চুপ সরকার চলছে, বাবা কৃষিঋণ শোধ করতে না পারায় মাশুল গুনতে হল মেয়েকে
নজরবন্দি ব্যুরোঃ বাবার ঋণের মাশুল দিতে হল মেয়েকে। দিলীপবাবু এক রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক থেকে ২০ হাজার টাকা কৃষিঋণ নিয়েছিলেন। সাত বছর পেরিয়েছে। হঠাৎ দুর্ঘটনার ফলে কাজ করার ক্ষমতা হারায় সে। কর্ম ক্ষমতা না থাকায় দিলীপবাবু শোধ করতে পারেননি ব্যাঙ্ক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা। আর সেই মাশুল দিতে হল তাঁর মেয়েকে।
ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমান জেলার জামালপুর ব্লকের কালাড়া গ্রামে। দিলীপ মালিক পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর ব্লকের বাসিন্দা। দিলীপবাবু পেশায় ক্ষেতমজুর। অতি সামান্য কিছু জমির উপর ভাগচাষ করেই চলত তাঁর দিন। ২০১৩ সালে তিনি কৃষিঋণ হিসাবে ২০ হাজার টাকার লোন নেন। কিন্তু একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনায় চাষবাস করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন তিনি। তার ফলে সাত বছর পেরিয়ে যাওয়ার ফলেও শোধ হয়নি ঋণের টাকা।
১০০ দিনের কাজ করে যা উপার্জন করতেন তার থেকে মাত্র কয়েক হাজার টাকাই শোধ করতে পেরে ছিলেন দিলীপ মালিক। মেয়ের নামে আসার কথা ছিল রুপশ্রী প্রকল্পের ২৫ হাজার টাকা । কিন্তু বাবা ঋণের টাকা শোধ করতে পারেন নি তাই মেয়ে পাবে না রুপশ্রী প্রকল্পের ২৫ হাজার টাকা জানিয়ে দিল ব্যাঙ্ক। একে ধারদেনা তার উপর মেয়ের বিয়ে এই নিয়ে একেবারে নিঃস্ব দিলীপ বাবু। রুপশ্রীর টাকা পেলে একটু সুরাহা হত কিন্তু পাওয়া যায়নি সেই টাকা। ব্যাঙ্কে টাকা চাইতে গেলে অপমানিত হতে হয় তাঁকে। কিন্তু সরকারি প্রকল্পের টাকা কি কোন ব্যাঙ্ক কখন আটকাতে পারে?
ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব বর্ধমান জেলার জামালপুর ব্লকের কালাড়া গ্রামে। দিলীপ মালিক পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর ব্লকের বাসিন্দা। দিলীপবাবু পেশায় ক্ষেতমজুর। অতি সামান্য কিছু জমির উপর ভাগচাষ করেই চলত তাঁর দিন। ২০১৩ সালে তিনি কৃষিঋণ হিসাবে ২০ হাজার টাকার লোন নেন। কিন্তু একটি ভয়াবহ দুর্ঘটনায় চাষবাস করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন তিনি। তার ফলে সাত বছর পেরিয়ে যাওয়ার ফলেও শোধ হয়নি ঋণের টাকা।
Loading...
কোন মন্তব্য নেই