স্টাফ প্যাটার্নে উদ্বিগ্ন লক্ষাধিক শিক্ষক-শিক্ষিকা! মুখ ফিরিয়ে রাজ্য, উদ্যোগ নিচ্ছে STEA
নজরবন্দি ব্যুরোঃ স্টাফ প্যাটার্ন নিয়ে জটিলতা ক্রমশ বাড়ছে। পশ্চিমবঙ্গের লক্ষাধিক শিক্ষক -শিক্ষিকা স্টাফ প্যাটার্ন সংক্রান্ত সরকারি নির্দেশ নামা প্রকাশিত হবার পর অত্যন্ত উদ্বিগ্ন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন। নিজেদের সমস্যার কথা রাজ্য শিক্ষা দপ্তরে জানিয়ে কোনও ইতিবাচক সাড়া না মেলায় স্টাফ প্যাটার্ন সম্পর্কে রাজ্যের প্রধান শিক্ষক এবং সহ-শিক্ষকদের প্রতি ফের লিখিত আবেদন জানানো হল রাজ্য মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতি (STEA) -এর পক্ষ থেকে।
STEA-এর সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ মিত্রের আবেদন অনুসারে, চলতি বছরের গত ষোলই সেপ্টেম্বর প্রথম স্টাফ প্যাটার্ন নির্দেশ নামা জারি হওয়ার সাথে সাথে তারা সমিতির পক্ষ থেকে এই সংক্রান্ত প্রতিবাদ পত্র রাজ্য শিক্ষা দপ্তরে পেশ করেন এবং যে সমস্যা গুলি রয়েছে সেই সমস্যাগুলো সংশোধিত করার আবেদন জানান। পরবর্তী পর্যায়ে রাজ্য শিক্ষা দপ্তর ৩১ অক্টোবর এ বিষয়ে ক্লারিফিকেশন সহ আরেকটি নির্দেশনামা জারি করেন। সেই নির্দেশ নামা জারি হবার পরও স্টাফ প্যাটার্ন সংক্রান্ত বহু বিষয়ে একাধিক প্রশ্ন এখনো রয়ে যায়। তারা মনে করছেন, স্টাফ প্যাটার্ন বিষয়ে রাজ্য শিক্ষা দপ্তর যে সার্কুলার জারি করেছে তার গোড়াতেই গলদ রয়ে গেছে। যে প্রশ্নগুলি স্টাফ প্যাটার্ন দাখিল করার সময় উঠে এসেছে সেগুলি সম্পূর্ণ সমাধান না করে কোনো ভাবেই এই কাজ সম্পন্ন করা উচিত নয়।
দেখা যাক, এ সংক্রান্ত ঠিক কি কি প্রশ্ন উঠে আসছে-
১)পশ্চিমবঙ্গের সমগ্র শিক্ষককুলকে কিসের ভিত্তিতে আপার প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি এই দুই ভাগে ভাগ করা হচ্ছে ,তার কোন যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।
২) এতকাল ধরে বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত ডি.আই.এর অ্যাপ্রুভাল কপি একমাত্র প্রামাণ্য নথি হিসাবে কাজ করেছে। অ্যাপ্রুভাল এ উল্লিখিত বিষয় ও পদ (সাবজেক্ট ও গ্রুপ)নস্যাৎ করা শিক্ষকরা মেনে নেবেন কেন? সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের সম্মতি ব্যতিরেকে এর পরিবর্তন করা যুক্তিসম্মত কি?
৩) যেখানে পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত স্কুল ইন্টিগ্রেটেড সিস্টেমে রাখতে হচ্ছে ,সেখানে শিক্ষকদের কিসের ভিত্তিতে ও কেন আপার প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি এই দুই ভাগে ভাগ করা হবে?
৪)আপার প্রাইমারিতে ফার্স্ট ল্যাঙ্গুয়েজ এর জন্য একটি অথচ সেকেন্ড এবং থার্ড ল্যাঙ্গুয়েজ এর জন্য দুটি পোস্ট দেখানোর কি যুক্তি রয়েছে? এ রাজ্যে বাংলা ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব কি অপেক্ষাকৃত কম বলে ভাবা হচ্ছে?
৫)অনলাইনে স্টাফ প্যাটার্ন সাবমিট করতে গিয়ে যে সব শিক্ষকদের এক্সেস দেখানো হচ্ছে তাদের ভবিষ্যতে এডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রান্সফার বা বাধ্যতামূলক বদলির আওতায় আনা হবে না, তার নিশ্চয়তা কোথায়?
