সব শিক্ষক যোগ্য নন! ভাতা বিতর্কে মুখ খুললেন শিক্ষামন্ত্রী
নজরবন্দি ব্যুরো: কলেজগুলিতে অতিথি শিক্ষকদের বেতন সমস্যা চলছে বেশ কয়েক মাস ধরে। অনেক কলেজেই তাঁরা সাম্মানিক বেতন পাচ্ছেন না। ওই শিক্ষকদের স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছে শিক্ষা দফতর। তবে তাঁদের অনেকেই যোগ্যতা সম্পন্ন নন বলে জানান খোদ শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সোমবার শিলিগুড়িতে উত্তরকন্যায় উত্তরবঙ্গের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য এবং কলেজগুলির অধ্যক্ষদের নিয়ে উত্তরকন্যায় বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী। তার পরে তিনি বলেন, ওই অতিথি শিক্ষকদের অনেকের ৫৫ শতাংশের নীচে নম্বর নিয়ে কাজ করছেন।
তাঁদের স্বীকৃতি নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে। নিয়মমাফিক কলেজগুলিতে শিক্ষকতা করার ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তরে ৫৫ শতাংশের বেশি নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক। প্রশ্ন উঠেছে, তা হলে কলেজগুলি কী ভাবে তাঁদের নিয়োগ করেছে? তা ছাড়া কলেজগুলিতে ছাত্র ভর্তির সমস্যা নিয়েও বিস্তারিতভাবে সকলের কাছ থেকে শোনেন শিক্ষামন্ত্রী।
এ দিন শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, "কলেজগুলিতে অতিথি শিক্ষকদের বিষয়টি ভেরিফিকেশন চলছে। ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা দেখছে। অনেকে ৫৫ শতাংশের নীচে রয়েছেন। এই নিয়ে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। অনেকে ৫৫ শতাংশ পেয়েও অনেক দিন ধরে কাজ করছেন।
সেটা নিয়েও ঝামেলা হচ্ছে। এটাকে কী করে সমন্বয় করা যায়, দেখা হচ্ছে। আর যাদের যোগ্যতা রয়েছে, তাদেরটাও যত শীঘ্র সম্ভব দেখা হচ্ছে।"
এর পরে ভাতা না-পাওয়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, "সরকার সবাইকে নিয়োগ করেনি। কলেজগুলি দেখবে। আমরা দেখছি যাঁদের শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকেই যাতে বিবেচিত হন এবং চাকরিতে সুযোগ পান। তবে অনেকের ক্ষেত্রে নিয়োগের বিষয়ে ইউজিসি-র অনুমোদন নেই, অনেকের ৫৫ শতাংশ নেই। এই সব সমস্যায় দেরি হচ্ছে।"
তাঁদের স্বীকৃতি নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে। নিয়মমাফিক কলেজগুলিতে শিক্ষকতা করার ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তরে ৫৫ শতাংশের বেশি নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক। প্রশ্ন উঠেছে, তা হলে কলেজগুলি কী ভাবে তাঁদের নিয়োগ করেছে? তা ছাড়া কলেজগুলিতে ছাত্র ভর্তির সমস্যা নিয়েও বিস্তারিতভাবে সকলের কাছ থেকে শোনেন শিক্ষামন্ত্রী।
এ দিন শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, "কলেজগুলিতে অতিথি শিক্ষকদের বিষয়টি ভেরিফিকেশন চলছে। ইতিমধ্যে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা দেখছে। অনেকে ৫৫ শতাংশের নীচে রয়েছেন। এই নিয়ে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। অনেকে ৫৫ শতাংশ পেয়েও অনেক দিন ধরে কাজ করছেন।
এর পরে ভাতা না-পাওয়া প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, "সরকার সবাইকে নিয়োগ করেনি। কলেজগুলি দেখবে। আমরা দেখছি যাঁদের শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে, তাঁদের প্রত্যেকেই যাতে বিবেচিত হন এবং চাকরিতে সুযোগ পান। তবে অনেকের ক্ষেত্রে নিয়োগের বিষয়ে ইউজিসি-র অনুমোদন নেই, অনেকের ৫৫ শতাংশ নেই। এই সব সমস্যায় দেরি হচ্ছে।"

No comments