৬ বছর ধরে হয়রানি, ‘দিদিকে বলো’তে ফোন করে মিলল চাকরি
নজরবন্দি ব্যুরোঃ মৃত বাবার চাকরি পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল ছেলে। চাকরি না পেলে সংসারটিকে একপ্রকার পথেই বসতে হত। এঅফিস সেঅফিস করে প্রায় ছ বছর হাঁটাহাঁটি করেও কোনো ফল পাননি শিলিগুড়ি পুরসভার ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা শুভঙ্কর সরকার। অবশেষে 'দিদিকে বল'তে ফোন করেই মিলল সমাধান। ৬ বছরের টানা হয়রানির পর অবশেষে পর্যটন দপ্তরের চাকরি পেলেন শুভঙ্কর সরকার। মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা সহ চাকরির নিয়োগ পত্র শুভঙ্করের হাতে তুলে দিলেন রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেব।
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে খবর শুভঙ্করের বাবা পর্যটন দপ্তরে চাকরি করতেন। চাকরিতে থাকাকালীনই ২০১৫তে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। সেমতাবস্থায় পরিবারের অবস্থা খারাপ হয়ে পড়ায় বাবার চাকরি পেতে মরিয়া হয়ে ওঠেন ছেলে। বাবার মৃত্যুর পর ছেলে হিসাবে বাবার চাকরি করতে পর্যটন দপ্তরে ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন শুভঙ্কর। পরে জানতে পারেন তার নাম বাদ গিয়েছে। তারপর দপ্তরের একাধিক অফিসে বারবার হাঁটাহাঁটি করেছেন তিনি। কিন্তু কোনো সুরাহা মিলেনি। অবশেষে গত আগস্টে ‘দিদিকে বল’তে ফোন করেছিলেন তিনি। আর তাতেই মিলল সুরাহা।
‘দিদিকে বল’তে ফোন করে তার সব ঘটনা খুলে বলেন। পরে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়। এরপর এদিন মুখ্যমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা নিয়ে শুভঙ্করের বাড়িতে হাজির হন পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেব। শুভঙ্করের হাতে মন্ত্রী তুলে দেন চাকরির নিয়োগপত্র। অভাব-অনটনে চলা সংসার কিছুটা হলেও এবার সুখের মুখ দেখবে। তাই খুব খুশি শুভঙ্কর। অন্যদিকে বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেব বলেন “দিদিকে বল কর্মসূচি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে মানুষের কাছে, বহু সমস্যার সমাধান হচ্ছে ‘দিদিকে বল’র মাধ্যমে। শুভঙ্করের বিষয়টিও সেই প্রমাণ দেয়।”
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে খবর শুভঙ্করের বাবা পর্যটন দপ্তরে চাকরি করতেন। চাকরিতে থাকাকালীনই ২০১৫তে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় তাঁর। সেমতাবস্থায় পরিবারের অবস্থা খারাপ হয়ে পড়ায় বাবার চাকরি পেতে মরিয়া হয়ে ওঠেন ছেলে। বাবার মৃত্যুর পর ছেলে হিসাবে বাবার চাকরি করতে পর্যটন দপ্তরে ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন শুভঙ্কর। পরে জানতে পারেন তার নাম বাদ গিয়েছে। তারপর দপ্তরের একাধিক অফিসে বারবার হাঁটাহাঁটি করেছেন তিনি। কিন্তু কোনো সুরাহা মিলেনি। অবশেষে গত আগস্টে ‘দিদিকে বল’তে ফোন করেছিলেন তিনি। আর তাতেই মিলল সুরাহা।

No comments