প্রশ্ন ফাঁস নিয়ে এ কি বললেন শিক্ষামন্ত্রী!
নজরবন্দি ব্যুরোঃ মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস ট্র্যাডিশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। গতবছরের পরীক্ষায় সাতদিনই প্রশ্ন ফাঁস হয়ে গিয়েছিল। এবারের পরীক্ষাতে সেই ট্র্যাডিশনই অব্যাহত। প্রথম দিন বাংলা পরীক্ষায় ফাঁস হয়ে যায় প্রশ্নপত্র। দ্বিতীয় দিন ইংরেজি পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় প্রশ্নপত্র। তবে পরে পর্ষদ জানিয়েছিল ভাইরাল হয়ে যাওয়া প্রশ্নপত্র ভুয়ো।
সে যাই হোক প্রথম দিনের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের মুখমুখি হয়ে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন “কেউ যদি আধঘণ্টার মধ্যে বেরিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ করে দেয় তাহলে তুমি-আমি কী করব!” তাঁর এহেন চাঞ্চল্যকর মন্তব্যে রীতিমত স্তম্ভিত হয়েছেন অনেকেই। শুধুতাই নয় পার্থ চট্টোপাধ্যায় আরও বলেন “এবিষয়ে মাথা ঘামানোর কিছু নেই। খবর করার জন্য এসব করা হচ্ছে। কোথা থেকে প্রশ্ন ছড়াচ্ছে তা জানা যাবে। কেউ যদি আধঘণ্টার মধ্যে বেরিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ করে দেয় তাহলে তুমি আমি কী করব!”
তবে কারা দোষ করেছে তাদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানিয়েছেন। তাঁর এহেন বক্তব্যে ইতিমধ্যে তাঁকে কটাক্ষ করতে শুরু করেছে বিরোধীরা। প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে সরকার যে এত জায়গায় ইন্টারনেট বন্ধ রেখেছিল তবে কেন প্রশ্নফাঁস আটকানো গেল না? তা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিরোধীরা।
সে যাই হোক প্রথম দিনের প্রশ্নপত্র ফাঁস নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের মুখমুখি হয়ে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন “কেউ যদি আধঘণ্টার মধ্যে বেরিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ করে দেয় তাহলে তুমি-আমি কী করব!” তাঁর এহেন চাঞ্চল্যকর মন্তব্যে রীতিমত স্তম্ভিত হয়েছেন অনেকেই। শুধুতাই নয় পার্থ চট্টোপাধ্যায় আরও বলেন “এবিষয়ে মাথা ঘামানোর কিছু নেই। খবর করার জন্য এসব করা হচ্ছে। কোথা থেকে প্রশ্ন ছড়াচ্ছে তা জানা যাবে। কেউ যদি আধঘণ্টার মধ্যে বেরিয়ে হোয়াটসঅ্যাপ করে দেয় তাহলে তুমি আমি কী করব!”
তবে কারা দোষ করেছে তাদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলেও জানিয়েছেন। তাঁর এহেন বক্তব্যে ইতিমধ্যে তাঁকে কটাক্ষ করতে শুরু করেছে বিরোধীরা। প্রশ্নপত্র ফাঁস রুখতে সরকার যে এত জায়গায় ইন্টারনেট বন্ধ রেখেছিল তবে কেন প্রশ্নফাঁস আটকানো গেল না? তা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে বিরোধীরা।
No comments