হোম কোয়ারেন্টাইন; যারা 'দিন আনে দিন খায়' তাঁদের কি হবে? দ্রুত কিছু করুন দিদি-মোদী। #Editorial
অর্ক সানা, সম্পাদক(নজরবন্দি): করোনা আক্রান্তের খোঁজ মিলতেই কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। ভিড় এড়ানোর জন্য সরকারি কর্মচারীদের সিফট কমিয়ে দেওয়ার ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সরকারি কর্মচারীদের কাজের সময় ১ ঘন্টা কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। দশটা পাঁচটা ডিউটি থেকে এক ঘন্টা কমিয়ে আজ থেকে বেলা চারটের সময় ছুটি হবে কর্মচারীদের।
বাসে ট্রেনে ভিড় বাড়ার আগেই যাতে বাড়ি ফিরতে পারেন তার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের। আজ থেকেই নতুন শিফট শুরু হচ্ছে। পাশাপাশি রাজ্যের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। বেসরকারি কোম্পানি গুলিকেও আবেদন করা হয়েছে কর্মীদের সুরক্ষার জন্যে ব্যাবস্থা নিতে, সম্ভব হলে ডিউটি সিফট কমিয়ে দিতে বা ওয়ার্ক ফ্রম হোম অর্থাৎ বাড়ি থেকে কাজ করাতে। রাজ্য বা কেন্দ্র দুই সরকারের পক্ষ থেকেই জনগন কে আবেদন করা হয়েছে যতটা সম্ভব বাড়িতে থাকতে, যেটাকে বলা হচ্ছে হোম কোয়ারেন্টাইন বা আইসোলেশন।
কিন্তু যে বিষয় টা নিয়ে কোন গভর্ন্মেন্ট ভাবছে না সেটা হল, দিনমজুর বা চাকুরিহীন খেটে খাওয়া মানুষের কথা। যে মানুষ গুলি দিন আনে দিন খায় তাঁদের কি হবে? কিভাবে চলবে সংসার? খাবে কি? কেন এই প্রশ্ন উঠল না তা আমার জানা নেই।
কেন্দ্র এবং রাজ্য দুই সরকারের কাছেই আবেদন যেন 'দিন আনি দিন খাই' জনগনের কথা ভেবে কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয় যত দ্রুত সম্ভব।
বাসে ট্রেনে ভিড় বাড়ার আগেই যাতে বাড়ি ফিরতে পারেন তার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত রাজ্য সরকারের। আজ থেকেই নতুন শিফট শুরু হচ্ছে। পাশাপাশি রাজ্যের সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। বেসরকারি কোম্পানি গুলিকেও আবেদন করা হয়েছে কর্মীদের সুরক্ষার জন্যে ব্যাবস্থা নিতে, সম্ভব হলে ডিউটি সিফট কমিয়ে দিতে বা ওয়ার্ক ফ্রম হোম অর্থাৎ বাড়ি থেকে কাজ করাতে। রাজ্য বা কেন্দ্র দুই সরকারের পক্ষ থেকেই জনগন কে আবেদন করা হয়েছে যতটা সম্ভব বাড়িতে থাকতে, যেটাকে বলা হচ্ছে হোম কোয়ারেন্টাইন বা আইসোলেশন।
কেন্দ্র এবং রাজ্য দুই সরকারের কাছেই আবেদন যেন 'দিন আনি দিন খাই' জনগনের কথা ভেবে কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয় যত দ্রুত সম্ভব।

No comments