বিপুল কর্মী ছাঁটাই BSNL-এ, যারা থাকবেন বেতন কমবে ৫%! নববর্ষেই আসছে আচ্ছে দিন।
নজরবন্দি ব্যুরোঃ আচ্ছে দিনের সরাসরি এফেক্ট পেতে চলেছেন এক ঝাঁক বিএসএনএল কর্মী। বিএসএনএল কে বিক্রি করা হবে না বা বেসরকারিকরন করা হবে না তাঁর বদলে এমটিএনএল এর সাথে সংযুক্ত করে বাঁচানো হবে বিএসএনএল কে! জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ। জানানো হয়েছিল বিএসএনএলের হাতে যে জমি রয়েছে তাঁর মূল্য প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা
তা বেচে দেওয়া হবে এছাড়াও বিএসএনএলের জন্যে ফোরজি স্পেক্টার্মের দরজা খুলে দেওয়া হবে পাশাপাশি ১৫ হাজার কোটি টাকার বণ্ড বাজারে ছাড়া হবে। কিন্তু গত ২৩শে অক্টোবরের সেই ঘোষণার পেছনে ঠিক কি ভাবনা কাজ করছে তা পরিষ্কার ছিল না। তবে এখন তা জলের মত পরিষ্কার!
এবার বিএসএনএল কে বাঁচাতে রেলের পথ ধরেই কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে বিএসএনএল। এই কর্মী ছাঁটাইয়ের পোশাকি নাম স্বেচ্ছা অবসর।
আগামী ৩১ শে জানুযারী ২০২০-র মধ্যে কর্মীদের স্বেচ্ছা অবসর নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কর্মীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আগামী ৩ ডিসেম্বর ২০১৯ বিকেল ৫ টার মধ্যে স্বেচ্ছা অবসর নেওয়ার জন্যে আবেদন করতে হবে। নির্দেশ সবার জন্য থাকলেও মূলত পঞ্চাশোর্ধ কর্মীদের পরোক্ষে বাধ্যতামূলক স্বেচ্ছা অবসরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আর ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের পর যারা থেকে যাবেন তাঁদের ৫% হারে বেতন কমিয়ে দেওয়া হবে!
প্রশ্ন উঠছে জিও, ভোডাফোন,এয়ারটেল বা অন্যান্য কোম্পানি গুলি ফোরজি নিয়ে ব্যাবসা করছে অনেকদিন হয়ে গেল, অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা বিএসএনএলের টাওয়ার কেই ব্যাবহার করছে তাহলে বিএসএনএলের মত সংস্থা যা সরকার মদতপুষ্ট সেই সংস্থা মরন কালে গঙ্গাজলের মত ফোর জি লাইসেন্স পাবে কেন? আগে কেন পায়নি? কারর স্বার্থে?
তা বেচে দেওয়া হবে এছাড়াও বিএসএনএলের জন্যে ফোরজি স্পেক্টার্মের দরজা খুলে দেওয়া হবে পাশাপাশি ১৫ হাজার কোটি টাকার বণ্ড বাজারে ছাড়া হবে। কিন্তু গত ২৩শে অক্টোবরের সেই ঘোষণার পেছনে ঠিক কি ভাবনা কাজ করছে তা পরিষ্কার ছিল না। তবে এখন তা জলের মত পরিষ্কার!
এবার বিএসএনএল কে বাঁচাতে রেলের পথ ধরেই কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে বিএসএনএল। এই কর্মী ছাঁটাইয়ের পোশাকি নাম স্বেচ্ছা অবসর।
আগামী ৩১ শে জানুযারী ২০২০-র মধ্যে কর্মীদের স্বেচ্ছা অবসর নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কর্মীদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে আগামী ৩ ডিসেম্বর ২০১৯ বিকেল ৫ টার মধ্যে স্বেচ্ছা অবসর নেওয়ার জন্যে আবেদন করতে হবে। নির্দেশ সবার জন্য থাকলেও মূলত পঞ্চাশোর্ধ কর্মীদের পরোক্ষে বাধ্যতামূলক স্বেচ্ছা অবসরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন উঠছে জিও, ভোডাফোন,এয়ারটেল বা অন্যান্য কোম্পানি গুলি ফোরজি নিয়ে ব্যাবসা করছে অনেকদিন হয়ে গেল, অনেক ক্ষেত্রে তাঁরা বিএসএনএলের টাওয়ার কেই ব্যাবহার করছে তাহলে বিএসএনএলের মত সংস্থা যা সরকার মদতপুষ্ট সেই সংস্থা মরন কালে গঙ্গাজলের মত ফোর জি লাইসেন্স পাবে কেন? আগে কেন পায়নি? কারর স্বার্থে?
Loading...
কোন মন্তব্য নেই