মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের সাহায্যে এগিয়ে এলো রাজ্য পরিবহণ দপ্তর।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ আজ থেকে শুরু ২০২০ মাধ্যমিক পরীক্ষা। পরীক্ষা চলাকালীন পড়ুয়াদের যাতে কোন সমস্যায় না পড়তে হয় তাঁর জন্যে রাজ্য প্রশাসন ইতিমধ্যে বেশ কিছু ব্যবস্থা নিয়েছে। এবার পরীক্ষার্থীদের সাহায্যের জন্য হাত বাড়ালেন পরিবহণ দপ্তরও। পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী নির্দেশ দিয়েছেন, রাস্থায় মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের দেখলেই বাস থামিয়ে আগে তাঁদের গন্তব্য স্থলে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে হবে।
সোমবার মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী , বিধানসভায় এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। সরকারি বা বেসরকারি বাস সকলকেই এই নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী, পরীক্ষার্থীদের নিয়ে পৌছে দিতে হবে তার নির্দিষ্ট স্কুলে। যে সমস্ত বাস পরীক্ষার্থীদের নিয়ে যাবে তাদের স্পিড গভর্নর পরীক্ষা করতে হবে। পড়ুয়াদের সুবিধার্তে পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগেই দপ্তরের আধিকারিক, পুলিশ প্রশাসন ও জেলাশাসকদের সাথে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
শুধু পড়ুয়ারা নয় তাঁদের অভিভাবকদের সাহায্য করতে হবে। পরীক্ষার দিন গুলিতে পরিবহণ ব্যবস্থা স্বাভাবিক এবং মসৃণ রাখতে হবে এই নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। যে সমস্ত গাড়িতে পরীক্ষার্থী যাবেন তাঁদের সুরক্ষার্থে রাস্তায় বসানো হয়েছে ‘স্পিড লাজার গান।’ এই গতি নিয়ন্ত্রণকারী যন্ত্র বসানো হয়েছে প্রতি ২০ কিলোমিটার অন্তর।
এতে শুধু পরীক্ষার্থীদের নয় সমস্ত যাত্রীর নিরাপত্তা বজায় থাকবে। তাছাড়াও পরীক্ষার্থীরা এবং অভিভাবকরা সমস্যায় পড়লে তার অভিযোগ জানানোর জন্য দেওয়া হয়েছে কিছু নম্বর, সেই নম্বরে অভিযোগ জানালেই তৎক্ষণাৎ সমস্যার সমাধান হবে। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মন্ত্রী ও বিধায়কদের নিজেদের এলাকার ভোট কেন্দ্র গুলিতে যেতে হবে, অভিভাবকদের সাথে কথা বলতে হবে। পরীক্ষার সময়ে পড়ুয়াদের জন্য জল-বাতাসা, গ্লুকোজ এবং প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা থাকবে। সামনেই পুরভোট। তাই বিরোধীদের দাবী পরীক্ষাকে হাতিয়ার করেই তৃণমূল খুব দক্ষতার সাথে ভোটব্যাঙ্ক বজায় রাখার চেষ্টায় আছে।
সোমবার মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী , বিধানসভায় এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। সরকারি বা বেসরকারি বাস সকলকেই এই নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী, পরীক্ষার্থীদের নিয়ে পৌছে দিতে হবে তার নির্দিষ্ট স্কুলে। যে সমস্ত বাস পরীক্ষার্থীদের নিয়ে যাবে তাদের স্পিড গভর্নর পরীক্ষা করতে হবে। পড়ুয়াদের সুবিধার্তে পরীক্ষা শুরু হওয়ার আগেই দপ্তরের আধিকারিক, পুলিশ প্রশাসন ও জেলাশাসকদের সাথে বৈঠক করে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
এতে শুধু পরীক্ষার্থীদের নয় সমস্ত যাত্রীর নিরাপত্তা বজায় থাকবে। তাছাড়াও পরীক্ষার্থীরা এবং অভিভাবকরা সমস্যায় পড়লে তার অভিযোগ জানানোর জন্য দেওয়া হয়েছে কিছু নম্বর, সেই নম্বরে অভিযোগ জানালেই তৎক্ষণাৎ সমস্যার সমাধান হবে। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মন্ত্রী ও বিধায়কদের নিজেদের এলাকার ভোট কেন্দ্র গুলিতে যেতে হবে, অভিভাবকদের সাথে কথা বলতে হবে। পরীক্ষার সময়ে পড়ুয়াদের জন্য জল-বাতাসা, গ্লুকোজ এবং প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করা থাকবে। সামনেই পুরভোট। তাই বিরোধীদের দাবী পরীক্ষাকে হাতিয়ার করেই তৃণমূল খুব দক্ষতার সাথে ভোটব্যাঙ্ক বজায় রাখার চেষ্টায় আছে।
No comments