আপনার কি ভুলে যাওয়া রোগ আছে, ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত নয়তো… জেনেনিন
নজরবন্দি ব্যুরোঃ ডিমে্নশিয়া, শব্দটা অনেকে না জানলেও, অনেকেই এই রোগে আক্রান্ত। আর ডিমেনশিয়া যদি একবার কাউকে ধরে তা আর ছাড়ার না। এতে মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষ শুকিয়ে যায়। এই রোগে কোন ওষুধই কাজ করেনা। উপায় একটাই, ভিটামিন ডি, বি-কমপ্লেক্স অথবা পর্যাপ্ত পুষ্টি। এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানালেন সাথে সতর্কও করলেন এসএসকেএম হাসপাতালের নাম করা নিউরোলজিস্ট ডা। গৌতম গঙ্গোপাধ্যায়। সব বয়সের মধ্যেই এই রোগ লক্ষন করা যায়। ধরুন, একজন ব্যাক্তি বাজারে গিয়ে ১০০ টাকা দিয়ে বলছেন সে ১৩০ টাকা দিয়েছেন ।
আর এই নিয়েই শুরু বচসা। সেই ব্যক্তি রোজই এমন ঘটনা করে থাকেন। প্রায় সকলের সাথেই তাঁর এমন ঝামেলা হয়েই থাকে । সেই সময় তাঁকে যতই বোঝান হোক না কেন সে কারোর কথাই মানতে চান না। ফলে তাঁকে সকলের সামনে হাসির খোঁড়াক হতে হয়। এই ঘটনা যে শুধু তাঁর সাথে বাইরে হয় তা নয়। এমন ঘটনা তাঁর পরিবারের লোক জনের সাথেও হয়ে থাকে। কিন্তুয়াসল ব্যপারহচ্ছে সে এতা ইচ্ছাকৃত ঘটায়না। সে ডিমে্নশিয়া তে আক্রান্ত। ডীমেনশিয়ার ফলে ব্যক্তির ব্যবহারের পরিবর্তন দেখা যায়, যেমন - সব ব্যাপারে উদ্বিগ্ন, উত্তেজিত হতে থাকেন, কী করছেন তার খেয়াল থাকে না, অল্পতেই রেগে যান এমনকি একটা সময়ের পড়ে সে তাঁর বর্তমান পরিচয় ভুলতে বসে। আত্মীয়স্বজন্দের চিনতে পারেন না। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ৬৫-৭৫ বছর বয়সের পর থেকেই এই রোগের লক্ষণ দেখা যায়। বয়সের সাথে মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষও শুকোতে শুরু করে।
কেন্টাকি ইউনিভার্সিটির গবেষকরা প্রায় ১৬০০ জন বয়স্কর উপড় টানা ছ’বছর আন্তর্জাতিক সমীক্ষা করে দেখেছেন যাঁদের শরীরে ভিটামিন ডি-এর যথেষ্ট অভাব রয়েছে তাঁদের মধ্যে একটা বয়সের পড়ে এই রোগের এই রোগের প্রবণতা বেশি দেখা যায়। অন্য দিকে আন্তর্জাতিক জার্নাল ‘জামা নিউরোলজি’-তে প্রকাশ পেয়েছে, বাচ্চাদের শরীরে ভিটামিন ডি-এর অভাব দেখাযায়। যার ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বাজে প্রভাব পড়ে। নিউরোলজিস্ট ডা. গৌতম গঙ্গোপাধ্যা য় জানিয়েছেন, ভিটামিন-ডি বা সূর্য রশ্মির সঙ্গে ডিমেনশিয়া অসুখ নিরাময়ের সরাসরি কোনও যোগসূত্র নেই। এই রোগে আক্তান্ত ব্যক্তি কে বাইরের পরিবেশে সময় কাটাতে দিলে তাঁর মস্তিস্কের উন্নতি হয়।
তাঁর সাথে একটু বয়স বাড়লে নিয়ম মেনে সকাল ১১ থেকে বেলা ২টোর মধ্যে সূর্যরশ্মি গায়ে লাগান প্রয়োজনীয়। সূর্যের আলো গায়ে লাগালে তা ব্রেনের ফ্রি র্যা ডিক্যাালসকে বিনষ্ট করে। ফলে ব্রেন স্নায়ুকোষকে সচল রাখে ,এবং ডিমেনশিয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। অল্প বয়পসেও এই রোগ হতে পারে। অপুষ্টি জনিত কারণে এই রোগ অল্প বয়সের মানুষেরও হতে পারে।
ভিটামিন ডি, বি-কমপ্লেক্সের অভাব, মাথায় আঘাত বা অ্যা কসিডেন্ট, শরীরে সংক্রমণ যেমন- হারপিস, এইচআইভি, ব্রেন টিউমার, জন্মের পরই কোনও সংক্রমণ বা ভাইরাল এনসেফেলাইটিস, হরমোনােল ডেফিসিয়েন্সি বা থাইরয়েড কম অথবা বয়সকালে স্ট্রোকের ফলেও ডিমেনশিয়া অসুখ দেখা দিতে যে কোন বয়সে। ডিমেনশিয়া ওষুধে কমে না। তাই এই বিষয়ে সতর্ক থাকা আকান্ত প্রয়োজন। তাঁর জন্য বেশ কিছু ব্যপারে লক্ষ্য রাখা খুব দরকার। ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের এর জন্য বেশি করে শাক-সবজি খেতে হবে। হলুদে কিউকারমিন নামক উপাদান স্নায়ুকোষের বিনষ্ট হওয়া রোধ করে তাই নিয়মিত কাঁচা অথবা গুরো হলুদ খেতে হবে। সবথেকে জরুরী বিষয় এই রোগে আক্তান্ত ব্যক্তির পরিবারের লোকদের সতর্ক থেকে এবং ভালবাসা দিয়ে তাঁদের আগলে রাখতে হবে।
আর এই নিয়েই শুরু বচসা। সেই ব্যক্তি রোজই এমন ঘটনা করে থাকেন। প্রায় সকলের সাথেই তাঁর এমন ঝামেলা হয়েই থাকে । সেই সময় তাঁকে যতই বোঝান হোক না কেন সে কারোর কথাই মানতে চান না। ফলে তাঁকে সকলের সামনে হাসির খোঁড়াক হতে হয়। এই ঘটনা যে শুধু তাঁর সাথে বাইরে হয় তা নয়। এমন ঘটনা তাঁর পরিবারের লোক জনের সাথেও হয়ে থাকে। কিন্তুয়াসল ব্যপারহচ্ছে সে এতা ইচ্ছাকৃত ঘটায়না। সে ডিমে্নশিয়া তে আক্রান্ত। ডীমেনশিয়ার ফলে ব্যক্তির ব্যবহারের পরিবর্তন দেখা যায়, যেমন - সব ব্যাপারে উদ্বিগ্ন, উত্তেজিত হতে থাকেন, কী করছেন তার খেয়াল থাকে না, অল্পতেই রেগে যান এমনকি একটা সময়ের পড়ে সে তাঁর বর্তমান পরিচয় ভুলতে বসে। আত্মীয়স্বজন্দের চিনতে পারেন না। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, ৬৫-৭৫ বছর বয়সের পর থেকেই এই রোগের লক্ষণ দেখা যায়। বয়সের সাথে মস্তিষ্কের স্নায়ুকোষও শুকোতে শুরু করে।
তাঁর সাথে একটু বয়স বাড়লে নিয়ম মেনে সকাল ১১ থেকে বেলা ২টোর মধ্যে সূর্যরশ্মি গায়ে লাগান প্রয়োজনীয়। সূর্যের আলো গায়ে লাগালে তা ব্রেনের ফ্রি র্যা ডিক্যাালসকে বিনষ্ট করে। ফলে ব্রেন স্নায়ুকোষকে সচল রাখে ,এবং ডিমেনশিয়ার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। অল্প বয়পসেও এই রোগ হতে পারে। অপুষ্টি জনিত কারণে এই রোগ অল্প বয়সের মানুষেরও হতে পারে।

No comments