১২৫ টি পরিবারকে কে নিজেদের টাকায় ত্রান দিল ৪০ জন সিভিক ভলেন্টিয়ার!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ সিভিক পুলিশ থেকে শুরু হয়ে সিভিক ভলেন্টিয়ার তকমা পেয়েছেন ওরা; সরাসরি বললে সম্মান হানি। না ওদের দোষ না, দোষ টা প্রশাসনের। তবুও ওরাই লড়ছে সামনে দাঁড়িয়ে, বুক চিতিয়ে। কলকাতা শহরের বুকে সাদা পোশাকে যখন হাতে গ্লাভস আর মুখে মাস্ক পরে বহুতল গুলোর সামনে গান গাইছে পুলিশ তখনই রাজ্যের প্রত্যন্ত গ্রাম্য এলাকাগুলোতে মুখে রুমাল বা সাধারণ মাস্ক পরে দিনরাত ডিউটি করছে ওরা, হাসিমুখেই! গাড়ি নেই, বাইক যদি কারও থাকে তা নিজের বাকিদের ভরসা সাইকেল বা দুটো পা। তবুও লক্ষে অবিচল, লকডাউনের ডিউটি করতেই হবে।
এরই মাঝখানে প্রায় ১০ হাজার ইউনিট রক্তদান করেছে সিভিক ভলেন্টিয়াররা, রাজ্যের করোনা তহবিলে দিয়েছে এক দিনের বেতন মাথাপিছু ২০০ টাকা। আর এবার যে চিত্র সামনে এল তা বেশ প্রশংসার দাবি রাখে। হাওড়া জেলার অন্তর্গত শ্যামপুর থানার ডিঙ্গাখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩৯ জন সিভিক ভলেন্টিয়ার এবং একজন ভিলেজ পুলিশ ভলেন্টিয়ার চাঁদা তুলে এদিন ১২৫ টি পরিবারের হাতে তুলে দিল ত্রান। কি ছিল সেই ত্রান সামগ্রীতে? ৩ কেজি চাল, ৫০০ গ্রাম ডাল, ২ কেজি আলু, ৫০০ গ্রাম পিয়াজ, ৫০০ গ্রাম সরিষার তেল, ২০০ গ্রাম সোয়াবিন, ১ প্যাকেট বিস্কুট, ১ পিস সাবান ও একটি মাস্ক প্রতি জন পিছু।
এরই মাঝখানে প্রায় ১০ হাজার ইউনিট রক্তদান করেছে সিভিক ভলেন্টিয়াররা, রাজ্যের করোনা তহবিলে দিয়েছে এক দিনের বেতন মাথাপিছু ২০০ টাকা। আর এবার যে চিত্র সামনে এল তা বেশ প্রশংসার দাবি রাখে। হাওড়া জেলার অন্তর্গত শ্যামপুর থানার ডিঙ্গাখোলা গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩৯ জন সিভিক ভলেন্টিয়ার এবং একজন ভিলেজ পুলিশ ভলেন্টিয়ার চাঁদা তুলে এদিন ১২৫ টি পরিবারের হাতে তুলে দিল ত্রান। কি ছিল সেই ত্রান সামগ্রীতে? ৩ কেজি চাল, ৫০০ গ্রাম ডাল, ২ কেজি আলু, ৫০০ গ্রাম পিয়াজ, ৫০০ গ্রাম সরিষার তেল, ২০০ গ্রাম সোয়াবিন, ১ প্যাকেট বিস্কুট, ১ পিস সাবান ও একটি মাস্ক প্রতি জন পিছু।


No comments