নজিরবিহীন অন্যায় রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষকদের সঙ্গে! গুরুতর অভিযোগ।
নজরবন্দি ব্যুরো: চলতি বছরে ষষ্ঠ পে কমিশন লাগু হচ্ছে, জানুয়ারী ২০২০ থেকেই। কিন্তু রোপা ২০১৯ পে - ফিক্সেশনের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে দেখা যাচ্ছে যে ,সিনিয়র শিক্ষক গন এবং যে সমস্ত শিক্ষকরা সদ্য জয়েন্ট করেছেন তাদের দুইপক্ষের বেতন প্রায় সমান হয়ে গেছে। এর ফলে ১০ থেকে ২০ বৎসর দীৰ্ঘ সময় ধরে শিক্ষকতা করে যে ইনক্রিমেন্ট পেয়েছিলেন শিক্ষকরা তা ধুলিসাৎ হচ্ছে।
যা সারা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন বলে অভিযোগ করেছেন WBPTTA-র রাজ্য সভাপতি পিন্টু পাড়ুই।
তিনি জানিয়েছেন, প্রধান শিক্ষক মহাশয়দের গ্রেড পে (G.P.)২৬০০ টাকার সঙ্গে ২০০ টাকা এ্যাডিশনাল গ্রেড পে (A.G.P) যোগ করে অর্থাৎ ২৬০০+২০০ = ২৮০০ টাকা হত। যার সঙ্গে পে ব্র্যান্ড যোগ করে BASIC PAY প্রস্তুত হত। সেই অনুসারে গ্রেড পে ১০০০/- টাকা বাড়ার ফলে অর্থাৎ P.B.-2 থেকে P.B.-3 তে যাওয়ার ফলে বর্তমানে প্রাথমিক প্রধান শিক্ষকগণ ৩৬০০+২০০= ৩৮০০ টাকা হিসাবে পাচ্ছেন।
কিন্তু রোপায় দেখা যাচ্ছে ২০০ টাকা এ.জি.পি. তুলে দিয়ে প্রধান শিক্ষকদের গ্রেড পে কেও ৩৬০০ টাকা করে দেওয়া হল। শেষে GROSS SALARY তে ৪০০ টাকা বেশি দিচ্ছে।
পুলিশের বিভিন্ন পদে ৩৫ হাজার নিয়োগ, কপাল খুলবে সিভিকদের?
যা একজন ঝাড়ুদারের থেকেও কম। অথচ দিন দিন প্রধান শিক্ষকদের উপর কাজের চাপ নিদারুন ভাবে বাড়িয়ে চলেছে। ফলে প্রধান শিক্ষকগণ একদিকে যেমন বিপুল আর্থিক ভাবে বঞ্চিত হচ্ছে অপরদিকে সম্মানহানীও ঘটতে চলেছে। অপরদিকে H.R.A ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করে দিয়ে সর্বদিক দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষকদের তীব্র ভাবে বঞ্চিত করছেন যা অতীতে কোন হয়নি।"
আজ সংগঠনের পক্ষ থেকে উপরোক্ত কথাগুলি লিখিত আকারে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় কে জানানো হয়। সংগঠনের পক্ষ থেকে। পিন্টু পাড়ুই শিক্ষামন্ত্রীকে সংগঠনের পক্ষ থেকে অনুরোধ করেছেন "১২ ই মার্চ ২০২০ মধ্যে ব্যবস্থা নিন যাতে সিনিযার ও প্রধান শিক্ষকগণ বঞ্চনা ও সম্মানহানীর হাত থেকে রক্ষা পেতে পরে। অন্যথায় শিক্ষক আন্দোলনের মুখে পড়তে হবে রাজ্য সরকার কে।
যা সারা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন বলে অভিযোগ করেছেন WBPTTA-র রাজ্য সভাপতি পিন্টু পাড়ুই।
তিনি জানিয়েছেন, প্রধান শিক্ষক মহাশয়দের গ্রেড পে (G.P.)২৬০০ টাকার সঙ্গে ২০০ টাকা এ্যাডিশনাল গ্রেড পে (A.G.P) যোগ করে অর্থাৎ ২৬০০+২০০ = ২৮০০ টাকা হত। যার সঙ্গে পে ব্র্যান্ড যোগ করে BASIC PAY প্রস্তুত হত। সেই অনুসারে গ্রেড পে ১০০০/- টাকা বাড়ার ফলে অর্থাৎ P.B.-2 থেকে P.B.-3 তে যাওয়ার ফলে বর্তমানে প্রাথমিক প্রধান শিক্ষকগণ ৩৬০০+২০০= ৩৮০০ টাকা হিসাবে পাচ্ছেন।
পুলিশের বিভিন্ন পদে ৩৫ হাজার নিয়োগ, কপাল খুলবে সিভিকদের?
যা একজন ঝাড়ুদারের থেকেও কম। অথচ দিন দিন প্রধান শিক্ষকদের উপর কাজের চাপ নিদারুন ভাবে বাড়িয়ে চলেছে। ফলে প্রধান শিক্ষকগণ একদিকে যেমন বিপুল আর্থিক ভাবে বঞ্চিত হচ্ছে অপরদিকে সম্মানহানীও ঘটতে চলেছে। অপরদিকে H.R.A ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১২ শতাংশ করে দিয়ে সর্বদিক দিয়ে প্রাথমিক শিক্ষকদের তীব্র ভাবে বঞ্চিত করছেন যা অতীতে কোন হয়নি।"
আজ সংগঠনের পক্ষ থেকে উপরোক্ত কথাগুলি লিখিত আকারে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় কে জানানো হয়। সংগঠনের পক্ষ থেকে। পিন্টু পাড়ুই শিক্ষামন্ত্রীকে সংগঠনের পক্ষ থেকে অনুরোধ করেছেন "১২ ই মার্চ ২০২০ মধ্যে ব্যবস্থা নিন যাতে সিনিযার ও প্রধান শিক্ষকগণ বঞ্চনা ও সম্মানহানীর হাত থেকে রক্ষা পেতে পরে। অন্যথায় শিক্ষক আন্দোলনের মুখে পড়তে হবে রাজ্য সরকার কে।
কোন মন্তব্য নেই