৬)অনার্স ও পি জি স্কেলের শিক্ষকরা নরমাল সেকশনে থাকা সত্ত্বেও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের পঠন পাঠনের সাথে যুক্ত থাকেন। স্টাফ প্যাটার্ন এর মধ্য দিয়ে তাদের নর্মাল সেকশনে এক্সেস দেখালে ভবিষ্যতে ওই পোস্টগুলি বাতিল বলে গণ্য হবে এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পঠন-পাঠন ব্যাহত হবে। এর ফলে ভবিষ্যতে বিদ্যালয় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এমতাবস্থায় তাদের দাবি, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পঠন-পাঠনের সাথে যুক্ত অনার্স ও পি জি স্কেলের টিচারদের উচ্চমাধ্যমিক সেকশনেই রাখতে হবে, সেকেন্ডারি বা আপার প্রাইমারি সেকশনে রাখা যাবে না।
৭)শিক্ষকদের সম্মতি ব্যতিরেকে কোনোভাবেই কোনো শিক্ষককে তার অ্যাপরুভালে গ্রুপ ও সাবজেক্ট পরিবর্তন করা যাবে না।
৮) স্টাফ প্যাটার্নের( ২০১৬,সেপ্টেম্বর) পরে নিযুক্ত শিক্ষকদের অ্যাপ্রুভালে উল্লিখিত গ্রুপ ও অবস্থানে রেখে ২০১৬-র আগে নিযুক্ত শিক্ষক অর্থাৎ সিনিয়র শিক্ষকদের উল্লিখিত অবস্থান পরিবর্তন করে তাদেরকে যেখানে সেখানে সরিয়ে দেওয়া দ্বিচারিতা নয় কি?
৯)সরকারি আধিকারিকদের মাধ্যমে শিক্ষকদের কাছে বার্তা পাঠানো হচ্ছে স্টাফ প্যাটার্ন না সাবমিট করলে নাকি ভ্যাকেন্সি স্টেটমেন্টনা পাওয়ায় সেই শূন্যপদ গুলিতে শিক্ষক নিয়োগ করা যাচ্ছে না। বিষয়টি যুক্তিসঙ্গত কি?
বছর বছর ইউ ডাইস ফিলাপ করার পরও ভ্যাকেন্সি স্টেটমেন্ট না বোঝার কোন কারণ নেই, সরকারের সদিচ্ছা থাকলে সমগ্র রাজ্যে ভ্যাকেন্সি স্ট্যাটাস নির্ণয় করে অ্যাপোয়েন্টমেন্ট করা সহজেই যেত তার জন্য স্টাফ প্যাটার্ন বাধ্যতামূলক করতে হবে কেন?
১০)উচ্চাকাঙ্ক্ষী শিক্ষকদের অতিরিক্ত যোগ্যতা অর্জন করে পরীক্ষা দিয়ে উচ্চতর বেতনক্রম বা প্রধান শিক্ষক হওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হবে না তো?
১১)তারা আশঙ্কা করছেন, আবেদনের ভিত্তিতে বদলি নীতি যেটা বর্তমানে নানা কারণে বন্ধ হয়ে আছে, স্টাফ প্যাটার্ন চালু হলে এই বদলি নীতি আরো জটিল হয়ে দেখা দেবে। কীভাবে মিউচুয়াল বা স্পেশাল ট্রান্সফার হবে তার কোনো সদুত্তর স্টাফ প্যাটার্নে নেই।
স্টাফ প্যাটার্ন বিষয়ে শিক্ষা দপ্তরের সদিচ্ছা ও স্বচ্ছতা তখনই বজায় থাকবে যখন শিক্ষা দপ্তরের উদ্যোগে সমস্ত স্বীকৃত শিক্ষক সংগঠন গুলিকে নিয়ে এ বিষয়ে ঐক্যমতে আসা যাবে। STEA-এর পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গের সকল প্রধান শিক্ষকদের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে, শিক্ষকদের সম্মতি ব্যতিরেকে তাঁদের অন্ধকারে রেখে কোনভাবেই যেন অনলাইনে স্টাফ প্যাটার্ন সাবমিট না করা হয়। ষ্টাফ প্যাটার্ণের অদূরপ্রসারী ফল শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক কর্মী সংকোচন এমন আশঙ্কা মোটেই অমূলক নয়। ভ্যাকেন্সি স্ট্যাটাস, ছাত্রসংখ্যা যেহেতু সবই পোর্টালে থাকবে, তাই সরকারের মর্জি মতন স্যাচুরেটেড স্টাফ দেখিয়ে অতিরিক্ত পদগুলি নিশ্চিহ্ন করা এবং সরকারি বিদ্যালয়গুলির কার্যকারিতা ভেতর থেকে নষ্ট করে দেওয়ার ভাবনা উঠে আসছে। ফলে শিক্ষায় বেসরকারিকরণ বাণিজ্যিকীকরণের পথ আরও প্রশস্ত হবে। সরকারি শিক্ষা দপ্তর যদি STEA-এর দাবি না মেনে জোর করে প্রধান শিক্ষকদের দিয়ে স্টাফ প্যাটার্ন সাবমিট করাতে চান তাহলে তারা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য থাকবেন বলে জানিয়েছেন।
STEA-এর সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ মিত্রের আবেদন অনুসারে, চলতি বছরের গত ষোলই সেপ্টেম্বর প্রথম স্টাফ প্যাটার্ন নির্দেশ নামা জারি হওয়ার সাথে সাথে তারা সমিতির পক্ষ থেকে এই সংক্রান্ত প্রতিবাদ পত্র রাজ্য শিক্ষা দপ্তরে পেশ করেন এবং যে সমস্যা গুলি রয়েছে সেই সমস্যাগুলো সংশোধিত করার আবেদন জানান। পরবর্তী পর্যায়ে রাজ্য শিক্ষা দপ্তর ৩১ অক্টোবর এ বিষয়ে ক্লারিফিকেশন সহ আরেকটি নির্দেশনামা জারি করেন। সেই নির্দেশ নামা জারি হবার পরও স্টাফ প্যাটার্ন সংক্রান্ত বহু বিষয়ে একাধিক প্রশ্ন এখনো রয়ে যায়। তারা মনে করছেন, স্টাফ প্যাটার্ন বিষয়ে রাজ্য শিক্ষা দপ্তর যে সার্কুলার জারি করেছে তার গোড়াতেই গলদ রয়ে গেছে। যে প্রশ্নগুলি স্টাফ প্যাটার্ন দাখিল করার সময় উঠে এসেছে সেগুলি সম্পূর্ণ সমাধান না করে কোনো ভাবেই এই কাজ সম্পন্ন করা উচিত নয়।
১)পশ্চিমবঙ্গের সমগ্র শিক্ষককুলকে কিসের ভিত্তিতে আপার প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি এই দুই ভাগে ভাগ করা হচ্ছে ,তার কোন যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি।
২) এতকাল ধরে বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত ডি.আই.এর অ্যাপ্রুভাল কপি একমাত্র প্রামাণ্য নথি হিসাবে কাজ করেছে। অ্যাপ্রুভাল এ উল্লিখিত বিষয় ও পদ (সাবজেক্ট ও গ্রুপ)নস্যাৎ করা শিক্ষকরা মেনে নেবেন কেন? সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের সম্মতি ব্যতিরেকে এর পরিবর্তন করা যুক্তিসম্মত কি?
৩) যেখানে পঞ্চম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত স্কুল ইন্টিগ্রেটেড সিস্টেমে রাখতে হচ্ছে ,সেখানে শিক্ষকদের কিসের ভিত্তিতে ও কেন আপার প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি এই দুই ভাগে ভাগ করা হবে?
৪)আপার প্রাইমারিতে ফার্স্ট ল্যাঙ্গুয়েজ এর জন্য একটি অথচ সেকেন্ড এবং থার্ড ল্যাঙ্গুয়েজ এর জন্য দুটি পোস্ট দেখানোর কি যুক্তি রয়েছে? এ রাজ্যে বাংলা ভাষা শিক্ষার গুরুত্ব কি অপেক্ষাকৃত কম বলে ভাবা হচ্ছে?
৫)অনলাইনে স্টাফ প্যাটার্ন সাবমিট করতে গিয়ে যে সব শিক্ষকদের এক্সেস দেখানো হচ্ছে তাদের ভবিষ্যতে এডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রান্সফার বা বাধ্যতামূলক বদলির আওতায় আনা হবে না, তার নিশ্চয়তা কোথায়?
৬)অনার্স ও পি জি স্কেলের শিক্ষকরা নরমাল সেকশনে থাকা সত্ত্বেও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলের পঠন পাঠনের সাথে যুক্ত থাকেন। স্টাফ প্যাটার্ন এর মধ্য দিয়ে তাদের নর্মাল সেকশনে এক্সেস দেখালে ভবিষ্যতে ওই পোস্টগুলি বাতিল বলে গণ্য হবে এবং উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের পঠন-পাঠন ব্যাহত হবে। এর ফলে ভবিষ্যতে বিদ্যালয় মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এমতাবস্থায় তাদের দাবি, উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পঠন-পাঠনের সাথে যুক্ত অনার্স ও পি জি স্কেলের টিচারদের উচ্চমাধ্যমিক সেকশনেই রাখতে হবে, সেকেন্ডারি বা আপার প্রাইমারি সেকশনে রাখা যাবে না।
৭)শিক্ষকদের সম্মতি ব্যতিরেকে কোনোভাবেই কোনো শিক্ষককে তার অ্যাপরুভালে গ্রুপ ও সাবজেক্ট পরিবর্তন করা যাবে না।
৮) স্টাফ প্যাটার্নের( ২০১৬,সেপ্টেম্বর) পরে নিযুক্ত শিক্ষকদের অ্যাপ্রুভালে উল্লিখিত গ্রুপ ও অবস্থানে রেখে ২০১৬-র আগে নিযুক্ত শিক্ষক অর্থাৎ সিনিয়র শিক্ষকদের উল্লিখিত অবস্থান পরিবর্তন করে তাদেরকে যেখানে সেখানে সরিয়ে দেওয়া দ্বিচারিতা নয় কি?
৯)সরকারি আধিকারিকদের মাধ্যমে শিক্ষকদের কাছে বার্তা পাঠানো হচ্ছে স্টাফ প্যাটার্ন না সাবমিট করলে নাকি ভ্যাকেন্সি স্টেটমেন্টনা পাওয়ায় সেই শূন্যপদ গুলিতে শিক্ষক নিয়োগ করা যাচ্ছে না। বিষয়টি যুক্তিসঙ্গত কি?
১০)উচ্চাকাঙ্ক্ষী শিক্ষকদের অতিরিক্ত যোগ্যতা অর্জন করে পরীক্ষা দিয়ে উচ্চতর বেতনক্রম বা প্রধান শিক্ষক হওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হবে না তো?
১১)তারা আশঙ্কা করছেন, আবেদনের ভিত্তিতে বদলি নীতি যেটা বর্তমানে নানা কারণে বন্ধ হয়ে আছে, স্টাফ প্যাটার্ন চালু হলে এই বদলি নীতি আরো জটিল হয়ে দেখা দেবে। কীভাবে মিউচুয়াল বা স্পেশাল ট্রান্সফার হবে তার কোনো সদুত্তর স্টাফ প্যাটার্নে নেই।
স্টাফ প্যাটার্ন বিষয়ে শিক্ষা দপ্তরের সদিচ্ছা ও স্বচ্ছতা তখনই বজায় থাকবে যখন শিক্ষা দপ্তরের উদ্যোগে সমস্ত স্বীকৃত শিক্ষক সংগঠন গুলিকে নিয়ে এ বিষয়ে ঐক্যমতে আসা যাবে। STEA-এর পক্ষ থেকে পশ্চিমবঙ্গের সকল প্রধান শিক্ষকদের কাছে আবেদন জানানো হয়েছে, শিক্ষকদের সম্মতি ব্যতিরেকে তাঁদের অন্ধকারে রেখে কোনভাবেই যেন অনলাইনে স্টাফ প্যাটার্ন সাবমিট না করা হয়। ষ্টাফ প্যাটার্ণের অদূরপ্রসারী ফল শিক্ষাক্ষেত্রে ব্যাপক কর্মী সংকোচন এমন আশঙ্কা মোটেই অমূলক নয়। ভ্যাকেন্সি স্ট্যাটাস, ছাত্রসংখ্যা যেহেতু সবই পোর্টালে থাকবে, তাই সরকারের মর্জি মতন স্যাচুরেটেড স্টাফ দেখিয়ে অতিরিক্ত পদগুলি নিশ্চিহ্ন করা এবং সরকারি বিদ্যালয়গুলির কার্যকারিতা ভেতর থেকে নষ্ট করে দেওয়ার ভাবনা উঠে আসছে। ফলে শিক্ষায় বেসরকারিকরণ বাণিজ্যিকীকরণের পথ আরও প্রশস্ত হবে। সরকারি শিক্ষা দপ্তর যদি STEA-এর দাবি না মেনে জোর করে প্রধান শিক্ষকদের দিয়ে স্টাফ প্যাটার্ন সাবমিট করাতে চান তাহলে তারা বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলতে বাধ্য থাকবেন বলে জানিয়েছেন।
No comments