রুখতে না পারলে করোনায় আক্রান্ত হবেন প্রায় ৩০ কোটি মানুষ; গবেষণায় উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য
নজরবন্দি ব্যুরো: করোনা আতঙ্কে আতঙ্কিত গোটা পৃথিবী। সেই আতঙ্ক ইতিমধ্যে ঢুকে পড়েছে ভারতের মানচিত্রে। ইতিমধ্যে এই মারণ ভাইরাসের কামড়ে ভারতে প্রাণ হারিয়েছেন ৭ জন। আক্রান্তের সংখ্যা ৪১৫ জন।
ইটালিতেও প্রতিদিন বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না মৃতদেহের শেষকৃত্যের জন্য। ভারতে এই মারণ ভাইরাস ঠেকাতে ইতিমধ্যেই নেওয়া হয়েছে প্রচুর পদক্ষেপ। তার পরেও ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা। করোনা মোকাবিলায় ভারতে ২৩ মার্চ থেকে লকডাউন ৭৫টি এলাকা। কলকাতা-সহ পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় ২৩ মার্চ বিকেল ৪টে থেকে শুরু হবে লকডাউন। এক নজরে দেখে নিন, কী কী সম্পূর্ণ বন্ধ থাকছে সাড়ে চার দিনের এই লকডাউনে:
১. বাস, অটো, ট্যাক্সি-সহ গোটা গণপরিবহণ ব্যবস্থা বন্ধ। ট্রেনও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সোমবার রাত থেকেই।
২. দোকানপাট, সব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, অফিস-কাছারি, কারখানা, গুদাম বন্ধ।
৩. বিদেশ থেকে ফিরেছেন এমন ব্যক্তিরা এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের দ্বারা নির্দেশিত ব্যক্তিরা স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত বাধ্যতামূলক ভাবে ঘরে থাকবেন।
৪. খুব জরুরি প্রয়োজন না পড়লে অন্যদেরও অর্থাৎ প্রত্যেককে ঘরে থাকতে বলা হচ্ছে সামাজিক দূরত্ব বহাল রাখার জন্য।
এই অবস্থায় মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা সেন্টার ফর ডিজিজ ডায়নামিকস, ইকোনমিকস অ্যান্ড পলিসি গবেষণায় উঠে এল চাঞ্চল্যকর এক তথ্য। আর এই তথ্য প্রকাশ্যে আসার পরে আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা ভারতে।
ওই গবেষণা অনুযায়ী, এই মারণ রোগে ভারতেই আক্রান্ত হতে পারে প্রায় ৩০ কোটি মানুষ। তাদের মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ মানুষের অবস্থা সঙ্কটজনক হতে পারে।
যদিও WHO-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৪৭ জন এবং তাঁদের মধ্যে মৃত ৭ জন। ভারতে প্রাণঘাতী ভাইরাস এখনও দ্বিতীয় স্তরে অর্থাৎ স্টেজ-২-তে রয়েছে।
ইটালিতেও প্রতিদিন বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। জায়গা পাওয়া যাচ্ছে না মৃতদেহের শেষকৃত্যের জন্য। ভারতে এই মারণ ভাইরাস ঠেকাতে ইতিমধ্যেই নেওয়া হয়েছে প্রচুর পদক্ষেপ। তার পরেও ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে আক্রান্তের সংখ্যা। করোনা মোকাবিলায় ভারতে ২৩ মার্চ থেকে লকডাউন ৭৫টি এলাকা। কলকাতা-সহ পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় ২৩ মার্চ বিকেল ৪টে থেকে শুরু হবে লকডাউন। এক নজরে দেখে নিন, কী কী সম্পূর্ণ বন্ধ থাকছে সাড়ে চার দিনের এই লকডাউনে:
১. বাস, অটো, ট্যাক্সি-সহ গোটা গণপরিবহণ ব্যবস্থা বন্ধ। ট্রেনও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সোমবার রাত থেকেই।
২. দোকানপাট, সব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান, অফিস-কাছারি, কারখানা, গুদাম বন্ধ।
৩. বিদেশ থেকে ফিরেছেন এমন ব্যক্তিরা এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের দ্বারা নির্দেশিত ব্যক্তিরা স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের পরবর্তী নির্দেশ না পাওয়া পর্যন্ত বাধ্যতামূলক ভাবে ঘরে থাকবেন।
৪. খুব জরুরি প্রয়োজন না পড়লে অন্যদেরও অর্থাৎ প্রত্যেককে ঘরে থাকতে বলা হচ্ছে সামাজিক দূরত্ব বহাল রাখার জন্য।
ওই গবেষণা অনুযায়ী, এই মারণ রোগে ভারতেই আক্রান্ত হতে পারে প্রায় ৩০ কোটি মানুষ। তাদের মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ মানুষের অবস্থা সঙ্কটজনক হতে পারে।
যদিও WHO-এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী এখনও পর্যন্ত ভারতে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৪৭ জন এবং তাঁদের মধ্যে মৃত ৭ জন। ভারতে প্রাণঘাতী ভাইরাস এখনও দ্বিতীয় স্তরে অর্থাৎ স্টেজ-২-তে রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই