Header Ads

ধর্ষণ, খুন তারপরেই অন্তর্বাসে পৈশাচিক সুখ। কার্যকর হয়নি এখনো ফাঁসি।

নজরবন্দি ব্যুরো: অন্তত কুড়ি জন মহিলাকে ধর্ষণ করেছেন। তাদের মধ্যে ১৮ জনকে খুন করেছেন, নটি ঘটনায় দোষী প্রমাণিত হয়েছে কর্নাটকের চিত্রদুর্গ জেলায় হাজার ১৯৬৯ সালে জন্ম হয় নাম উমেশ রেড্ডি। সিআরপিএফের জবান হিসাবে তার কর্মক্ষেত্র ছিল জম্মু-কাশ্মীরে। সেখানে এক কমান্ডারের বাড়িতে নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করতেন তিনি। এবং সেখানে থাকাকালীন কমান্ডারের মেয়েকে ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। ধরা পড়ার ভয়ে পালায় সেখান থেকে নিজের যাবে তারপর ডিস্ট্রিক আর্মড রিজার্ভে কাজ পায়। সমস্ত অতীত গোপন করে যোগ দেয় কাজে, প্রশিক্ষণের জন্য যায় মধ্যপ্রদেশে। শিকার হিসেবে বেছে নিত গৃহবধূদের এবং নিজের নিশানায় খুব সতর্ক ছিল সে। যখন বাড়িতে কেউ থাকতো না জল চাওয়া বা ঠিকানা জানার নাম করে মহিলাদের সাথে কথা বলতো।
 তারপর ছড়া দেখিয়ে হুমকি দিয়ে ধর্ষণ করত ধর্ষণ করার আগে মহিলাদের শ্বাসরোধ করে অচৈতন্য অবস্থায় পৈশাচিক অত্যাচার করত এবং ছেড়ে যাওয়ার আগে খুলে নিতো মহিলাদের গয়নাগাটি এবং অন্তর্বাস পুলিশের মনে হয় ডাকাতির ঘটনা। উমেশের আচরণে বিকৃত মস্তিষ্কের ছাপ ছিল। মৃত ধর্ষিতার অন্তর্বাস খুলে নিজে পরতো।যতবার ধরা পড়েছে পুলিশের কাছে তার জামাকাপড় এর ভেতরে মেয়েদের অন্তর্বাস পাওয়া গেছে। ১৯৯৬ সালে এক কিশোরীর স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে কিন্তু পাথর দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায় সে কিশোরী। পরে আবার অন্য একটি স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করে।
 ধরাও পরে এবং উপযুক্ত প্রমাণের অভাবে ছাড়তে হয় তাকে। ১৯৯৭ সালে অন্তর্বাস চুরির দায় গ্রেপ্তার হয় ব্যাঙ্গালোর পুলিশের হাতে। সেখান থেকেও পালায়। ১৯৯৮ সালে ৩৭ বছর বয়সী মহিলাকে ধর্ষণ করে খুনের পরে একাধিকবার নিথর শরীর টাকে ধর্ষণ করে সে। ২০১৩ সালে প্রণব মুখোপাধ্যায় প্রাণভিক্ষার আবেদন খারিজ করে। আবার নতুন করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলছে এখনও কার্যকর হয়নি উমেশ রেড্ডির ফাঁসি।
Loading...

কোন মন্তব্য নেই

lishenjun থেকে নেওয়া থিমের ছবিগুলি. Blogger দ্বারা পরিচালিত.