পয়লা বৈশাখের আগে লকডাউন শিথিল করার ইঙ্গিত দিলেন মুখ্যমন্ত্রী!
নজরবন্দি ব্যুরো: করোনা আতঙ্কের থাবা বাংলা সহ গোটা দেশে স্পষ্ট। ইতিমধ্যে ১০ জনের মৃত্যু পর্যন্ত হয়েছে এই ভাইরাসের কারণে। সারা দেশে লকডাউন। ১৪ ই এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদী।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দোকান ছাড়া সব দোকানই প্রায় বন্ধ। এর ফলে মার খাচ্ছে বাঙালির সাধের চৈত্র সেলের বাজার। তবে পয়লা বৈশাখের আনন্দ যাতে মাটি না হয়, তার জন্য আশ্বাস দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত এতটা কড়াকড়ি থাকবে কিনা ,সেটা ৩১ মার্চ ঠিক করবেন তিনি। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে দেশজুড়ে ২১ দিনের লকডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে আগেই।
এই ২১ দিনের লকডাউনের সময় ছাড় দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র মুদিখানার দোকান, সবজি বাজার, রেশন দোকান ও ওষুধের দোকানগুলোকে। কিন্তু ১৫ এপ্রিল বাঙলার নতুন বছর শুরু। এই রাজ্যের প্রত্যেকটা বাঙালিই নতুন বছরকে উদযাপনের জন্য এই সময়টা প্রস্তুতি নেয়। চৈত্রমাস গোটা প্রচুর বেচাকেনা হয়। কিন্তু করোনা ভাইরাসের জন্য এবার সেই সব ব্যবসা বন্ধ। কিন্তু এই পরিস্থিতির মধ্যেও ব্যবসায়ীদের খানিকটা আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দোকান ছাড়া সব দোকানই প্রায় বন্ধ। এর ফলে মার খাচ্ছে বাঙালির সাধের চৈত্র সেলের বাজার। তবে পয়লা বৈশাখের আনন্দ যাতে মাটি না হয়, তার জন্য আশ্বাস দিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত এতটা কড়াকড়ি থাকবে কিনা ,সেটা ৩১ মার্চ ঠিক করবেন তিনি। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে দেশজুড়ে ২১ দিনের লকডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে আগেই।
এই ২১ দিনের লকডাউনের সময় ছাড় দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র মুদিখানার দোকান, সবজি বাজার, রেশন দোকান ও ওষুধের দোকানগুলোকে। কিন্তু ১৫ এপ্রিল বাঙলার নতুন বছর শুরু। এই রাজ্যের প্রত্যেকটা বাঙালিই নতুন বছরকে উদযাপনের জন্য এই সময়টা প্রস্তুতি নেয়। চৈত্রমাস গোটা প্রচুর বেচাকেনা হয়। কিন্তু করোনা ভাইরাসের জন্য এবার সেই সব ব্যবসা বন্ধ। কিন্তু এই পরিস্থিতির মধ্যেও ব্যবসায়ীদের খানিকটা আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই