বড় উদ্যোগ, শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মীর সংখ্যা জানাতে হবে, দ্রুত নিয়োগের ভাবনা
নজরবন্দি ব্যুরো:ডিরেক্টর অফ মাদ্রাসা এডুকেশনের অধীনে যে সমস্ত মাদ্রাসা রয়েছে তাতে শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং অশিক্ষক কর্মী কত জন রয়েছে, তা জানতে নির্দেশিকা জারি করল দফতর।
গত ২৪ অক্টোবর এমন নির্দেশিকা জারি করেছিল ডিএম। কিন্তু তাঁর পরেও সঠিক তথ্য প্রদান না করায় আবার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এই দফতর। আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে মাদ্রাসাগুলিতে কতজন শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী রয়েছেন সেই তথ্য জমা করতে হবে। প্রধানশিক্ষক এবং সুপারিন্টেনডেন্টদেরকে এই তথ্য জানাতে হবে। ডিএমই সূত্রের খবর, সিনিয়র হাইমাদ্রাসা, জুনিয়র হাই, সিনিয়র মাদ্রাসা উচ্চ মাধ্যমিক রেককনাইজড গভর্নমেন্টে এডেড মাদ্রাসা গুলিকে এই তথ্য জানাতে হবে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এর ফলে কোন মাদ্রাসায় পর্যাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছে, তাঁর একটি চূড়ান্ত তালিকা তৈরি হবে। এর ফলে যে সব মাদ্রাসা গুলিতে কম শিক্ষক সে বিষয়ে ডিএমই সিদ্ধান্ত নিতে পারবে বলে জানা গিয়েছে।
শেষ কয়েক বছর রাজ্যের মাদ্রাসা গুলোতে আইনি জটিলতায় শিক্ষক নিয়োগ করা সম্ভব হয় নি। এর ফলে বহু মাদ্রাসায় শিক্ষক-শিক্ষিকার ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আর এই সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নিয়েছে ডিএমই।
গত ২৪ অক্টোবর এমন নির্দেশিকা জারি করেছিল ডিএম। কিন্তু তাঁর পরেও সঠিক তথ্য প্রদান না করায় আবার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে এই দফতর। আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে মাদ্রাসাগুলিতে কতজন শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মী রয়েছেন সেই তথ্য জমা করতে হবে। প্রধানশিক্ষক এবং সুপারিন্টেনডেন্টদেরকে এই তথ্য জানাতে হবে। ডিএমই সূত্রের খবর, সিনিয়র হাইমাদ্রাসা, জুনিয়র হাই, সিনিয়র মাদ্রাসা উচ্চ মাধ্যমিক রেককনাইজড গভর্নমেন্টে এডেড মাদ্রাসা গুলিকে এই তথ্য জানাতে হবে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
শেষ কয়েক বছর রাজ্যের মাদ্রাসা গুলোতে আইনি জটিলতায় শিক্ষক নিয়োগ করা সম্ভব হয় নি। এর ফলে বহু মাদ্রাসায় শিক্ষক-শিক্ষিকার ঘাটতি দেখা দিয়েছে। আর এই সমস্যা সমাধানে উদ্যোগ নিয়েছে ডিএমই।

No comments