বাজি পোড়ানোতে অনেক সাধারণ মানুষেরই হতাশা কেটে গেছে"।

No comments