রূপ পরিবর্তন করেছে ভাইরাস, বোঝাই যাচ্ছেনা সে দেহে সংক্রমণ ঘটিয়ে ফেলেছে কখন! #BreakingNews
নজরবন্দি ব্যুরো: ভারতে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। লকডাউন চলার মধ্যে এই ভাইরাসের সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে তাতে উদ্বেগ বাড়ছে। ক্রমশ এই ভাইরাস নিয়ে যেসব তথ্য প্রকাশ্যে আসছে তা আরও বেশি আতঙ্ক ছড়িয়েছে।
ভারতে এখন পর্যন্ত যে সব মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন নোভাল করোনাভাইরাসে, তাদের অনেকের শরীরে কোনও মারণ ভাইরাসের উপসর্গ দেখা যায় নি। এমন তথ্য সামনে আনল ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর গবেষক রমণ আর গঙ্গাখেড়কর।
এই বিষয়টি চিন্তা বাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রমণ আর গঙ্গাখেড়কর বলেন, "এখনও পর্যন্ত ভারতে যত জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের ৮০ শতাংশের মধ্যেই সেভাবে কোনও উপসর্গ দেখা যায়নি। তাই উপসর্গহীনদের কী ভাবে শনাক্ত করা যাবে, তা-ই এখন আমাদের কাছে চ্যালেঞ্জ। কারণ সংক্রমিত ব্যক্তি যাঁদের সংস্পর্শে এসেছেন, জনে জনে গিয়ে তা যাচাই করে দেখা ছাড়া আর কোনও ভাবে নতুন করে কেউ সংক্রমিত হয়েছেন কিনা, তা বোঝার উপায় নেই।"
ভারতের মতো দেশে উপসর্গহীনদের জনে জনে পরীক্ষা করা সম্ভব নয়। তাই সংক্রমিত ব্যক্তিরা কার কার সংস্পর্শে এসেছেন, এই মুহূর্তে তা খুঁজে বার করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু তাতে অনেক দেরি হয়ে যাবে সম্ভাবনা থাকছে। তাঁর বক্তব্য, "আশাকরি তা হবে না। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই অন্য উপায় বার করা যাবে বলে আশাবাদী আমরা।"
ICMR জানিয়েছে দেশে মোট আক্রান্তের ৬৯%ই উপসর্গহীন। কিন্তু তাহলে কি কোন উপায় নেই করোনা সংক্রমণ হয়েছে কিনা তা বোঝার?
এই প্রসঙ্গে এইমসের ডিরেক্টর ডাক্তার রণদীপ গুলেরিয়া এবং মেদান্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও চিফ কার্ডিওভাস্কুলার ও কার্ডিওথোরাসিক সার্জন ডাক্তার নরেশ ত্রেহান জানিয়েছেন করোনা ভাইরাসের ইনকিউবেশন পিরিয়ড কতদিন থাকবে সেটা যদিও স্পষ্ট নয় তবুও বলা যায় ডাক্তারদের মতে, এর ইনকিউবেশন পিরিয়ড হতে পারে ৫-৭ বা ১৪ দিন আবার সার্স-কভ-২ এর ক্ষেত্রে দেখা গেছে ইনকিউবেশন পিরিয়ড কখনো কখনো ৩৭ দিনেরও বেশি। বোঝা না যাওয়া এই সময়ের মধ্যে ভাইরাস নাক বা গলাতেও আটকে না থেকে শ্বাসনালী থেকে নেমে গিয়ে ফুসফুস বা অন্য অঙ্গগুলোতে সংক্রমন করা শুরু করেছে। সুতরাং নাক বা গলা থেকে নেওয়া নমুনার মধ্যে মধ্যেই যে ভাইরাল স্ট্রেন পাওয়া যাবে সেটার গ্যারান্টি নেই।
ভারতে এখন পর্যন্ত যে সব মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন নোভাল করোনাভাইরাসে, তাদের অনেকের শরীরে কোনও মারণ ভাইরাসের উপসর্গ দেখা যায় নি। এমন তথ্য সামনে আনল ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চ-এর গবেষক রমণ আর গঙ্গাখেড়কর।
এই বিষয়টি চিন্তা বাড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রমণ আর গঙ্গাখেড়কর বলেন, "এখনও পর্যন্ত ভারতে যত জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাঁদের ৮০ শতাংশের মধ্যেই সেভাবে কোনও উপসর্গ দেখা যায়নি। তাই উপসর্গহীনদের কী ভাবে শনাক্ত করা যাবে, তা-ই এখন আমাদের কাছে চ্যালেঞ্জ। কারণ সংক্রমিত ব্যক্তি যাঁদের সংস্পর্শে এসেছেন, জনে জনে গিয়ে তা যাচাই করে দেখা ছাড়া আর কোনও ভাবে নতুন করে কেউ সংক্রমিত হয়েছেন কিনা, তা বোঝার উপায় নেই।"
ভারতের মতো দেশে উপসর্গহীনদের জনে জনে পরীক্ষা করা সম্ভব নয়। তাই সংক্রমিত ব্যক্তিরা কার কার সংস্পর্শে এসেছেন, এই মুহূর্তে তা খুঁজে বার করা ছাড়া আর কোনও উপায় নেই বলে জানিয়েছেন তিনি। কিন্তু তাতে অনেক দেরি হয়ে যাবে সম্ভাবনা থাকছে। তাঁর বক্তব্য, "আশাকরি তা হবে না। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই অন্য উপায় বার করা যাবে বলে আশাবাদী আমরা।"
ICMR জানিয়েছে দেশে মোট আক্রান্তের ৬৯%ই উপসর্গহীন। কিন্তু তাহলে কি কোন উপায় নেই করোনা সংক্রমণ হয়েছে কিনা তা বোঝার?
এই প্রসঙ্গে এইমসের ডিরেক্টর ডাক্তার রণদীপ গুলেরিয়া এবং মেদান্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও চিফ কার্ডিওভাস্কুলার ও কার্ডিওথোরাসিক সার্জন ডাক্তার নরেশ ত্রেহান জানিয়েছেন করোনা ভাইরাসের ইনকিউবেশন পিরিয়ড কতদিন থাকবে সেটা যদিও স্পষ্ট নয় তবুও বলা যায় ডাক্তারদের মতে, এর ইনকিউবেশন পিরিয়ড হতে পারে ৫-৭ বা ১৪ দিন আবার সার্স-কভ-২ এর ক্ষেত্রে দেখা গেছে ইনকিউবেশন পিরিয়ড কখনো কখনো ৩৭ দিনেরও বেশি। বোঝা না যাওয়া এই সময়ের মধ্যে ভাইরাস নাক বা গলাতেও আটকে না থেকে শ্বাসনালী থেকে নেমে গিয়ে ফুসফুস বা অন্য অঙ্গগুলোতে সংক্রমন করা শুরু করেছে। সুতরাং নাক বা গলা থেকে নেওয়া নমুনার মধ্যে মধ্যেই যে ভাইরাল স্ট্রেন পাওয়া যাবে সেটার গ্যারান্টি নেই।

No comments